বালিয়াটি প্রাসাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sajjad ctg (আলোচনা | অবদান) নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox Monument |monument_name = বালিয়াতি প্রাসাদ |native_name = |image = Baliati_palace.jpg |caption = বালিয়া... |
Sajjad ctg (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪ নং লাইন:
|image = Baliati_palace.jpg
|caption = বালিয়াতি প্রাসাদ
|location = [[মানিকগঞ্জ]], [[ঢাকা বিভাগ]], [[বাংলাদেশ]]
|designer =
|type =
২২ নং লাইন:
'''বালিয়াতি প্রাসাদ''' বাংলাদেশের [[ঢাকা বিভাগ|ঢাকা বিভাগের]] অন্তর্গত [[মানিকগঞ্জ]] জেলার সদর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়ার অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ। একে বালিয়াতি জমিদার বাড়ি বা বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বলেও ডাকা হয়।<ref>http://www.heritagebangladesh.co/detail/Baliati-Palace-64_en.html</ref>
এই বালিয়াতি জমিদার বাড়ি বা প্রাসাদটির সবগুলো ভবন একসাথে স্থাপিত হয় নি। এই প্রাসাদের অন্তর্গত বিভিন্ন ভবন জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে স্থাপিত হয়েছিল
২৮ নং লাইন:
==ইতিহাস==
“গোবিন্দ রাম সাহা” বালিয়াতি জমিদার পরিবারের গোড়াপত্তন করেন। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি লবণের বণিক ছিলেন। জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকারের মধ্যে “কিশোরিলাল রায় চৌধুরী, রায়বাহাদুর হরেন্দ্র কুমার রায় চৌধুরী তৎকালীন শিক্ষাখাতে উন্নয়নের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। ঢাকার জগন্নাথ কলেজ (বর্তমানে [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কিশোরিলাল রায় চৌধুরীর পিতা এবং যার নামানুসারে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা হয়।
[[File:Baliati Palace Pond.jpg|thumb|প্রাসাদের পুকুর]]
==স্থাপত্য==
বালিয়াতি প্রাসাদ বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত রেনেসা যুগে নির্মিত স্থাপত্যকৌশলের সাহায্যে নির্মিত অন্যতম নিদর্শন। এই বিশাল প্রাসাদটি ২০ একরের চেয়ে বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত। আসলে এই প্রাসাদটি একই রকম দেখতে কিন্তু পাচটি স্বতন্ত্র ব্লকের সমন্বয়ে গঠিত যার সর্ব পূর্বদিকের একটি ব্লক ব্যতিত বাকি চারটি ব্লক এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে চারটি ব্লক আছে যার মধ্যে মাঝের দুইটি ব্লক, যার একটি দ্বীতল বিশিষ্ট এবং আরেকটি টানা বারান্দা বিশিষ্ট যা তিনতল বিশিষ্ট।
এই প্রাসাদের চারটি ব্লকের পিছন অংশে চারটি আলাদা আভ্যন্তরিণ ভবন বা অন্দর্মহল আছে। উত্তরদিকে কিছুদূরে অবস্থিত পরিত্যক্ত ভবনটি হল বহির্মহল যা কাঠের কারুকার্য সম্পন্ন। এই ভবনে প্রাসাদের চাকর বাকর, গাড়ি রাখারা গ্যারেজ, ঘোড়াশাল ছিল বলে ধারনা করা হয়। এই বিশাল প্রাসাদটির চারপাশ সুউচ্চ দেয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই প্রাসাদের তিনটি প্রবেশপথ আছে। যার প্রত্যেকটিতে অর্ধবৃত্তাকার খিলান আকৃতির সিংহ খোদাই করা তৌরণ বিদ্যমান।
{{Commons category|Baliati Palace|{{PAGENAME}}}}
==তথ্যসূত্র==
{{Reflist}}
|