ভৈরব নদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
৬ নং লাইন:
নদটির নাম "ভৈরব" এর অর্থ "ভয়াবহ", এক সময় গঙ্গা/পদ্মা নদীর মূল প্রবাহ এই নদকে প্রমত্তা রূপ দিয়েছিলো, সেই থেকেই নামটির উৎপত্তি। নদটির দুইটি শাখা রয়েছে [[ইছামতি নদী]] এবং [[কপোতাক্ষ নদী]]। খুলনা-ইছামতীর কিছু অংশ ভারতে, এবং বাকিটুকু বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]য় পড়েছে -- এই নদীটি সেখানে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমানা নির্দেশ করে।
 
== নাম ==
ভৈরব নদটি তার যাত্রাপথের একেক স্থানে একেক নাম নিয়েছে। কালীগঞ্জ হতে কৈখালি পর্যন্ত নদীটির নাম 'কালিন্দি'। এর পর এটি 'রায়মঙ্গল' নামে পরিচিত। তার পর নদীটি দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। পশ্চিমের অংশটি 'হরিভাঙা', এবং পূর্বেরটি 'ভৈরব' নামে প্রবাহিত হয়। কৈখালির পরে নদটি 'খুলনা-ইছামতি' নামে প্রবাহিত হয়। দক্ষিণের অংশটি 'রায়মঙ্গল-হরিভাঙা' নামে পরিচিত। ভৈরব নদের মোট দৈর্ঘ্য ২৫০ কিলোমিটার।
 
== নাব্যতা ==
বর্তমানে নদটি অনেকাংশে শুকিয়ে এসেছে। [[যশোর জেলা]]র [[বাঘেরপাড়া উপজেলা]] পার হলে নদীটি আর নাব্য থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এটি নাব্য থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে নদটি শুকিয়ে যায়। তবে নদটির নিচের দিকের অংশে জোয়ার ভাটা হয়, ও তা সারাবছর নাব্য থাকে।
 
[[categoryবিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নদী]]
 
[[categoryবিষয়শ্রেণী:বাংলার নদী]]
[[category:বাংলাদেশের নদী]]
[[category:বাংলার নদী]]