মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rabbanituhin (আলোচনা | অবদান) নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox person |name= মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা |image= |caption= |dead= |birth_name= মানবেন্দ্র ন... |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১৫ নং লাইন:
|title= ভেঙ্গে গেলো জনসংহতি সমিতি, নতুন কমিটি |last= |first= |date= |work= |accessdate= ২৩শে ফেব্রুয়ারি,২০১১}}</ref> তাঁর আন্দোলনের সফলতা অর্জিত হয় শান্তিচুক্তির মাধ্যমে।তিনি ছিলেন আসলে শোষিত মানুষের নেতা।<ref>{{cite web|url=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-02-22/news/108514
|title= আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেওয়াটা ছিল ভুল |last= |first= |date= ১২-১১-২০১০ |work=দৈনিক প্রথম আলো|accessdate= ২৩শে ফেব্রুয়ারি,২০১১}}</ref>
== শিক্ষা জীবন ==
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার প্রথম বিদ্যালয় ছিল
|title= খন্ডিত বীক্ষণে মানবেন্দ্র লারমা |last= কবীর |first= বিলু |date= ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১
|work=দৈনিক সংবাদ|accessdate= ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ }}</ref>
== কর্মজীবন ==
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৬৬ সালে দীঘিনালা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে। তিনি ১৯৬৮ সালে [[চট্টগ্রাম]] রেলওয়ে কলোনি হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষকের হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৬৯ সালে চট্টগ্রাম বার এসোসিয়েশনে আইনজীবী কাজ শুরু করেন।<ref name="manobandro "/>
== ব্যক্তিগত জীবন ==
তাঁর মায়ের নাম ছিল সুভাষিণী দেওয়ান
== রাজনৈতিক জীবন ==
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি পাহাড়ি ছাত্র পরিষদে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে তিনি পাহাড়ী ছাত্র আন্দোলন গড়ে তোলেন।১৯৬০ সালে
|title= মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা চির অম্লান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে
|last= খীসা |first= দীপায়ন |date= ১ জানুয়ারি, ২০০২ |work=|accessdate= ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১}}</ref>
তিনি ১৯৭০ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি তিনি ১১টি আদিবাসী গোষ্ঠীকে সাথে নিয়ে গড়ে তোলেন জনসংহতি সমিতি এবং [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধুর]] কাছে মোট ৪ দফা দাবি পেশ করেন আঞ্চলিক স্বায়ত্বশাসনের জন্য ।ঐ বছরের ৩১শে অক্টোবর তিনি সংসদ ত্যাগ করেন সংবিধানে পাহাড়ীদের বাঙালী বলার প্রতিবাদে। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।<ref>{{cite web|url=http://www.dailykalerkantho.com/index.php?view=details&archiev=yes&arch_date=10-11-2010&type=gold&data=Loan&pub_no=338&cat_id=2&menu_id=19&news_type_id=1&index=2|title=এম এন লারমা : আদিবাসীদের এক অবিসংবাদিত নেতা |last= ত্রিপুরা |first= শক্তিপদ |date= ১০ নভেম্বর ২০১০
|work=দৈনিক কালের কন্ঠ|accessdate=২৩শে ফেব্রুয়ারি,২০১১ }}</ref>
১৯৭৪ সালে তিনি [[বাংলাদেশ]] সরকারের পার্লামেন্টের প্রতিনিধি হিসেবে কমনওয়েলথ সম্মেলনে যোগ দেন [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডে]]। তিনি মনে করতেন পাহাড়ি ও বাঙ্গালী ২টি আলাদা গোষ্ঠী।তাই [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু]]
== সশস্ত্র সংগ্রাম ==
[[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধুকে]] হত্যার পরের দিনই তিনি আত্নগোপনে চলে যান এবং গড়ে তোলেন জনসংহতি সমিতির সামরিক শাখা শান্তি বাহিনী । একই সাথে তিনি গড়ে তুলেছিলেন মহিলা সমিতি, জুমিয়া সমিতি, যুব সমিতি ও গিরিসুর শিল্পী গোষ্ঠী । অনেকের মতে ১৯৭৩ সালের ৭ জানুয়ারি গঠিত হয় শান্তিবাহিনী।<ref name="manobandro1 "/>[[কার্ল মার্ক্স|মার্ক্সীয়]] আদর্শ তিনি ধারণ করেছিলেন তাঁর আন্দোলনের জন্য। পরে [[জিয়াউর রহমান]] নতুন বাঙালীদের পাহাড়ী অঞ্চলে অভিবাসিত করলে তাঁদের সংগ্রাম তীব্র হয়ে ওঠে এবং [[বাংলাদেশ]] সেনাবাহিনীর সাথে তাদের লড়াই তীব্রতর হয়ে ওঠে।<ref>{{cite web|url=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-02-22/news/108255
|title= শ্রদ্ধাঞ্জলিঃশহীদ এম এন লারমার সংগ্রাম|last= হাসান |first= সোহরাব |date= ১১-১১-২০১০ |work=দৈনিক প্রথম আলো|accessdate= ২৩শে ফেব্রুয়ারি,২০১১}}</ref>
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার দলেও সৃষ্টি হয় অন্তর্দন্ধ এবং দলটি ২টি ধারা এম এন রায় গ্রুপ ও প্রীতি গ্রুপে ভাগ হয়ে যায়। ১৯৭৭ সালে এবং ১৯৮২ সালেও মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা জনসংহতি সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৩ সালের ১০ই নভেম্বর তিনি বিপক্ষ দলের আক্রমণে ৮ জনসহ মারা যান [[খাগড়াছড়ি জেলা|খাগড়াছড়িতে]]। <ref>{{cite web|url=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-11-12/news/108536 |title= মানবেন্দ্র লারমার স্বপ্ন পূরণের আহ্বান |last= |first= |date= ১২-১১-২০১০ |work=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|accessdate= ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ }}</ref>
== তথ্যসূত্র ==
<references />
[[
|