ইসলামি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mumin91 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mumin91 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Today/AD/SH/AH}}
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
{{Islam}}
 
'''ইসলামি বর্ষপঞ্জি''' বা '''মুসলিম বর্ষপঞ্জি''' ('''হিজরী বর্ষপঞ্জি''' হিসাবেও পরিচিত) একটি চন্দ্রনির্ভর বর্ষপঞ্জি। বিভিন্ন মুসলিম দেশ এই বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করে, আর পৃথিবীব্যাপী মুসলমানগণ অনুসরণ করেন ইসলামের পবিত্র দিনসমূহ উদযাপনের জন্য।<ref name="alkawsar1">{{cite web | url=http://www.alkawsar.com/article/498 | title=শুধু আরবদের নয়, হিজরী মুসলমানদের সন, ইসলামী সন | publisher=মাসিক আলকাউসার | date=ডিসেম্বর, ২০১১ | accessdate=3 January 2014 | author=মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ, আবুল হাসান}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
ইসলাম ধর্মের শেষ বাণীবাহক [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদ(সাঃ)]] [[মক্কা|মক্কার]] [[ক্বুরায়েশ|ক্বুরায়েশদের]] দ্বারা বিতাড়িত হয়ে মক্কা থেকে [[মদীনা]] চলে যান। তাঁর এই জন্মভূমি ত্যাগ করার ঘটনাকে ইসলামে '[[হিজরত]]' আখ্যা দেয়া হয়। রাসুল মুহাম্মদ (সা:)-এর [[মক্কা]] থেকে [[মদিনা|মদিনায়]] [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যেই হিজরী সাল গণনার সূচনা। ইসলামের দ্বিতীয় [[উমর ইবনুল খাত্তাব|খলিফা ওমর (রা:)]]-এর শাসনামলে ১৭ই হিজরী অর্থাৎ [[মুহাম্মদ|রাসুল মুহাম্মদ (সা:)]]-এর মৃত্যুর সাত বছর পর [[চাঁদ|চান্দ্র]] মাসের হিসাবে এই পঞ্জিকা প্রবর্তন করা হয়। হিজরতের এই ঐতিহাসিক তাৎপর্যের ফলেই হযরত ওমর রা. এর শাসনামলে যখন মুসলমানদের জন্য পৃথক ও স্বতন্ত্র পঞ্জিকা প্রণয়নের কথা উঠে আসে তখন তাঁরা সর্বসম্মতভবে হিজরত থেকেই এই পঞ্জিকার গণনা শুরু করেন। যার ফলে চান্দ্রমাসের এই পঞ্জিকাকে বলা হয় ‘হিজরী সন’।<ref name="alkawsar2">{{cite web | url=http://www.alkawsar.com/article/92 | title=হিজরতের ইতিকথা | publisher=মাসিক আলকাউসার | date=জানুয়ারী ২০১০ | accessdate=3 January 2014 | author=হোসাইন, মুহাম্মাদ ত্বহা}}</ref>
 
== বিবরণ ==
প্রতিদিন সূর্যাস্তের মাধ্যমে দিন গণনার শুরু হয়। তবে মাস গণনার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ভূখন্ডে খালি চোখে অথবা খালি চোখানুগ যন্ত্রপাতির (যেমন: দূরবীণ, সাধারণ দূরবীক্ষণ যন্ত্র) সহায়তায় [[চাঁদ]] দেখার উপর নির্ভর করে। মাসগুলো চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ৩০ দিনের হয়। যেমাসে ২৯ দিন শেষ হলে নতুন মাসের চাঁদ দেখা যায় না, সে মাসে ৩০ দিন পূর্ণ করে মাস শেষ করা হয়।<ref name="alkawsar2">{{cite web | url=http://www.alkawsar.com/article/92 | title=হিজরতের ইতিকথা | publisher=মাসিক আলকাউসার | date=জানুয়ারী ২০১০ | accessdate=3 January 2014 | author=হোসাইন, মুহাম্মাদ ত্বহা}}</ref>
 
== মাসের নাম ==