ভারতের সংস্কৃতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ... |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১ নং লাইন:
[[
|last = Massey|url=http://books.google.com/?id=Lif-Ct05aVgC&printsec=frontcover
|first = Reginald
২৮ নং লাইন:
|year = 2002}}</ref> এই কারণে কোনো কোনো ঐতিহাসিক এই সভ্যতাটিকে "বিশ্বের প্রাচীনতম জীবন্ত সভ্যতা" মনে করেন। [[ভারতীয় ধর্মসমূহ]], [[যোগ (হিন্দুধর্ম)|যোগ]] ও [[ভারতীয় খাদ্য]] — ভারতীয় সভ্যতার এই উপাদানগুলি সমগ্র বিশ্বে গভীর প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছে।
== ধর্মবিশ্বাস ও আধ্যাত্মিকতা ==
[[
{{Main|ভারতের ধর্মবিশ্বাস|ভারতীয় ধর্মসমূহ}}
[[ভারত]] হল [[হিন্দুধর্ম]], [[বৌদ্ধধর্ম]], [[জৈনধর্ম]] ও [[শিখধর্ম|শিখধর্মের]] উৎপত্তিস্থল। এই চারটি ধর্ম একত্রে [[ভারতীয় ধর্মসমূহ|ভারতীয় ধর্ম]] নামে পরিচিত।<ref>Nikki Stafford [http://books.google.com/books?id=waVCqzL8b4kC&pg=PA174&dq=%22dharmic+religions%22+origin+india&as_brr=3&ei=-F3BSaztOo_AywTq5aCDBQ&client=firefox-a Finding Lost], ECW Press, 2006 ISBN 1-55022-743-2 p. 174</ref> ভারতীয় ধর্মগুলি [[আব্রাহামীয় ধর্মসমূহ|আব্রাহামীয় ধর্মগুলির]] মতোই বিশ্বের একটি অন্যতম প্রধান ধর্মীয় যূথ। বর্তমানে [[হিন্দুধর্ম]] ও [[বৌদ্ধধর্ম]] যথাক্রমে বিশ্বের তৃতীয় ও চতুর্থ বৃহত্তম ধর্মবিশ্বাস। এই দুই ধর্মের অনুগামীদের সংখ্যা ২ বিলিয়নেরও বেশি<ref name="googleil">{{cite book|url=http://books.google.com/?id=9XC9bwMMPcwC&pg=PA359&lpg=PA359&dq=hinduism+one+billion&q=hinduism%20one%20billion |page=359 |chapter=45 |title=What Is Hinduism?: Modern Adventures Into a Profound Global Faith |publisher=Himalayan Academy Publications |year=2007 |isbn=1934145009}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.nrn.org.np/speeches/rmshakya.html |title=Non Resident Nepali – Speeches |publisher=Nrn.org.np |date= |accessdate=2010-08-01}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.bbc.co.uk/vietnamese/forum/story/2008/03/080323_tibet_analysis.shtml |title=BBCVietnamese.com |publisher=Bbc.co.uk |date= |accessdate=2010-08-01}}</ref> (সম্ভবত ২.৫ বা ২.৬ বিলিয়ন)।<ref name="googleil"/><ref>{{cite web|url=http://www.religioustolerance.org/worldrel.htm |title=Religions of the world: numbers of adherents; growth rates |publisher=Religioustolerance.org |date= |accessdate=2010-08-01}}</ref> [[লিঙ্গায়েত]] ও [[আহমদিয়া]] ধর্মমতের উৎপত্তিস্থানও ভারত।
৪৪ নং লাইন:
== সমাজ ==
=== সামগ্রিক বর্ণনা ===
ইউজিন এম. মাকারের মতে, ভারতের প্রথাগত সংস্কৃতির ভিত্তি আপেক্ষিকভাবে কঠোর এক সামাজিক ক্রমোচ্চ শ্রেণীবিন্যাস। তিনি আরও বলেছেন, শিশুদের অতি অল্পবয়স থেকেই তাদের সামাজিক কর্তব্য ও অবস্থান সম্পর্কে সচেতন করে তোলা হয়।<ref name="makar">{{cite book|title=An American's Guide to Doing Business in India|url=http://books.google.com/?id=0QB43fNiTKkC&printsec=frontcover|author=Eugene M. Makar|year=2008|isbn=1598692119}}</ref> অনেকেই মনে করেন যে, মানুষের জীবনকে চালনা করেন দেবতা ও উপদেবতারা।<ref name="makar"/> [[ভারতে বর্ণাশ্রম প্রথা|বর্ণাশ্রম প্রথা]] দেশের একটি শক্তিশালী সামাজিক বিভাজন রেখা।<ref name="makar"/> সহস্রাধিক বছর ধরে উচ্চবর্ণের মানুষেরা সামাজিক বিধিনিষেধগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে এসেছেন।<ref name="makar"/>
=== পরিবার ===
{{Main|হিন্দু একান্নবর্তী পরিবার|ভারতে পূর্বপরিকল্পিত বিবাহ|ভারতে নারী}}
[[
ভারতের সংস্কৃতিতে পরিবারের প্রভাব অত্যন্ত ব্যাপক। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এদেশে একান্নবর্তী পরিবারের প্রথা চলে আসছে। এই ব্যবস্থায় পিতামাতা, পুত্র-পুত্রবধূ ও তাদের সন্তানসন্ততি প্রভৃতি একসঙ্গে বসবাস করে। সাধারণত বয়োজ্যেষ্ঠ পুরুষ সদস্যই একান্নবর্তী পরিবারের কর্তা হন। তিনিই সমস্ত সিদ্ধান্ত নেন এবং নিয়মকানুন স্থির করে দেন। পরিবারের অন্য সকলে তাঁকে মান্য করে চলে।
=== বিবাহ ===
[[পূর্বপরিকল্পিত বিবাহ]] বা সম্বন্ধ করে বিয়ে ভারতের একটি শতাব্দীপ্রাচীন প্রথা। আজও ভারতীয়দের অধিকাংশের বিবাহ হয় পিতামাতা ও পরিবারের অন্যান্য সম্মানীয় সদস্যবর্গের পরিকল্পনা এবং বর ও বধূর সম্মতিক্রমে। পণপ্রথা থাকলেও, ভারত সরকার তা বেআইনি ঘোষণা করেছে। তবে ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃতি এই প্রথা রয়েই গেছে। সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে পণ দেওয়া-নেওয়ার ব্যাপারটি গোপন রাখা হয়ে থাকে।<ref>[http://www.jamaica-gleaner.com/gleaner/20050215/life/life1.html Love vs arranged marriages], Keisha Shakespeare</ref> সম্বন্ধ করে বিয়েতে বয়স, উচ্চতা, ব্যক্তিগত মূল্যবোধ ও রুচি, পারিবারিক প্রেক্ষাপট (অর্থবল ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা), বর্ণ ও ঠিকুজি-কোষ্ঠী বিচার করে পাত্রপাত্রী নির্বাচন করা হয়।
|