ডেঙ্গু জ্বর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Doc James (আলোচনা | অবদান)
Doc James (আলোচনা | অবদান)
১২৩ নং লাইন:
 
==এপিডেমিওলজি==
{{See also|Dengue fever outbreaks}}
[[File:Dengue06.png|alt= পৃথিবীর ম্যাপে সেই দেশগুলি যেখানে এডিস মশা পাওয়া গেছে, আর যেখানে এডিস ও ডেঙ্গুর খবর পাওয়া গেছে|thumb|২০০৬-এর ডেঙ্গু বিভাজন।<br><span style="color:red;">Red</span>: ডেঙ্গু মহামারী ও ''Ae. aegypti''<br><span style="color:#00FFFF">Aqua</span>: শুধু ''Ae. aegypti'']]
 
বেশির ভাগ লোকই কোন স্থায়ী সমস্যা ছাড়াই ডেঙ্গু থেকে আরোগ্যলাভ করে।<ref name=WHOp10/> মৃত্যুহার চিকিৎসা ছাড়া ১-৫%,<ref name=Peads10/> এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসায় ১%-এরও কম;<ref name=WHOp10/> তবে রোগের চরম পর্যায়ে মৃত্যুহার ২৬%।<ref name=Peads10/> ১১০টিরও বেশি দেশে ডেঙ্গু [[Endemism|মহামারী]]র আকার নিয়েছে।<ref name=Peads10/> সারা পৃথিবী জুড়ে বছরে ৫০ থেকে ১০০&nbsp;মিলিয়ন লোকের মধ্যে এটি সংক্রামিত হয়, যার মধ্যে ৫ লক্ষকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়,<ref name=White10/>এবং প্রায় ১২৫০০-২৫০০০ মৃত্যু ঘটে।<ref name=India10/><ref>{{cite web|author=WHO media centre|url=http://www.who.int/mediacentre/factsheets/fs117/en/|title=Dengue and dengue haemorrhagic fever|date=March 2009|publisher=World Health Organization|accessdate=2010-12-27}}</ref>
 
[[আর্থ্রোপড]]দ্বারা পরিবাহিত সবচেয়ে সাধারণ ভাইরাসঘটিত রোগ,<ref name=Life10/> ডেঙ্গুর [[disease burden]] হিসাব করা হয়েছে প্রতি মিলিয়ন জনসংখ্যায় ১৬০০ [[disability-adjusted life year]](সুস্থ থাকার বছর), যা [[টিউবারকিউলোসিস]]-এর মত অন্যান্য শৈশব ও ট্রপিক্যাল রোগের সমান। <ref name=Guzman10/> ট্রপিক্যাল রোগ হিসাবে গুরুত্বের দিক দিয়ে[[ম্যালেরিয়া]]র পরেই ডেঙ্গুর স্থান,<ref name=Peads10/> যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ষোলটি [[অবহেলিত রোগ|অবহেলিত ট্রপিক্যাল রোগের] মধ্যে অন্যতম ধরে।<ref>{{cite web|author=Neglected Tropical Diseases|url=http://www.who.int/neglected_diseases/diseases/en/|title=Diseases covered by NTD department|publisher=World Health Organization|accessdate=2010-12-27}}</ref>
 
১৯৬০ থেকে ২০১০-এর মধ্যে ডেঙ্গুর ঘটনা ৩০&nbsp;গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।<ref name=WHOp3>[[#refWHO2009|WHO (2009)]], p.&nbsp;3.</ref> এই বৃদ্ধির কারণ হিসাবে মনে করা হয় শহরীকরণ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক যাত্রার বৃদ্ধি, এবং [[গ্লোবাল ওয়ার্মিং]]-এর সম্মিলন।<ref name=White10/> ভৌগোলিক বিভাজন অনুযায়ী বিষুবরেখার চারপাশে মোট ২.৫ &nbsp;বিলিয়ন জনসংখ্যার ৭০%ই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মহামারীপ্রবণ এলাকায় বসবাস করে।<ref name=WHOp3/> আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে, মহামারীপ্রবণ এলাকা থেকে জ্বর নিয়ে ফিরে এসেছে এমন লোকেদের মধ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণের হার ২.৯-৮%,<ref name=Yellow10/> এবং এই গোষ্ঠীতে ম্যালেরিয়ার পর এটি দ্বিতীয় সবচেয়ে সাধারণ সংক্রমণ হিসাবে নিরূপিত হয়েছে।<ref name=Chen/>