প্রমিথিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
৪৪ নং লাইন:
{{Elementbox_footer | color1=#ffbfff | color2=black }}
 
পর্যায় সারণীর ৬১ তম মৌলের নাম প্রমিথিয়াম (ইংরেজি: Promethium)। এই রাসায়ানিক মৌলের প্রতীক Pm। টেকনেসিয়ামের পরে ইহাই একমাত্র মৌল যার সকল আইসোটোপ তেজষ্ক্রিয় কিন্তু স্থির ধরনের। প্রমিথিয়াম ল্যান্থানাইড গোত্রের মৌল।
 
== আবিষ্কার ==
১৯০২ সালের রসায়নবিদ বহুস্লাভ ব্রাউনার মতামত দেন নিয়োডাইমিয়াম (৬০) ও সামারিয়াম (৬২) মৌলদ্বয়ের মাঝে একটি মৌল থাকতে পারে। ১৯১৪ সালে হেনরি মোসলে আনবিক ভর নিয়ে গবেষনার সময় বক্তব্যটির সত্যতা নিশ্চিত করেন। ১৯২৬ সালে ইটালি ও মার্কিন গবেষক দল ৬১তম মৌলের অস্তিত্ব আবিষ্কারের কথা ঘোষনা দিলেও পরবর্তীতে এই দাবি ভূল বলে প্রমানিত হয়। ১৯৩৮ সালে ওহাইয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ে পারমানবিক পরীক্ষার সময় নতুন ধরনের তেজষ্ক্রিয়তার সন্ধান লাভ করেন গবেষকরা। ১৯৪৫ সালে ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরোটারির গবেষনাতে প্রথমবারের মত প্রমিথিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায় এবং নামকরন করা হয়।
 
== নামকরন ==
প্রমিথিয়াম শব্দটি গ্রীক পুরাণের টাইন ''প্রমেথিউস'' থেকে নেয়া হয়েছে। ''প্রমেথিউস'' মানব জাতির জন্য মাউন্ট অলিম্পাস থেকে আগুন পৃথিবীতে চুরি করে নিয়ে আসে। এই আগুন মানব জাতির জন্য যেমন উপকারি তেমনি মানবসভ্যতা ধ্বংসেও ব্যবহার হয়। তেজষ্ক্রিয় মৌল প্রমিথিয়াম মানব সভ্যতার জন্য যেমন কাজে লাগে তেমন ক্ষতিকরও বটে। তাই এরুপ নামকরন করা হয়।