আবুল আ'লা মওদুদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Buzzzman (আলোচনা | অবদান)
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১৩ নং লাইন:
| birth_place = [[আওরঙ্গাবাদ|আওরঙ্গাবাদ, মহারাষ্ট্র]], [[হায়দ্রাবাদ]], [[ব্রিটিশ ভারত]]
| death_date = {{Death date and age|1979|09|22|1903|09|25|df=yes}}
| death_place = [[নিউ ইয়র্ক | বাফেলো, নিউ ইয়র্ক]], [[যুক্তরাষ্ট্র]]
| school_tradition= [[সুন্নি ইসলাম]]: হানাফী + মুজতাহিদ
| main_interests = তাফসির, হাদিস, ফিকাহ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি
২৬ নং লাইন:
== প্রভাব ও ধারাবাহিকতা ==
 
মাওলানা মওদুদীর প্রভাব ছিল ব্যাপক। ইতিহাসবেত্তা ফিলিপ জেনকিন্সের মতে, [[মিশর|মিসরের]] [[হাসান আল বান্না]] এবং [[সাইয়িদ কুতব]] তার বই পড়ে অনুপ্রাণিত হন। সাইয়িদ কুতব তার কাছ থেকে আদর্শ গ্রহণ করেন এবং এটি আরো সম্প্রসারিত করেন। তিনি একটি অগ্রগামী ইসলামী বিপ্লবী দল গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। ফিলিস্তিনি ইসলামপন্থী জুরিস্ট [[আবদুল্লাহ আযযাম]]ও তার আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। দক্ষিণ-এশীয় জনগন (বিরাট সংখ্যক ব্রিটেন প্রবাসী সহ) মাওলানা মওদুদীর দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছেন। এমনকি শিয়া অধ্যুষিত ইরানেও মওদুদীর বড় ধরণের প্রভাব আছে। ইরানের ইসলামী বিপ্লবের নেতা [[আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনী]] ১৯৬৩ সালে মাওলানা মওদুদীর সাথে সাক্ষাত করেন, পরবর্তীতে ইমাম খোমেনী মওদুদীর বইগুলো ফার্সি ভাষায় অনুবাদ করেন। এখনো পর্যন্ত প্রায়শঃই ইরানের ইসলামী সরকার মাওলানা মওদুদীর কর্মপন্থা অনুসরন করে থাকে। ("To the present day, Iran's revolutionary rhetoric often draws on his themes.")<ref name="republic1">tnr.com ''The New Republic'' "The roots of jihad in India" by Philip Jenkins, December 24, 2008</ref> ইমাম ইবনে তাইমিয়ার পর তিনি (মওদুদী) দ্বিতীয় চিন্তাবিদ যিনি আধুনিক বিশ্বে ''ইসলামী রাজনৈতিক চিন্তাধারা''-কে প্রভাবিত করেছেন।{{cn}}
 
== জীবনকাল ==
৪১ নং লাইন:
* ১৯৩৩- ভারতের হায়দারাবাদ থেকে 'তরজুমানুল কুরআন' নামক পত্রিকা প্রকাশ শুরু করেন।
* ১৯৩৭- তার ৩৪ বছর বয়সে, লাহোরে, দক্ষিণ এশিয়ার কিংবদন্তিতুল্য মুসলিম কবি ও দার্শনিক আল্লামা মুহাম্মাদ ইকবালের সাথে পরিচয় হয়। পরিচয় করিয়ে দেন চৌধুরী নিয়াজ আলী খান।
* ১৯৩৮- তার ৩৫ বছর বয়সে, হায়দারাবাদ থেকে পাঠানকোটে গমন করেন। সেখানে তিনে দারুল ইসলাম ট্রাস্ট ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন, যেটি ১৯৩৬ সালে আল্লামা ইকবালের পরামর্শে চৌধুরী নিয়াজ আলী খান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঠানকোটের ৫ কিমি পশ্চিমে, জামালপুরে, চৌধুরী নিয়াজ আলী খানের ১০০০ একর এস্টেট ছিল। চৌধুরী নিয়াজ আলী খান সেখান থেকে ৬৬ একর জমি দান করেন।
* ১৯৪১- লাহোরে 'জামায়াতে ইসলামী হিন্দ' নামে একটি ইসলামী রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর আমির হন।
* ১৯৪২ - জামায়াতে ইসলামীর প্রধান কার্যালয় পাঠানকোটে স্থানান্তর করেন।
৫১ নং লাইন:
* ১৯৪৯ - পাকিস্তান সরকার জামায়াতের 'ইসলামী সংবিধানের রূপরেখা' গ্রহণ করে।
* ১৯৫০ - কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন।
* ১৯৫৩- 'কাদিয়ানী সমস্যা' নামে একটি বই লিখে কাদিয়ানী বা আহমদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলিম প্রমাণ করেন। ফলে ইতিহাসখ্যাত বড় রকমের কাদিয়ানী বিরোধী হাঙ্গামার সৃষ্টি হয়।{{cn}} এ সময় অনেকগুলো সংগঠন একযোগে কাদিয়ানীদেরকে সরকারিভাবে অমুসলিম ঘোষনার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা সর্বদলীয় কনভেনশনে ২৭শে ফেব্রুয়ারি তারিখে 'ডাইরেক্ট একশন কমিটি' গঠন করে। {{cn}} জামায়াত এই কমিটির বিরোধিতা করে অহিংস আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নেয়। কিন্তু তথাপি মার্চ মাসের শুরুতে আন্দোলন চরম আকার ধারন করে এবং পুলিশের গুলিতে কিছু লোক নিহত হয়। <ref>[Leonard Binder: Religion and politics in Pakistan , page 263. University of California Press, 1961]</ref> পরে একটি সামরিক আদালত আবুল আ'লাকে এই গোলযোগের জন্য দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেয়, (যদিও কাদিয়ানী সমস্যা নামক বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়নি)। অবশ্য সেই মৃত্যুদন্ডাদেশ কার্যকর করা হয়নি। <ref name="bookrags.com">[http://www.bookrags.com/Sayyid_Abul_Ala_Maududi Encyclopedia of World Biography© on Abul A'la Mawdudi]</ref>
* ১৯৫৩- মৃত্যুদন্ডাদেশ পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন কারাদন্ড করা হয়, কিন্তু পরে তা-ও প্রত্যাহার করা হয়।
* ১৯৫৮- সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল [[আইয়ুব খান]] 'জামায়াতে ইসলামী'কে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন।
৭২ নং লাইন:
৩। নামাজ রোজার হাকীকত
 
৪। তাওহীদ রিসালাত ও আখিরাত
 
৫। ইসলাম পরিচিতি
১৩০ নং লাইন:
৩২। ইসলাম ও জাতীয়তাবাদ
 
৩৩। ইসলাম ও জাহেলিয়াত
 
== তথ্যসূত্র ==