খালেদ মোশাররফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জঙ্গলবাসী (আলোচনা | অবদান)
→‎মুক্তিযুদ্ধ: রুমী এবং শরীফ-এর যুদ্ধে অংশগ্রহণ
৪৭ নং লাইন:
|id = ISBN 984-7008-0001-5
}}</ref> খালেদ চতুর্থ বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসারের দ্বায়িত্ব নেন। পরিস্থিতি বিবেচনা করে তিনি তার বাহিনীর অফিস ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তেলিপাড়া চা বাগানে সরিয়ে নেন।
 
গেরিলা যোদ্ধা [[শফি ইমাম রুমী]] সেক্টর-২ এ খালেদ মোশাররফ-এর অধীনে মেলাঘরে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং গেরিলা যুদ্ধে অংশ নেন। জুন মাসের শেষের দিকে দুই নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফ এর একটি চিঠি নিয়ে [[শাহাদাত চৌধুরী]] ও হাবিবুল আলম আসেন শরীফ ইমামের বাড়িতে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চলাচল ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে খালেদ মোশাররফ তাঁর কাছে বাংলাদেশের ব্রিজ ও কালভার্টের ব্যাপারে তথ্য চেয়ে পাঠান। [[শরীফ ইমাম]] ব্রিজের ঠিক কোন কোন পয়েন্টে এক্সপ্লসিভ বেঁধে ওড়ালে ব্রিজ ভাঙবে অথচ কম ক্ষতি হবে অর্থাৎ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সহজে মেরামত করা যাবে, সেভাবে বিস্তারিত তথ্য দিতেন মুক্তিযোদ্ধাদের।<ref name=Prothom-AloKarmakar>[http://archive.prothom-alo.com/detail/news/15876 দৈনিক প্রথম আলো, "মুক্তিযুদ্ধের নিভৃত এক সহযাত্রী", প্রশান্ত কর্মকার | তারিখ: ৩০-১০-২০০৯]</ref>
 
[[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীকে সফল প্রতিরোধ করতে করতে মধ্য এপ্রিলে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবিরাম বিমান আক্রমণের শিকার হন, ফলে তিনি [[ত্রিপুরা]] রাজ্যে অবস্থান নেন। [[মুজিবনগর সরকার]] তাকে [[২ নং সেক্টর|২ নং সেক্টরের]] দ্বায়িত্ব দেয়। যুদ্ধের সময় খালেদ মোশাররফ লেফটেনেন্ট কর্ণেলের পদে উন্নিত হন। [[অক্টোবর ২৩|২৩ অক্টোবর]] খালেদ মোশাররফ মাথায় গুলি লেগে মারাত্বক আহত হন এবং লক্ষ্ণৌ মিলিটারি হাসপাতালে দীর্ঘ চিকিৎসা লাভের পর সুস্থ হন। <ref>{{cite book |title= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (দ্বিতীয় খন্ড)|last= |first= |authorlink= |coauthors= |year=মার্চ ২০১৩ |publisher= প্রথমা প্রকাশন |location= |isbn= 9789849025375|page= ৪৪|pages= |accessdate= |url=}}</ref>