মহাকাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: 65 গুলো আন্তঃসংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত এর d:q4169 এ রয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১ নং লাইন:
[[Imageচিত্র:Atmosphere layers-en.svg|thumb| [[কারমান রেখা]] (১০০ কি.মি. বা ৬২ মাইল সীমায়) এবং [[বহিঃমন্ডল]]-এ(৬৯০ কি.মি. বা ৪৩০ মাইল সীমায়) ভূ-পৃষ্ঠ এবং মহাশূন্যর মধ্যবর্তী সীমারেখা।]]
 
'''''মহাশূণ্য''''' অথবা '''মহাকাশ''' বলতে সাধারণ ভাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের আকাশসীমাকে নির্দেশ করে। এ আকাশসীমায় অতি অল্প ঘনত্বের বস্তু বিদ্যমান। অর্থাৎ শূন্য মহাশূন্য পুরোপুরি ফাঁকা নয়। প্রধানত, অতি অল্প পরিমাণ [[হাইড্রোজেন]] [[প্লাজমা (পদার্থবিজ্ঞান)|প্লাজমা]], [[তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ]], [[চৌম্বক ক্ষেত্র]] এবং [[নিউট্রিনো]] এই শূন্যে অবস্থান করে। তাত্ত্বিকভাবে, এতে [[কৃষ্ণবস্তু]] এবং [[কৃষ্ণশক্তি]] বিদ্যমান।
 
== আবিষ্কার ==
 
[[মহাশূন্য]] সুপ্রাচীনকাল থেকে মানুষের কৌতুহলের বিষয়। প্রত্যেক [[সভ্যতা]] ও [[মানুষ]] সবসময় [[মহাকাশ]]কে কৌতূহলের দৃষ্টিতে দেখেছে। প্রাচীন সভ্যতা সমূহ ও মানুষেরা মহাশূন্যের ব্যাপারে নানা কাল্পনিক ব্যাখ্যা দিত। যথাঃ [[হাতি]]র উপর উল্টানো থালা, বিশাল [[চাদর]], পবিত্র আত্মা ও দেবতাদের বাসস্থান ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিক, রোমান, মিশরীও, বেবিলনীয়, ভারতীয়, চীনা, মায়া ইত্যাদি সভ্যতা [[মহাশূন্য]]কে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। কিন্তু সকল সভ্যতাই মহাকাশকে বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে কম-বেশি গ্রহন করেছিলো।
৯ নং লাইন:
<big>'''প্রাচীনকালের মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ'''</big>
 
প্রাচীন গ্রীক ও রোমানরা প্রাচীন [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]] ও পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা পালন করেছে। প্রাচীন গ্রীসে মহাকাশ কে দর্শনশাস্ত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তারা [[নক্ষত্র]] সমূহকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করে নানা রুপ দিয়েছিল এবং এগুলোর অধিকাংশের নাম গ্রীক ও রোমান দেবতাদের নামে রাখা হয়। যা এখনও বিজ্ঞানী ও মহাকাশ পর্যবেক্ষণকারীদের নানা ভাবে সাহায্য করছে। [[চাঁদ]] এবং খালি চোখে দৃশ্যমান গ্রহগুলোর গতিপথও এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাচীন গ্রিক ও অন্যান্য সভ্যতা সমূহ এর মাধ্যমে [[রাশিচক্র]] আবিষ্কার করে। [[নক্ষত্র]], [[চাঁদ]], [[ধুমকেতু]] ইত্যাদি প্রাচীনকাল থেকে পর্যবেক্ষণ করে আসছে [[মানুষ]]। ঋতুর পরিবর্তন, [[দিন]]-[[রাত]], নক্ষত্রের স্থান পরিবর্তন (পরবর্তীতে যা [[গ্রহ]] প্রমাণিত হয়) ইত্যাদির হিসাব ও গাণিতিক ব্যাখ্যার সাহায্যে সুপ্রাচীনকাল ও প্রাচীনকালে অনেক সমৃদ্ধি লাভ করে।
 
<big>'''মধ্যযুগের মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ'''</big>
২০ নং লাইন:
<big>'''আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান (মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ)'''</big>
 
[[১৯৬৯]] খ্রীস্টাব্দের ১৬ই জুলাই [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]] ও মহাকাশ আবিষ্কারের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ অভিযান, প্রথম মনুষ্যবাহী [[মহাকাশযান]] [[অ্যাপোলো ১১]], যা ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণ করে। এই অভিযানে অংশনেন দলপ্রধান নীল আর্মস্ট্রং, চালক মাইকেল কলিন্স, এডুইন অল্ড্রিন জুনিয়র এবং কমান্ড মডিউল। পরবর্তীতে আবিষ্কার হয়েছে [[প্লুটো]] সহ অন্যান্য [[বামন গ্রহ]], নেহারিকা, [[ধূমকেতু]], [[কৃষ্ণগহ্বর]]।[[বিজ্ঞান]] ও অত্যাধুনিক [[প্রযুক্তি]] কাজে লাগিয়ে তৈরি হয়েছে শক্তিশালী [[কৃত্রিম উপগ্রহ]], [[দূরবীক্ষণ যন্ত্র]] ইত্যাদি। যথাঃ হাবল টেলিস্কোপ। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান মহাবিশ্বকে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরেছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীর কারনে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। তাদের মদ্ধে, আন্নি জাম কেনন (Annie Jump Cannon), মারিয়া মিশেল (Maria Mitchell), সি.ডব্লীউ থমবারগ(C.W. Tombaugh) হানরিটা সোয়ান লেভিট (Henrietta Swan Leavitt) প্রমুখ।
 
== পরিবেশ ==
=== তাপমাত্রা ===
===মানুষের শরীরে প্রতিক্রিয়া===
== সীমা ==
==আইনত অবস্থান==
== মহাশূন্য ও অক্ষের মাঝে পার্থক্য ==
==অঞ্চলসমূহ==
=== জিওস্পেস ===
===আন্তঃগ্রহসম্বন্ধী===
=== আন্তঃনাক্ষত্রিক ===
===আন্তঃছায়াপথবর্তী===
== আরো দেখুন ==
 
{{প্রবেশদ্বার| জ্যোতির্বিজ্ঞান | Spaceship and the Sun.jpg}}