আজারবাইজান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অ 180.234.252.116-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Bodhisattwa-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত |
||
৫৬ নং লাইন:
}}
'''আজারবাইজান''' ([[আজারবাইজানি ভাষা|আজারবাইজানি ভাষায়]]: Azərbaycan ''আজ়্যার্বায়জান্''), সরকারী নাম '''আজারবাইজান প্রজাতন্ত্র''' ([[আজারবাইজানি ভাষা|আজারবাইজানি ভাষায়]]: Azərbaycan Respublikası) [[
[[১৮শ শতক|১৮শ]] ও [[১৯শ শতক|১৯শ শতকে]] ককেশীয় এই দেশটি পর্যায়ক্রমে রুশ ও পারস্যদেশের শাসনাধীন ছিল। [[রুশ গৃহযুদ্ধ|রুশ গৃহযুদ্ধকালীন]] সময়ে [[১৯১৮]] সালের [[২৮শে মে]] তৎকালীন আজারবাইজানের উত্তর অংশটি একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র হিসেবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। কিন্তু মাত্র ২ বছরের মাথায় [[১৯২০]] সালে [[বলশেভিক]] লাল সেনারা এটি আক্রমণ করে আবার রুশ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং [[১৯২২]] সালে দেশটি আন্তঃককেশীয় সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] অন্তর্ভুক্ত হয়। [[১৯৩৬]] সালে আন্তঃককেশীয় সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রটি ভেঙে তিনটি আলাদা প্রজাতন্ত্র আজারবাইজান, [[জর্জিয়া]] ও [[আর্মেনিয়া|আর্মেনিয়াতে]] ভেঙে দেওয়া হয়। তখন থেকেই আজারবাইজানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং নাগোর্নো-কারাবাখ এলাকার খ্রিস্টান আর্মেনীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। নাগোর্নো-কারাবাখের জনগণ আর্মেনিয়ার সাথে একত্রিত হতে চায়। [[১৯৯১]] সালের [[২০শে অক্টোবর]] আজারবাইজান স্বাধীনতা লাভ করলে এই দ্বন্দ্ব সশস্ত্র সংঘাতে রূপ নেয়। ফলে নতুনভাবে স্বাধীন দেশটির প্রথম বছরগুলি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক অবনতি, এবং নাগোর্নো-কারাবাখের যুদ্ধে অতিবাহিত হয়। [[১৯৯৪]] সালের মে মাসে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর বিচ্ছিন্নতাবাদী আর্মেনীয়রা যুদ্ধে ক্ষান্ত দেয়। এখনও নাগোর্নো-কারাবাখ ও আরও ৭টি আজারবাইজানি জেলা আর্মেনীয়দের সামরিক নিয়ন্ত্রণে আছে। [[১৯৯৫]] সালে আজারবাইজানে প্রথম আইনসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐ বছরই সোভিয়েত-উত্তর নতুন সংবিধান পাস করা হয়।
১২৪ নং লাইন:
{{দেশের নিবন্ধ|আজারবাইজানের}}
{{ইউরোপ}}
{{এশিয়া}}
১২৯ ⟶ ১৩০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:রাষ্ট্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:
|