ভারতের রাজ্য বিধানসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
৫ নং লাইন:
প্রতিটি বিধানসভা পাঁচ বছরের মেয়াদে গঠিত হয়। প্রতিটি আসনের জন্যই নির্বাচন হয়। [[ভারতে জরুরি অবস্থা|জরুরি অবস্থার]] সময় বিধানসভার মেয়াদ পাঁচ বছরের বেশি বাড়ানো যায় বা পাঁচ বছরের আগেই বিধানসভা অবলুপ্ত করা যায়। সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোটের বিরুদ্ধে [[অনাস্থা প্রস্তাব|অনাস্থা প্রস্তাবে]] পাস হলেও বিধানসভা অবলুপ্ত হয়।
 
== বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ==
বিধায়ক নির্বাচিত হতে হলে, প্রার্থীকে ভারতের নাগরিক এবং কমপক্ষে ২৫ বছর বয়সী হতে হয়।<ref>{{cite book|last=Johari|first=J. C.|title=Indian Political System|year=2000|publisher=Anmol Publications|location=New Delhi|isbn=81-7488-162-X|pages=150-2|url=http://books.google.com/books?id=KillvzAa4rwC&pg=PA150&dq=Vidhan+Sabha&ei=Ws_PTZnrEYjWkQSJhNm4Cg&cd=6#v=onepage&q=Vidhan%20Sabha&f=false}}</ref> বিকৃতমস্তিষ্ক বা আর্থিকভাবে দেউলিয়া ব্যক্তিরা বিধায়ক হতে পারেন না। প্রার্থীকে একটি হলফনামা দিয়ে জানাতে হয় যে, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। বিধানসভার অধ্যক্ষ বা তাঁর অনুপস্থিতিতে উপাধ্যক্ষ বিধানসভার অধিবেশন ও কাজকর্ম পরিচালনা করেন। অধ্যক্ষ নিরপেক্ষ বিচারকের মতো কাজ করেন এবং সব বিতর্ক ও আলোচনায় পৌরহিত্য করেন। সাধারণত সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোট থেকেই অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।
 
১১ নং লাইন:
[[অর্থ বিল]] ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে আইনসভার উচ্চকক্ষ [[বিধান পরিষদ]] ও নিম্নকক্ষ বিধানসভার ক্ষমতা একই রকমের হয়। অর্থ বিলের ক্ষেত্রে বিধানসভার চূড়ান্ত কর্তৃত্ব রয়েছে। দুই কক্ষের মধ্যে মতবিরোধ হলে যৌথ অধিবেশনের মাধ্যমে তা নিরসন করা হয়।
 
== বিধানসভার বিশেষ ক্ষমতা ==
সরকারের বিরুদ্ধে [[অনাস্থা প্রস্তাব]] কেবলমাত্র বিধানসভাতেই আনা যায়। এই প্রস্তাব সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটে পাস হলে [[মুখ্যমন্ত্রী]] সহ মন্ত্রিপরিষদকে পদত্যাগ করতে হয়।
 
১৮ নং লাইন:
অন্যান্য বিলের ক্ষেত্রে, বিলটি যে কক্ষে সর্বাগ্রে উত্থাপিত হয় (সে বিধানসভাই হোক বা বিধান পরিষদই হোক), সেই কক্ষে পাস হওয়ার পর অপর কক্ষে প্রেরিত হয়। অপর কক্ষ বিলটি ছয় মাস আটকে রাখতে পারে। অপর কক্ষ বিল প্রত্যাখ্যান করলে, ছয় মাস অতিক্রান্ত হলে বা অপর কক্ষের আনা বিলের সংশোধনী মূল কক্ষে গ্রাহ্য না হলে একটি অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। তখন রাজ্যপাল উভয় কক্ষের যৌথ অধিবেশন ডেকে অচলাবস্থা কাটান এবং সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাধ্যমে বিলটির ভাগ্য নির্ধারিত হয়। তবে বিধানসভা সংখ্যাধিক্যের দিক থেকে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকায় এক্ষেত্রে বিধানসভার মতই গ্রাহ্য হয়ে থাকে, যদি না তা নিয়ে বিভিন্ন দলের মতান্তর উপস্থিত হয়।
 
== আরো দেখুন ==
* [[ভারতে বিধানসভা নির্বাচন]]
* [[বিধান পরিষদ]]
২৬ নং লাইন:
{{reflist}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://legislativebodiesinindia.nic.in/ Legislative Bodies in India, website]
* [http://www.lawsofindia.org Laws of India : A website to download laws made by different states]
৩২ নং লাইন:
{{Elections in India}}
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:ভারতের রাজ্য আইনসভা|*]]