জ্যাক লন্ডন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৫ নং লাইন:
| signature = Jack London Signature.svg
}}
'''জন গ্রিফিথ জ্যাক লন্ডন''' ({{lang-en|''John Griffith "Jack" London}}; [[জন্ম]]: [[১২ জানুয়ারি]], [[১৮৭৬]] - [[মৃত্যু]]: [[২২ নভেম্বর]], [[১৯১৬]]'')<ref>[http://www.library.eb.com/eb/article-9048828 "London, Jack". Encyclopædia Britannica Online Library Edition. Retrieved 2011-10-05.]</ref><ref>''[http://galenet.galegroup.com/servlet/BioRC Dictionary of American Biography Base Set]''. American Council of Learned Societies, 1928–1936. Reproduced in Biography Resource Center. Farmington Hills, Mich.: Thomson Gale. 2006.</ref>{{sfn|London|1939|p=12}}{{sfn|New York Times November 23, 1916}} [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত আমেরিকান [[লেখক]]। তাঁর প্রকৃত নাম '''জন গ্রিফিথ চেনে'''।<ref>Reesman 2009, p. 23.</ref> কিন্তু সর্বসমক্ষে তিনি '''জ্যাক লন্ডন''' হিসেবেই পরিচিত ব্যক্তিত্ব। [[ক্যালিফোর্নিয়া]] অঙ্গরাজ্যে বসবাস করলেও জীবনের অনেকগুলো দিন [[হাওয়াই]] ও [[আলাস্কা|আলাস্কায়]] অতিবাহিত করেছেন। ''[[দ্য কল অব দি ওয়াইল্ড]]'', ''[[হোয়াইট ফ্যাঙ]]'', দ্য রোড, দি আয়রন হীল, দ্য সী উল্ফ তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ। তন্মধ্যে, দ্য কল অব দি ওয়াইল্ড বইটি তাঁকে ভীষণ জনপ্রিয়তা এনে দেয়। এতে ''বাক'' নামের একটি [[কুকুর|কুকুরকে]] আলাস্কায় [[বরফ|বরফের]] উপর দিয়ে গাড়ী চালনার জন্যে আনা হয়। ১৮৯০-এর দশকে [[কানাডা|কানাডার]] ক্লনডিকে সোনার খনি [[আবিষ্কার|আবিষ্কারের]] সময়কালে এ বইটি প্রকাশিত হয়। এছাড়াও তিনি কুকুর ও [[নেকড়ে]] নিয়ে আরো কয়েকটি বই রচনা করেছেন।
 
জ্যাক লন্ডন একসময় [[ভবঘুরে]] ও গৃহহীন অবস্থায় দিনযাপন করেছেন। এক [[শহর]] থেকে অন্য শহরে কাজের সন্ধানে ঘুরে বেড়িয়েছেন। বিনা টিকেটে রেলগাড়ীতে চড়েছেন। এ সংক্রান্ত বিষয়গুলো তিনি তাঁর ''দ্য রোড'' গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। [[রাজনীতি|রাজনৈতিক]] [[দর্শন]] হিসেবে একজন [[সমাজতন্ত্র|সমাজতান্ত্রিক]] ধ্যান-ধারনার ঘোর [[সমর্থক]] ছিলেন তিনি। সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনে সরকারের উৎপাটন, নিপীড়নকে ''দি আয়রন হীল'' গ্রন্থে চিত্রিত করে তুলে ধরেন। [[সমুদ্র|সামুদ্রিক]] জীবনেও অর্ধাহারে-অনাহারে সময় কাটিয়েছেন। এরজন্যে তিনি [[ঝিনুক]] আহরণ করে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে জীবনধারন করেন।