মোল্লা বাড়ীর বউ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
৯ নং লাইন:
|dialog = মাসুম রেজা
|script = মাসুম রেজা
| starring = [[মৌসুমী]]</br />[[রিয়াজ]]</br />[[শাবনূর]]</br />[[এ টি এম শামসুজ্জামান]]</br />প্রান রায়</br />চিত্রলেখা গুহ</br />কেরামত মাওলা</br />খায়রুল আলম সবুজ</br />ওয়াহিদা মল্লিক জলি</br />মাসুদ আলী খান
| music = ইমন সাহা
| cinematography = হাসান আহম্মেদ
৩০ নং লাইন:
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
{{spoiler}}
হোতাপাড়া গ্রাম ২০০ বিঘা জমির মালিক “গাজী এবাদত মোল্লা” ([[এ টি এম শামসুজ্জামান]]) পরিবারের বসবাস। মোললার একমাত্র ছেলে “জোয়ান গাজী” ([[রিয়াজ]]) ছোট বেলা থেকে এমনভাবে গড়ে উঠেছে যে, সে পৃথিবীতে বাবা ছাড়া কোন কিছু বোঝেনা এমনকি বউকে ভালোবালতে বোঝেনা। আর পুত্রবধু “বকুল” ([[মৌসুমী]]) হচ্ছে প্রকৃতির প্রেমিক, তার সুখ, দুঃখ, আনন্দ, হাসি, কান্না, সব কিছু প্রকৃতিকে ঘিরে। প্রকৃতির সাথে তার রয়েছে গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক। শ্বশুর গাজী সাহেব পুত্রবধুর উপর অত্যাচার করে। ইতিমধ্য তার ছেলের মাধ্যমে গাজী তার সংসারে নতুন বংশধর আসার খবর পেয়ে খুব খুশি হয় এবং বৌমার গলায় তাবিজ পরিয়ে দেন ও বৌমা বকুলকে প্রকৃতির প্রেম ছিন্ন করে হামামখানা (গোসলখানা) বানিয়ে দেন। বকুল হামামখানায় না গিয়ে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে। এই ঘটনায় বকলের পেটের সন্তান নষ্ট হয়ে যায়। এরপরই বকুলের উপর শুরু হয় গাজীর অত্যাচারের আর এক নতুন অধ্যায়। বকুলকে জ্বীনে ধরেছে বলে জ্বীন ছাড়ানোর নামে ওঝাঁকে দিয়ে বকুলের উপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন।
 
গাজী পুনরায় ছেলেকে বাপ-মা মরা পরের বাড়িতে কাজ করে খাওয়া “পারুল”কে ([[শাবনূর]]) দ্বিতীয় বউ হিসেবে ঘরে আনে। কিন্তু পারুল প্রচন্ড চালাক ও বুদ্ধিমতি মেয়ে । সে এই বাড়ীতে বউ হয়ে আসার পূর্বেই এ বাড়ীর সকল কাহিনী জানে এবং পরিকল্পনা করে শ্বশুর গাজীকে কিভাবে উচিৎ শিক্ষা দেয়ে যায়। গাজী ছোট বউ পারুলের আচরনে মুগ্ধ হয়ে এ বাড়ীর পুরো দায়িত্ব তাকে দেয় এবং এই সুযোগটা পারুল কাজে লাগায়। এক পর্যায়ে বড় বউ বকুল পাগল হয়ে ঘরের বাহিরে চলে আসে। গাজী তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে বকুলকে বেঁধে রাখে। ছেলে জোয়ান গাজী জোর গলায় কথা বলে বকুলের বাঁধন খুলে দেয় এবং সবাইকে হুকুম দেয় বকুলকে যেন আর কেউ বেঁধে না রাখে। ছেলের হঠাৎ এমন আচরনে ক্ষিপ্ত হয় গাজী এমনি এক সময় ছোট বউ পারুল গাজীকে বলে উঠে- আমারতো মনে হয় আপনাকেও জ্বীনে ধরেছে। এ কথা শুনে গাজী ভয় পেয়ে পালাতে গিয়ে “মাষ্টার” (প্রান রায়) এর হাতে ধরা পড়ে। তখন জোয়ান বাবার সুরে ওঝাঁ ডেকে জ্বীন তাড়ানোর নামে গাজীকে বাঁশের চাপা দেয়।
 
গাজী অচেতন হয়ে শুয়ে থাকে আর মে মনে ভাবে ছোট বউতার সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করলো। তখন সে পরিকল্পনা করে ছোট বউকে কিভাবে মারা যায়। সযোগ বুঝে সে একদিন দা হাতে ডুকে পড়ে পারুের ঘরে। পারুলকে জোরে কোপ দিতেই বড় বউ বকুলের দায়ের কোপে গাজী নিজেই চিৎ হয়ে পড়ে যায়। ছোট বউ পারুল বড় বউ বকুলের হাত থেকে দা কেড়ে নিয়ে সব দোষ নিজের কাঁধে নিয়ে বড় বউ বকুলকে জোয়ান গাজীর হাতে তুলে দেয়। পুলিশ ছোট বউ পারুলকে ধরে নিয়ে যায়।
১১৯ নং লাইন:
* {{imdb title|id=1998284|title=মোল্লা বাড়ীর বউ}} - এ
{{প্রবেশদ্বার|চলচ্চিত্র}}
{{DEFAULTSORT: মোল্লা বাড়ীর বউ}}
 
{{DEFAULTSORT: মোল্লা বাড়ীর বউ}}
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৫-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র]]