সৈয়দ গোলাম মোস্তফা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট ওয়েব লিঙ্ক ঠিক করেছে |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
৩৪ নং লাইন:
'''সৈয়দ গোলাম মোস্তফা'''(জন্ম: অজানা ) [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য [[বাংলাদেশ]] সরকার তাকে [[বীর প্রতীক]] খেতাব প্রদান করে। <ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-05-14/news/257666 দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"| তারিখ: ১৪-০৫-২০১২]</ref>
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
সৈয়দ গোলাম মোস্তফার জন্ম [[টাঙ্গাইল জেলা|টাঙ্গাইল জেলার]] [[কালিহাতি উপজেলা|কালিহাতি উপজেলার]] পাইকরা ইউনিয়নের গোলরা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম সৈয়দ ইউনুস আলী এবং মায়ের নাম সৈয়দা সেতারা খাতুন। তাঁর স্ত্রীর নাম সুফিয়া খাতুন। তাঁদের চার মেয়ে।
== কর্মজীবন ==
সৈয়দ গোলাম মোস্তফা [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন। [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে যোগ দেন যুদ্ধে। টাঙ্গাইলে কাদেরিয়া বাহিনীর অধীনে যুদ্ধ করেন। তিনি একটি দলের দলনেতা ছিলেন।
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[১৯৭১]] সালের [[জুলাই ১৫|১৫]]- [[জুলাই ১৬|১৬ জুলাই]] টাঙ্গাইল জেলা সদরের উত্তরে কালিহাতী উপজেলার দক্ষিণ প্রান্তে বল্লায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবিরাম যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে অংশ নেয় কয়েকটি দল। একটি দলের নেতৃত্বে ছিলেন সৈয়দ গোলাম মোস্তফা। ১৫ জুলাই সকালে মুক্তিযোদ্ধারা বল্লায় পাকিস্তানি সেনাদের তিন দিক থেকে ঘেরাও করেন। তাঁদের সাঁড়াশি আক্রমণে পাকিস্তানি সেনাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এক পর্যায়ে হতোদ্যম পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তখন মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অবরোধ করেন। সৈয়দ গোলাম মোস্তফা ও তাঁর সহযোদ্ধাদের দুর্বিনীত সাহস ও অসীম মনোবলে পাকিস্তানিদের পালিয়ে যাওয়ার সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। সেদিন তাঁর সাহস ও বীরত্বে সাহসিকতায় উজ্জীবিত হন সহযোদ্ধারা।
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
* [[বীর প্রতীক]]
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
== বহি:সংযোগ ==
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা]]
|