কদম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
অ বট ওয়েব লিঙ্ক ঠিক করেছে |
||
২৩ নং লাইন:
|}}
'''কদম''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: Anthocephalus indicus) যা নীপ নামেও পরিচিত। এ ছাড়া বৃত্তপুষ্প, মেঘাগমপ্রিয়, কর্ণপূরক, ভৃঙ্গবল্লভ, মঞ্জুকেশিনী, পুলকি, সর্ষপ, প্রাবৃষ্য, ললনাপ্রিয়, সুরভি, সিন্ধুপুষ্পও কদমের নাম।<ref name="prothom-alo">''[http://
== আদি নিবাস ==
বাংলাদেশ, ভারতের উষ্ণ অঞ্চল, চীন, মালয় কদমের আদি নিবাস।<ref name="prothom-alo"/>
== বর্ণনা ==
দীর্ঘাকৃতি, বহুশাখাবিশিষ্ট বিশাল বৃক্ষ বিশেষ এবং এর ফুল। রূপসী তরুর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কদম। কদমের কাণ্ড সরল, উন্নত, ধূসর থেকে প্রায় কালো এবং বহু ফাটলে রুক্ষ, কর্কশ। শাখা অজস্র এবং ভূমির সমান্তরালে প্রসারিত। পাতা হয় বড় বড়, ডিম্বাকৃতি, উজ্বল-সবুজ, তেল-চকচকে এবং বিন্যাসে বিপ্রতীপ। উপপত্রিকা অত্যন্ত স্বল্পস্থায়ী বিধায় পরিণত পাতা অনুপপত্রিক। বোঁটা খুবই ছোট। নিবিড় পত্রবিন্যাসের জন্য কদম ছায়াঘন। [[শীতকাল|শীতে]] কদমের পাতা ঝরে এবং [[বসন্ত কাল|বসন্তে]] কচি পাতা গজায়। সাধারণত পরিণত পাতা অপেক্ষা কচি অনেকটা বড়। কদমের কচি পাতার রঙ হালকা [[সবুজ]]। কদমের একটি পূর্ণ মঞ্জরিকে সাধারণত একটি [[ফুল]] বলেই মনে হয়। তাতে বলের মতো গোল, মাংসল পুষ্পাধারে অজস্র সরু সরু ফুলের বিকীর্ণ বিন্যাস। পূর্ণ প্রস্ফুটিত মঞ্জরির রঙ সাদা-হলুদে মেশানো হলেও হলুদ-সাদার আধিক্যে প্রচ্ছন্ন। প্রতিটি ফুল খুবই ছোট, বৃতি সাদা, দল [[হলুদ]], পরাগচক্র [[সাদা]] এবং বহির্মুখীন, গর্ভদণ্ড দীর্ঘ। [[ফল]] মাংসল, টক এবং [[বাদুড়]] ও [[কাঠবিড়ালি|কাঠবিড়ালির]] প্রিয় খাদ্য। ওরাই [[বীজ]] ছড়ানোর বাহন।<ref name="ReferenceA">''শ্যামলী নিসর্গ'', দ্বিজেন শর্মা, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।</ref>
== ব্যবহার্য অংশ ==
গাছের বৃদ্ধি অত্যন্ত দ্রুত বলে জ্বালানিকাঠের জন্য রোপণ উত্তম। কাঠ খুবই নরম তাই দারুমুল্য নিকৃষ্ট হলেও সাদা, নরম কাঠ বাক্স-পেটরা ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য। ছাল [[জ্বর|জ্বরের]] ঔষধ হিসেবেও উপকারী।<ref
== তথ্যসূত্র ==
|