সপ্তপদী (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Marzia Hassan Prova (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Infobox film
| name =সপ্তপদী
| image = SaptapadiDVD.jpg
| alt = <!-- see WP:ALT -->
| caption = DVD cover
| director = [[অজয় কর]]
| producer = [[উত্তম কুমার]]
| writer =
| based on = <!-- {{based on|title of the original work|writer of the original work}} -->
| starring = [[সুচিত্রা সেন]]<br> [[উত্তম কুমার]]<br> [[ছবি বিশ্বাস]]<br>Chaya Debi
| music = [[হেমন্ত মুখোপাধ্যায়]]
| cinematography =
| editing =
| studio =
| distributor = আলোছায়া প্রডাকশনস
| released = {{film date|df=y|1961|10|20}}
| runtime = ১৬৩ মিনিট
| country = ভারত
| language = বাংলা
| budget =
| gross =
}}
'''সপ্তপদী''' [[তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়|তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের]] কাহিনী অবলম্বনে তৈরি একটি জনপ্রিয় বাংলা সিনেমা । এই সিনেমাটির মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন [[উত্তম কুমার]], [[সুচিত্রা সেন]], [[তরুণ কুমার]], [[ছবি বিশ্বাস]] প্রমুখ ।সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন বিখ্যাত চলচিত্র পরিচালক [[অজয় কর]]
== কাহিনী ==
মুলত এটা একটি লাভ স্টোরি ,ভারত উপমহাদেশের প্রাক স্বাধীনতার আমলে(১৯৪০ এর দিকের কাহিনী), যখন তরুণ ভারতীয় ছাত্ররা ব্রিটিশদের সাথে প্রতিযোগিতা করছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে জয়লাভ করছে। এটা সেই সময়ের কাহিনী যখন বাংলার দামাল ছেলেরা ফুটবল মাঠে হারিয়ে দিচ্ছিল সুটেড-বুটেড ব্রিটিশদের এবং জিতে নিয়েছিল "জাতীয় ফুটবল শিল্ড", যখন বাঙালি ছেলেরা ব্রিটিশদের সাথে তাল মিলিয়ে পড়া শুরু করেছিল মেডিক্যাল কিংবা আইন।১৯৪২ সালে গান্ধিজির [[স্বদেশী আন্দলেনের]] সময়কাল এ গল্পের পটভূমি। কৃষ্ণেন্দু([[উত্তম কুমার]]) - এ গল্পের নায়ক, বাঙ্গালি হিন্দু ছেলে(একই সাথে নাস্তিক),তরুন মেধাবী ছাত্র এবং অসামান্য প্রতিভাধর ফুটবল খেলোয়াড়।নায়িকা রিনা ব্রাউন ([[সুচিত্রা সেন]]) সুন্দরী এবং মেধাবী ক্রিশ্চিয়ান মেয়ে।দুই বিপরীত ধর্মের তরুণ হৃদয়ের প্রেমের উপাখ্যান এটি। দুজনই মেডিকেলে পড়ে। স্বভাবতই প্রথমে রিনা ব্রাউন অপছন্দ করত নেটিভ বাঙালি কৃষ্ণেন্দুকে। কিন্তু ধীরে ধীরে তারা কাছাকাছি আসে। কলেজের এক অনুষ্ঠানে ঘটনার নাটকীয়তায় রিনার সাথে অভিনয় করে প্রতিদ্বন্দ্বী কৃষ্ণেন্দু। কৃষ্ণেন্দুর অসাধারণ "ওথেলো" আবৃত্তি আর স্বচ্ছন্দ অভিনয় দেখে আকৃষ্ট হয় রিনা।কাছে আসে তারা,ভালবাসে একে অপরকে। বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলে রিনার বাবা সরত জুড়ে দেয় যে কৃষ্ণেন্দুকে ধর্ম পরিবর্তন করতে হবে,ক্রিশ্চিয়ান হতে হবে।রিনাকেহবে। রিনাকে পাওয়ার জন্য কৃষ্ণেন্দু তাতেই রাজি হয় এবং ধর্ম বদলাই।কিন্তু কালী বিশ্বাসী, ধর্ম অনুরাগী কৃষ্ণেন্দুর পিতা রিনার কাছে হাতজোড় করে কৃষ্ণেন্দুকে ফিরিয়ে দিতে।রিনা তাই করে। কৃষ্ণেন্দু ভারাক্রান্ত মনে ফিরে যায় এবং মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে।বহু বছর পর রিনার সাথে তার দেখা হই মিলিটারি হাসপাতালে, যখন রিনা মদ্যপায়ী এবং উচ্ছৃঙ্খল এক তরুণী, যে হারিয়ে ফেলেছে ঈশ্বরের প্রতি সমস্ত বিশ্বাস। অপরদিকে নাস্তিক কৃষ্ণেন্দু ঈশ্বরের মাঝে খুঁজে পেয়েছে সত্যিকারের প্রশান্তি। সিনেমার শেষে দেখা যায়,কৃষ্ণেন্দুর বাবা নিজের ভুল বুঝতে পারে,বুঝতে পারে ধর্মের চাইতে মানুষ বড়। পুরো সিনেমাটি আবর্তিত হয়েছে কৃষ্ণেন্দুর স্মৃতি রোমন্থনে, ফ্ল্যাশব্যাকে।
 
== চিত্রায়নে==