স্যামসন এইচ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট ওয়েব লিঙ্ক ঠিক করেছে |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১৪ নং লাইন:
}}
'''স্যামসন এইচ চৌধুরী''' (জন্ম:[[সেপ্টেম্বর ২৫|২৫ সেপ্টেম্বর]], [[১৯২৫]] - মৃত্যু: [[জানুয়ারি ৫|৫ জানুয়ারি]], [[২০১২]])
== জন্ম ও পারিবারিক জীবন ==
স্যামসন এইচ চৌধুরীর জন্ম ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর [[ফরিদপুর]] জেলায়। তাঁর বাবা ই এইচ চৌধুরী ও মা লতিকা চৌধুরী। তাঁর স্ত্রীর নাম অনিতা চৌধুরী। তাঁর তিন ছেলে - অঞ্জন চৌধুরী, [[তপন চৌধুরী (শিল্পোদ্যোক্তা)|তপন চৌধুরী]] ও স্যামুয়েল চৌধুরী । <ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-01-06/news/214331 স্যামসন চৌধুরী আর নেই] প্রথম আলো, ৬ জানুয়ারী ২০১২</ref>
== শিক্ষাজীবন ==
১৯৩০-৪০ সাল পর্যন্ত তিনি কলকাতার বিষ্ণুপুর উচ্চবিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এখান থেকেই তিনি সিনিয়র কেমব্রিজ ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি লাভ করেন।
== কর্মজীবন ==
স্যামসন এইচ চৌধুরীর বাবা ছিলেন আউটডোর ডিসপেনসারির মেডিক্যাল অফিসার। বাবার পেশার সুবাদে ছোটবেলা থেকেই ঔষুধ নিয়ে তিনি নাড়াচাড়া করেছেন। [[ভারত]] থেকে শিক্ষাজীবন শেষ করে ফিরে আসেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের পাবনার আতাইকুলা গ্রামে। [[১৯৫২]] খ্রিস্টাব্দে চিন্তাভাবনা করে তিনি 'ফার্মেসি'কেই ব্যবসায় হিসেবে বেছে নিলেন; গ্রামের বাজারে দিলেন ছোট একটি দোকান। [[১৯৫৮]] খ্রিস্টাব্দে [[যুক্তফ্রন্ট সরকার]] তখন ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে পেয়ে যান ওষুধ কারখানা স্থাপনের একটা লাইসেন্স। তিনিসহ আরো তিন বন্ধুর সঙ্গে মিলে প্রত্যেকে ২০ হাজার টাকা করে মোট ৮০ হাজার টাকায় পাবনায় কারখানা স্থাপন করলেন স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। স্কয়ারের নামকরণও করা হয়েছিল চার বন্ধুর প্রতিষ্ঠান হিসেবে। তাই এর লোগোও তাই বর্গাকৃতির। ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের স্থাপিত
== সম্পৃক্ততা ==
* চেয়ারম্যান, স্কয়ার গ্রুপ
* চেয়ারম্যান, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ<ref>[http://www.mutualtrustbank.com/about_bod_bio_chair.php মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক]</ref>
৪১ নং লাইন:
* প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ
== পুরস্কার ও স্বীকৃতি ==
দেশের বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, পণ্য উৎপাদন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতির আয় বৃদ্ধিসহ সামগ্রিকভাবে জাতীয় [[অর্থনীতি|অর্থনীতিতে]] অবদান রাখার কারণে ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সরকার ৪২ জন ব্যক্তিকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি [[সিআইপি]] (শিল্প) নির্বাচন করে। তন্মধ্যে বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীর ১৮ জনের মধ্যে একজন ছিলেন স্যামসন এইচ চৌধুরী।<ref>http://newsmedia24.net/?p=3154</ref>
* দ্য ডেইলি স্টার এবং ডিএইচএল প্রদত্ত বিজনেসম্যান অব দ্য ইয়ার ([[২০০০]])
৪৭ নং লাইন:
* [[একুশে পদক]], [[২০১৩]]
== তথ্যসূত্র ==
<references/>
== বহি:সংযোগ ==
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৫-এ জন্ম]]
|