বশীর আল-হেলাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১২ নং লাইন:
| nationality = বাংলাদেশী
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
| citizenship = [[বাংলাদেশ]][[Imageচিত্র:Flag of Bangladesh.svg|20px|]]
| period =
| genre =
২৮ নং লাইন:
}}
 
'''বশীর আল-হেলাল''' (জন্ম: [[জানুয়ারি ৬| ৬ জানুয়ারি]], [[১৯৩৬]]) ({{lang-en|Bashir Al Helal}}) বাংলাদেশের একজন লেখক, কথা সাহিত্যিক এবং ঔপন্যাসিক।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
বশীর আল-হেলালের জন্ম মুর্শিদাবাদ জেলার তালিবপুর গ্রামের মীর পাড়ায় ১৯৩৬ সালের ৬ জানুয়ারি। তালিবপুর মুর্শিদাবাদের একটি বৃহৎ ও বিখ্যাত গ্রাম। তালিবপুরে জন্মেছিলেন প্রখ্যাত পল্লীগীতি শিল্পী [[আব্দুল আলীম]] ও ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদ [[আবুল বরকত]]সহ শত কবি-সাহিত্যিক, সংগ্রামী ও বিপ্লবী। বাবার কাছে পড়াশুনায় হাতেখড়ি হওয়ার পর তিনি ভর্তি হন তালিবপুর পাঠশালায়। এরপর ভর্তি হন তালিবপুর গ্রামের এইচ.ই হাইস্কুলের প্রাইমারী সেকশনে। সেখানে তিনি ৬ষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেন। ৭ম শ্রেণীতে [[রাজশাহী]] কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন। রাজশাহীতে এক বছর পড়াশুনা করার পর সেতাবগঞ্জ হাই স্কুলে ৯ম শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই মেট্রিক পাশ করেন। [[১৯৫৪]] সালে [[কলকাতা]] সরকারি কলেজ থেকে আই এ পাশ করেন। এরপর তিনি জলপাইগুড়ির এ.সি কলেজে বাংলায় আনার্সে ভর্তি হন। এই কলেজ থেকে [[১৯৫৭]] সালে আনার্স পাশ করার পর তিনি কলকাতায় চলে যান। সেখানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বংলায় এম.এ ভর্তি হন। [[১৯৫৬]] সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বংলায় এম.এ পাশ করেন।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
বশীর আল-হেলাল [[১৯৬৯]] সালে ফিরোজা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ফিরোজা বেগম সরকারী উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ছিলেন। তাঁদের পরিবারও দেশবিভাগের পর [[ভারত]] থেকে পূর্ববাংলায় চলে আসেন। এই দম্পতির একছেলে ও একমেয়ে।
 
== কর্মজীবন ==
এম এ পাশ করার পর বশীর আল-হেলাল কলকাতায় হজ কমিটিতে চাকুরী নেন। তখন মাওলানা আযাদের ছেলে আকরাম খান কলকাতা থেকে একটি পত্রিকা বের করতেন। পত্রিকাটি সপ্তাহে ৩ দিন বের হতো। এটা মুসলমানদের পত্রিকা ছিল। হজ কমিটিতে চাকুরীর পাশাপাশি তিনি এই পত্রিকায়ও চাকুরী করতেন। [[১৯৬৯]] সালে সহ-অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত হলেন বাংলা একাডেমীতে। এরপর তিনি বাংলা একাডেমীতে উপাদক্ষ হন। সর্বশেষে তিনি বাংলা একাডেমীর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৯৩]] সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। দীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর তিনি বাংলা একাডেমীতে চাকুরী করেছেন। সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে ড. এনামুল হকের অবদান সম্পর্কে তিনি লিখেছিলেন ‘বাংলা একাডেমীর ইতিহাস’ গ্রন্থে। <ref>[http://www.amardeshonline.com/pages/weekly_news/2010/09/30/2485 দৈনিক আমার দেশ]</ref>
 
=== উপন্যাস ===
* গল্পসমগ্র-১
* কালো ইলিশ (১৯৭৯)
৫০ নং লাইন:
* ''Shesh Panpatra'' (The Last Drinking Vessel, 1986)
* ''Nurjahander Madhumas'' (Spring of the Nurjahans, 1988)
* ''Shishirer Deshe Avijan'' (An Expedition in the Land of Dew, 1990)
 
=== ইতিহাস বিষয়ক বই ===
* ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস (১৯৮৫)
 
== সম্মাননা ও পদক ==
* [[Alaol|আলোল]] সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১)
* [[বাংলা একাডেমি পুরস্কার]] (১৯৯৩)
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=259 গুণীজন]
* [http://www.bangladeshinovels.com/page/home.html বাংলাদেশী নোভেলস]