দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahin Haque (আলোচনা | অবদান) |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১৪ নং লাইন:
}}
: ''অন্যান্য ব্যবহারের জন্য দেখুন: [[দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস (দ্ব্যর্থতা নিরসন)]]''
'''দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস''' ([[ইংরেজি ভাষায়]]: The Lord of the Rings) [[ইংল্যান্ড|ইংরেজ]] [[ভাষাবিজ্ঞান|ভাষাবিজ্ঞানী]] [[জে. আর. আর. টলকিন]] রচিত একটি [[মহাকাব্য|মহাকাব্যিক]] [[হাই ফ্যান্টাসি]] উপন্যাস। টলকিনের পূর্ববর্তী, অপেক্ষাকৃত কম জটিল ছোটোদের ফ্যান্টাসি উপন্যাস ''[[দ্য হবিট]]''-এর (১৯৩৭) পরিপূরক উপন্যাস (সিকোয়েল) রূপে এই গল্পের সূত্রপাত হলেও, ধীরে ধীরে এটি একটি বৃহত্তর রচনার আকারে বিকশিত হয়ে ওঠে। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৯ সালের মধ্যবর্তী সময়ে, মুখ্যত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ধাপে ধাপে এই উপন্যাসটি রচনা করা হয়।<ref>{{cite web|url=http://www.nationalgeographic.com/ngbeyond/rings/influences.html|title=World War I and World War II|accessdate=2006-06-16}}</ref>
উপন্যাসের শিরোনাম কাহিনির প্রধান খলনায়ক [[ডার্ক লর্ড]] (কালো জাদুকর) [[সাউরন|সাউরনের]] পরিচায়ক। তিনি এক পূর্ববর্তী যুগে একটি [[ওয়ান রিং]] (এক অঙ্গুরীয়) সৃষ্টি করেন অন্যান্য [[রিংস অফ পাওয়ার]] (শক্তি অঙ্গুরীয়)-গুলির উপর আধিপত্য কায়েম করার ইচ্ছায়। এই ওয়ান রিং-ই ছিল [[মিডল-আর্থ]] (মধ্য-পৃথিবী) দখলের অভিযানে তাঁর চরম অস্ত্র। কাহিনির সূত্রপাত [[শায়ার (মিডল-আর্থ)|শায়ার]] নামে পরিচিত [[হবিট]]দের দেশে। এই শায়ার খানিকটা ইংল্যান্ডের গ্রামাঞ্চলের মতো। পরে মিডল-আর্থের বিভিন্ন অঞ্চল পরিভ্রমণকারী এই কাহিনির মূল চরিত্রগুলি, বিশেষত হবিট চরিত্রগুলির, চোখ দিয়ে কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে। এই চরিত্রগুলি হল [[ফ্রোডো ব্যাগিনস]], [[স্যামওয়াইজ গ্যামজি]] (স্যাম), [[মেরিয়াডক ব্র্যান্ডিবাক]] (মেরি) ও [[পেরেগ্রিন টুক]] (পিপিন)। মিডল-আর্থ নামক এই কাল্পনিক পৃথিবীর বাসিন্দারা হল [[মানুষ]] ও অন্যান্য মনুষ্যপ্রতিম জাতি ([[হবিট]], [[এলফ]], [[ডুয়ার্ফ]] ও [[অর্ক]])। এছাড়াও রয়েছে বেশ কিছু বাস্তব ও কাল্পনিক জীবের উল্লেখ (যেমন, [[এন্ট]], [[ওয়ার্গ]], [[বালরগ]], [[ট্রল]] ইত্যাদি)। এছাড়াও রয়েছে মানুষের চেয়েও উচ্চ প্রজাতির ফেরেস্তা সদৃশ [[ভালার]] ও [[মায়ার]] যাদেরকে মানুষরা যথাক্রমে ঈশ্বর ও জাদুকর হিসেবে জানে। তবে এই কাল্পনিক পৃথিবীতে স্রষ্টা বা ঈশ্বর একজন, যাকে [[এরু ইলুভাটার]] নামে ডাকা হয়।
টলকিনের অন্যান্য রচনার সঙ্গে সঙ্গে ''লর্ড অফ দ্য রিংস''-ও উৎস ও
''লর্ড অফ দ্য রিংস''-এর দীর্ঘস্থায়ী জনপ্রিয়তার কারণে জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে এই রচনার উল্লেখ করা হতে থাকে। [[টলকিন ফ্যানডম|টলকিনের রচনার ভক্তেরা]] একাধিক ক্লাব স্থাপন করেন।<ref>{{cite web|url= http://travel.nytimes.com/2007/03/23/travel/escapes/23Ahead.html | title=Celebrating Tolkien:
২৪ নং লাইন:
== সারাংশ ==
''লর্ড অফ দ্য রিংস'' উপন্যাসটি প্রকৃতপক্ষে তিন খণ্ডে প্রকাশিত হয়। এই তিনটি খণ্ডের শিরোণাম হল:
=== দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং ===
৬৫ নং লাইন:
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত টলকিনের পূর্ববর্তী উপন্যাস ''[[দ্য হবিট]]''-এর পরিপূরক উপন্যাস বা সিকোয়েল হিসেবে জে. আর. আর. টলকিন ''লর্ড অফ দ্য রিংস''-এর রচনা শুরু করেন।<ref name="genesis">{{cite web|url=http://www.uni-klu.ac.at/~jkoeberl/Courses/Tolkien/l_04_genesis.pdf| title=The Lord of the Rings: Genesis|accessdate=2006-06-14|format=PDF}}</ref> ''[[দ্য হবিট]]'' উপন্যাসের ব্যবসায়িক সাফল্যের পর প্রকাশক জর্জ অ্যালেন অ্যান্ড আনউইন উক্ত উপন্যাসের একটি পরিপূরক উপন্যাস রচনা করার অনুরোধ রাখেন লেখকের কাছে। টলকিন তাদের সতর্কিত করে রাখেন যে তিনি অত্যন্ত ধীরে লিখবেন। এবং তাঁর রচনা হবে এযাবৎ লিখিত যাবতীয় রচনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। অ্যালেন অ্যান্ড আনউইন [[সিলমারিলিওন]] ও ''[[রোভর্যান্ডম]]''-এর সমসাময়িক খসড়াটি বাতিল করে [[ফার্মার গিলস অ্যান্ড হ্যাম]]-কে গ্রহণ করে। তারা ভেবেছিল হবিট সংক্রান্ত আরও গল্প জনপ্রিয়তা লাভ করবে।<ref>{{harvnb|Carpenter|1977|pp=195}}</ref> তাই পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে টলকিন একটি গল্পে হাত দেন, যেটি পরে ''দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস'' নামে পরিচিত হয়। বারো বছর পর ১৯৪৯ সালে উপন্যাস রচনার কাজ সমাপ্ত হয়। তবে ১৯৫৫ সালের আগে এর সম্পূর্ণাংশ প্রকাশিত হয়নি। যখন হয় তখন টলকিনের বয়স তেষট্টি।
== প্রধান চরিত্রসমূহ ==
ভালো চরিত্র:
* [[ফ্রোডো ব্যাগিন্স]], একজন [[হবিট]], চাচা বিলবো ব্যাগিন্স কর্তৃক প্রাপ্ত 'ওয়ান রিং' এর বহনকারী।
|