ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেস্ট বোলিং
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
১৬ নং লাইন:
| data5 = [[স্টুয়ার্ট ব্রড]]
| label6 = [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]]
| data6 = {{flagicon|Zimbabwe}} [[অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার]]<br /> {{flagicon|England}} [[অ্যাশলে জাইলস]]
| label7 = আইসিসি [[আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ|টেস্ট]] এবং [[আইসিসি ওডিআই চ্যাম্পিয়নশীপ|ওডিআই]] র‌্যাঙ্কিং
| data7 = ২য় (টেস্ট)<br /> ২য় (ওডিআই)<br /> ৫ম(টি২০)
| label8 = টেস্ট ম্যাচ <br />&nbsp;– এ বছর
| data8 = ৯৩৫ <br /> ৫
৩০ নং লাইন:
'''ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল''' ({{lang-en|England cricket team}})<ref>[http://icc-cricket.yahoo.net/the-icc/icc_members/profile.php?countryCode=ICC_FULL_MEMBERS_ENGLAND]</ref> যা [[ইংল্যান্ড]] এবং [[ওয়েলস]] দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল [[স্কটল্যান্ড]] দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। [[১ জানুয়ারি]], ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের]] (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল ''মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব'' বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল।<ref>{{Cite web |url=http://www.ecb.co.uk/ecb/about/ | title=ইসিবি সম্বন্ধে জানুন|publisher=[[England and Wales Cricket Board|ECB]]|date=|accessdate=2007-10-07 |archiveurl = http://web.archive.org/web/20071006140121/http://www.ecb.co.uk/ecb/about/ <!-- Bot retrieved archive --> |archivedate = 2007-10-06 }}</ref><ref>{{Cite web |url=http://www.lords.org/history/mcc-history/ | title=মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ইতিহাস|publisher=[[Marylebone Cricket Club|MCC]]|date=|accessdate=2007-10-07}}</ref>
 
== দলের ইতিহাস ==
দলিলপত্রাদি ঘেঁটে দেখা যায় যে, প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড নামধারী দলটি ৯ জুলাই, ১৭৩৯ সালে ''অল-ইংল্যান্ড দল'' হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। অপরাজেয় কাউন্টি হিসেবে পরিচিত ''কেন্টের'' প্রতিপক্ষ হিসেবে ইংল্যান্ডের অন্যান্য এলাকা থেকে ১১জন ''বিশিষ্ট ভদ্রলোক'' খেলেছিলেন। অবশ্য তারা কেন্টের কাছে খুবই অল্প ব্যবধানে হেরে যায়।<ref name="W22">ওয়াগহর্ন, পৃষ্ঠা ২২-২৩</ref> পরবর্তীতে এ ধরণের আরো অসংখ্য ক্রিকেট খেলার পুণরাবৃত্তি ঘটেছিল যা ঐ শতকের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
 
== শুরুর দিককার সফরগুলো ==
সেপ্টেম্বর, ১৮৫৯ সালে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো বহিঃবিশ্ব ভ্রমণে যায়। ঐ সফরের অংশ হিসেবে দলটি উত্তর আমেরিকা ভ্রমণে গিয়েছিল। দলের ৬ সদস্য ছিলেন ''অল-ইংল্যান্ড একাদশের'' এবং বাকী ৬ সদস্য ''ঐকবদ্ধ অল-ইংল্যান্ড একাদশের''। দলের নেতৃত্ব দেন ''জর্জ পার'' নামীয় এক ইংরেজ।
 
== দি অ্যাশেজ ==
{{মূল নিবন্ধ|দি অ্যাশেজ}}
 
৪৩ নং লাইন:
{{cquote|ইংলিশ ক্রিকেটকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে ওভালের ২৯ আগস্ট, ১৮৮২ তারিখটি। গভীর দুঃখের সাথে বন্ধুরা তা মেনে নিয়েছে। ইংলিশ ক্রিকেটকে ভস্মিভূত করা হয়েছে এবং ছাইগুলো অস্ট্রেলিয়াকে প্রদান করেছে।}}
 
== আন্তঃযুদ্ধের সময়কালে ==
[[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পর ইংল্যান্ড ১৯২০-২১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামে। যুদ্ধ পরবর্তী পরিবেশে আভ্যন্তরীণ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় প্রবলভাবে আক্রান্ত ইংল্যান্ড সিরিজে পরাজয়ের মুখ দেখতে থাকে। এবং প্রথমবারের মতো ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়। সিরিজে ৬জন অস্ট্রেলিয় ব্যাটসম্যান শতক হাকান এবং ''মেইলে'' একাই ৩৬জন ইংলিশ [[ব্যাটসম্যান|ব্যাটসম্যানকে]] আউট করেন। পরবর্তী সিরিজগুলোতেও তারা তেমন ভাল ফলাফল বয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছিল। ১৯২১ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৩-০ এবং ১৯২৪-২৫ সালের অ্যাশেজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দল। ১৯২৬ সালে ইংল্যান্ডের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটে ও অ্যাশেজ পুণরুদ্ধার করে এবং ১৯২৮-২৯ সালের অ্যাশেজ সফরে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারায়।
 
== যুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে ==
ইংল্যান্ড কঠিন সময় পার করে [[২য় বিশ্বযুদ্ধ]] পরবর্তী সময়কালে। তারা ৩-০ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়। পরবর্তীতে স্যার [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান|ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের]] অবিশ্বাস্য কীর্তিতে ৪-০ এবং [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] কাছে ২-০ ব্যবধানে হারে। উপর্যুপরি পরাজয়ের পর দলটি ভারত এবং [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে জয়ী হয়ে ক্ষতস্থানে প্রলেপ দেয়।
 
== ১৯৭১ থেকে ২০০০ ==
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পরবর্তীতে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল]] এবং উদীয়মান [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের]] বিপক্ষে হেরে যায়। ১৯৭৪-৭৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১ম [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ ক্রিকেটে]] দলটি সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছে যা ইংল্যান্ডের ভাগ্যাকাশে কিছুটা পরিবর্তনের ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়। ''ক্যারি প্যাকারের'' বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট আয়োজনের প্রেক্ষাপটে অস্ট্রেলিয়া এবং পাকিস্তান ক্রিকেট দল - উভয়ই তাদের তারকা খেলোয়াড়দেরকে হারায়। ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেট থেকে বহিস্কৃত ''[[টনি গ্রেগ]]'' (সাবেক ধারা ভাষ্যকার), ''মাইক ব্রিয়ারলি'', ''জিউফ্রে বয়কটকে'' পুণরায় অন্তর্ভূক্ত করে।
 
== একবিংশ শতাব্দীতে ==
[[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] হিসেবে ''ডানকান ফ্লেচার'' এবং অধিনায়ক হিসেবে ''নাসের হুসেনকে'' নিযুক্ত করে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে পুণরায় নতুন করে গঠন করা হয়। দলটি ধারাবাহিকভাবে চারটি টেস্ট সিরিজ জয় করে। তন্মধ্যে ৩১ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় ছিল অন্যতম। এছাড়াও তারা পাকিস্তানকেও সিরিজ পরাজয় বরণে বাধ্য করে। ২০০১ সালে ''স্টিভ ওয়াহ'র'' নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে হেরে যায়। ভারত এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাল ফলাফল অর্জন করলেও ২০০২-০৩ মৌসুমে অ্যাশেজ সিরিজে পুণরায় ৪-১ ব্যবধানে সিরিজে হেরে অস্ট্রেলিয়া ভীতি দূর করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু হাল ছেড়ে না দিয়ে ইংল্যান্ড দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ ব্যবধানে ও নিউজিল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে হোয়াইটওয়াশ করে। পোর্ট এলিজাবেথে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলায় [[দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে জয়লাভ ছিল ধারাবাহিকভাবে অষ্টম টেস্ট জয় যা ইংল্যান্ডের ৭৫ বছরের মধ্যে প্রথম ধারাবাহিক সাফল্য।
 
== ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন ==
[[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে]] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ম্যাচ]] খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)।<ref>[http://www.cricketarchive.com/Archive/Records/England/Tests/Team/Playing_Record.html টেস্টে ইংল্যান্ডের জয়-পরাজয়ের উপাত্ত] retrieved as on 27 August, 2011</ref> ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন [[খেলোয়াড়]] অংশগ্রহণ করেন।<ref>[http://www.cricketarchive.com/Archive/Records/England/Tests/Batting/Career_Batting_by_Player.htmlটেস্টে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের পরিসংখ্যান] retrieved as on 24 August, 2011</ref><ref>[http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/caps.html?country=1;class=1 টেস্টে ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম] retrieved as on 28 August, 2011</ref>
 
২০০৭ সালের ৮ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে [[বিশ্বকাপ ক্রিকেট|বিশ্বকাপ ক্রিকেটের]] সুপার এইট পর্যায়ে অংশগ্রহণের পূর্বে ইংল্যান্ড ৪৬৪টি [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] খেলায় অংশ নেয়। পরিসংখ্যানে দেখায় যায়, ইংল্যান্ডের জয় ২২৪ (৪৮.২৮%), টাই ৪ (০.৮৬%), ফলাফল হয়নি ১৫টি (৩.২৩%) এবং পরাজয় ২২১টি (৪৭.৬৩%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখ পর্যন্ত ২২২ জন খেলোয়াড় ওয়ানডে ক্রিকেটে খেলায় অংশ নিয়েছেন।<ref>[http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/caps.html?country=1;class=2 একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম] retrieved as on 28 August, 2011</ref>
 
== আন্তর্জাতিক মাঠ ==
{| class="wikitable" width=100%
|+টেস্ট এবং ওডিআই
১২১ নং লাইন:
|}
 
== টুর্ণামেন্টে অংশগ্রহণের ইতিহাস ==
{| class="wikitable" width=100%
|- bgcolor=#99ccff
২০৪ নং লাইন:
|}
 
== ইংল্যান্ডের টেস্ট ম্যাচ পরিসংখ্যান ==
{| class="wikitable" width=100%
|+ইংল্যান্ডের টেস্ট বিবরণ
৩২৯ নং লাইন:
|}
 
=== দলীয় পরিসংখ্যান ===
==== সর্বোচ্চ রান ====
{| class="wikitable" width=100%
|+দলীয় সর্বোচ্চ রানের ইনিংসগুলো
৩৫৮ নং লাইন:
|}
 
==== সর্বনিম্ন রান ====
{| class="wikitable" width=100%
|+দলীয় সর্বনিম্ন রানের ইনিংসগুলো
৩৮২ নং লাইন:
|}
 
=== ব্যক্তিগত পরিসংখ্যান ===
==== সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণ ====
{| class="wikitable" width=100%
|+ সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণকারীর বিবরণ
৪০১ নং লাইন:
| align=center | ১১৮ || [[গ্রাহাম গুচ]] || align=center | ১৯৭৫-১৯৯৫ || align=center | ৮৯০০ || align=center | ৩৩৩ || align=center | ৪২.৫৮ || align=center | ২০ || align=center | ১০৩ ||align=center |
|-
| align=center | ১১৭ || [[ ডেভিড গাওয়ার]] || align=center | ১৯৭৮-১৯৯২ || align=center | ৮২৩১ || align=center | ২১৫ || align=center | ৪৪.২৫ || align=center | ১৮ || align=center | ৭৪ ||align=center |
|-
| align=center | ১১৫ || মাইকেল আথারটন || align=center | ১৯৮৯-২০০১ || align=center | ৭৭২৮ || align=center | ১৮৫* || align=center | ৩৭.৬৯ || align=center | ১৬ || align=center | ৮৩ ||align=center |
৪৫৭ নং লাইন:
পাঁচজন বোলার এক ওভারে চার উইকেট লাভ করেছেন। তন্মধ্যে তিনটিই হয়েছে হেডিংলিতে। অদ্যাবধি একমাত্র বোলাররূপে [[স্টুয়ার্ট ব্রড]] ভারতের বিরুদ্ধে হ্যাট-ট্রিক করেছেন।
 
== আরো দেখুন ==
* [[ক্রিকেট]]
* [[দি অ্যাশেজ]]
৪৬৬ নং লাইন:
* [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল]]
 
== গ্রন্থপঞ্জী ==
* ওয়াগহর্ন, এইচ টি (১৮৯৯), ক্রিকেট স্কোরস্‌, নোট্‌স, এটসেট্রা, (১৭৩০-১৭৭৩), ব্ল্যাকউড।
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.ecbtv.co.uk ইসিবি ব্রডব্যান্ডের দাপ্তরিক মুখপত্র]
* [http://www.ecb.co.uk ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড ওয়েবসাইট]
৪৭৮ নং লাইন:
* [http://www.sport195.com/teams/england_cricket_team_18788 ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের তথ্যাদি]
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist|2}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.ecbtv.co.uk Official ECB Broadband Console]
* [http://www.ecb.co.uk England and Wales Cricket Board]
৪৮৭ নং লাইন:
* [http://www.cricketratings.com/ LG ICC Test and ODI player ratings]
* [http://www.cricketarchive.com/Archive/Records/England/Tests/Test_List.html All Test Matches played by England]
{{National cricket teams}}
{{আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পূর্ণাঙ্গ সদস্য}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডে ক্রিকেট]]
৪৯৩ ⟶ ৪৯৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের জাতীয় ক্রীড়া দলসমূহ|ক্রিকেট]]
[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড]]
 
{{National cricket teams}}
{{আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পূর্ণাঙ্গ সদস্য}}