পরশপিপুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ercé (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১৩ নং লাইন:
|binomial_authority = ([[Carl Linnaeus|L.]]) [[Daniel Solander|Sol.]] ex [[Manuel Pio Correia|Corrêa]]<ref name="GRIN">{{cite web |url=http://www.ars-grin.gov/cgi-bin/npgs/html/taxon.pl?36526 |title=''Thespesia populnea'' (L.) Sol. ex Corrêa |work=[[Germplasm Resources Information Network]] |publisher=[[United States Department of Agriculture]] |date=2009-05-05 |accessdate=2009-11-17}}</ref>
|}}
[[Fileচিত্র:Paras pipal पारस पीपल.JPG|thumb|পরশপিপুল[[Pune|পুনে]], [[ভারত]]]]
'''পরশপিপুল'''([[বৈজ্ঞানিক নাম]]:''Thespesia populnea [[প্রতিশব্দ (শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা)|Syn]]: Hibiscus populnea'') মূলত উপকূলীয় অঞ্চলের [[বৃক্ষ]]। সেখানে প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে। পৃথিবীর প্রায় সব উষ্ণ অঞ্চলেই সহজলভ্য। ধারণা করা হয় যে এরা পৃথিবীর প্রাচীন বৃক্ষরাজির অন্যতম প্রতিনিধি। সারা বিশ্বে ''Portia'' (পোর্শিয়া) নামে বেশি পরিচিত। প্রচলিত অন্যান্য নামের মধ্যে Indian Tulip Tree, Pacific Rosewood, Seaside Mahoe ইত্যাদি অন্যতম।<ref name="p-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-22/news/291574 নজরকাড়া পরশপিপুল]'',মোকারম হোসেন , দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২২-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
=== আকার ===
বাসি এবং সতেজ ফুলের রং ভিন্ন ভিন্ন। পাতার গড়ন, ডালপালার বিন্যাস এবং অবারিত প্রস্ফুটনে গাছটি আকর্ষণীয় । তবে উপকূল থেকে দূরের গাছগুলোর ফুল ও পাতার গড়নে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। পরশপিপুল মাঝারি আকৃতির [[চিরসবুজ উদ্ভিদ|চিরসবুজ বৃক্ষ]], ৭ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। পাতা তাম্বুলাকৃতির, ১২ সেমি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে, বোঁটা পাঁচ সেমি দীর্ঘ। অশ্বত্থ পাতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিল রয়েছে। ফুল একক বা সজোড়, পাঁচ থেকে সাত সেমি চওড়া, হালকা হলুদ। ভেতরে গাঢ় লাল দাগ। অনেকগুলো পরাগকেশর যুক্ত জবা ফুলের মতো, বাসি ফুল লালচে।<ref name="p-alo"></ref>
 
=== প্রস্ফুটনকাল ===
প্রস্ফুটনকাল গ্রীষ্ম-বর্ষা হলেও প্রায় সারা বছরই দু-একটি ফুল দেখা যায়। ফল গোলাকার, তিন সেমি চওড়া, পাঁচ খণ্ড ও শক্ত। আপনাআপনিই ফেটে যায়। সাধারণত বীজ থেকেই বংশবৃদ্ধি।
এ গাছের কাঠ দৃঢ় ও স্থায়ী। সাধারণত নৌকা, বন্দুকের বাঁট, গরুর গাড়ি ও চাষের যন্ত্রপাতি তৈরিতে ব্যবহার্য। বাকল থেকে আঁশ এবং ফুল থেকে হলুদ রং পাওয়া যায়। তা ছাড়া শিকড় টনিক, বাকল অরেচক, আমাশয় ও চর্মরোগের ওষুধ। বীজের তেল একসময় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হতো।<ref name="p-alo"></ref>
 
<gallery>
৩৭ নং লাইন:
</gallery>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist|2}}
 
== আরও পড়ুন ==
* {{cite web |url=http://www.hibiscus.org/species/tpopulnea.php |title=Thespesia populnea |publisher=Australian Native Hibiscus and Hibiscus-like Species}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
{{commons category|Thespesia populnea|''Thespesia populnea''}}
{{wikispecies}}