ধ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sohel I. Pavel (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Sohel I. Pavel (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৩ নং লাইন:
* ধর্মীয় অবয়ব বা নিজের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস বা কোন বাণীর দিকে মনকে ধাবিত করে ।
* মহা শক্তির কাছে নিজেকে সমর্পণ করা বা প্রার্থনা করা ।
 
ধ্যান বা মেডিটেশন চর্চ্চাতেই সাফল্য !
আমি কে? একজন মানুষ। এই পৃথিবীতে আমার দায়িত্ব কি, আমি কিভাবে সে দায়িত্ব পালন করবো? দায়িত্ব পালনের জন্য সব উপাদান কি আমার আছে ? আছে একটি দেহ আর তার সঙ্গে একটি মন। এই দুই উপাদান নিয়েই একজন স্বয়ংসম্পূর্ণ মানুষ। একটিতে যদি কোন ঘাটতি থাকে তখন আমি কি নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে দাবী করতে পারি ? নিশ্চয় না।
আমি যে শারীরিক কাজটি করছি, সেটি আমার দেহ দিয়েই। আমার হাত, পা, চোখ, কান সহ দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গই সেই কাজ আমার পক্ষে করে দেয়। অপরদিকে সমস্ত কাজ এবং দেহকে নিয়ন্ত্রণ করছে মন। কিন্তু এই মনের শক্তি সম্পর্কে কি আমরা অবগত?
সঠিক মনোযোগ স্থাপন না করেত পারলে কি কাজের উৎকর্ষ সাধন সম্ভব? শুধুমাত্র শারীরিক শক্তিকে ব্যবহার করে কোন কাজ কি সুচারুভাবে করা সম্ভব? মনের কতটুকু শক্তিকে কাজের সঙ্গে যোগ করতে পারি আমরা?
এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে, প্রথমেই জানতে হবে মনকে। জানতে হবে মনের শক্তি সম্পর্কে। কোথায় তার বাস, আর রপ্ত করতে হবে মনের সেই শক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর কৌশল। এ প্রয়োজন থেকেই সৃষ্টি হয়েছে ধ্যান বা মেডিটেশন।
দীর্ঘদিনের সাধনায় ধ্যান বা মেডিটেশনের পদ্ধতি নিজেরাই নিজেদের মত করে রপ্ত করে নিয়েছেন সাধু সন্ন্যাসীরা। আত্ম-সম্মোহন জাতীয় পদ্ধতিতে শারীরিক ও মানসিক প্রশস্তি (রিল্যাক্সেশন) আয়ত্ব করেছেন, সেই সাথে মনের চোখে পরিষ্কার ছবি ফুটিয়ে তোলার ক্ষমতা অর্থাৎ নিজের মধ্যে কল্পনা শক্তির বিকাশ ঘটিয়েছেন। তারা তাদের আয়ত্বে আনা এই ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে এমন কিছু করে ফেলছেন যা আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য কিংবা অতিলৌকিক ঘটনা বলে মনে হয়। যদিও তারা এটাকে সবার জন্য করতে পারেন নাই। এটা ছিল ব্যক্তি কেন্দ্রিক সাধনা।
কিন্তু তাই বলে কি সবার সাধু সন্ন্যাসী হতে হবে! নির্জন জায়গা বেছে ধ্যান করতে হবে? মোটেই না। মাত্র কয়েক মিনিটের নিয়মিত ধ্যান বা মেডিটেশন অনুশীলনের মধ্য দিয়ে এই নতুন জ্ঞান এবং দক্ষতাকে যে কেউ নিজের আয়ত্তে আনতে পারে।
ধ্যান বা মেডিটেশন চর্চ্চার মাধ্যমে মানুষের অগ্রগতি, মানসিক শক্তি, ব্যক্তিগত অর্জন, লেখাপড়া, সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এবং নিজের কাজে কাঙ্খিত ফল লাভের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক ইতিবাচক পরিবর্তন আনা যাবে। যে কোন ধর্মের মানুষ, বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী, সবাই ধ্যান বা মেডিটেশন চর্চা করতে পারেন।
 
বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ ধরে বিজ্ঞানীরা জানার চেষ্টা করেছেন এসব প্রশ্নের উত্তর। কিন্তু এর কোন সঠিক উত্তর কোনদিনই পাওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে বিজ্ঞানীদের এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আকাঙ্ক্ষা শুরুতেই শেষ হয়ে যায়। কারণ মন কখনো শারীরিক ব্যাপ্তিতে (ডাইমেনশনে) থাকে না। এটা কোন বস্তু নয়। অশারীরিক কোন কিছুর উপর কখনো শারীরিক নিরীক্ষা চলে না। তাই মন নিয়ে বিজ্ঞানীদের শারীরিক নিরীক্ষা বার বার ব্যর্থ হয়েছে।
উনিশ শতক অর্থাৎ বিংশ শতাব্দীর শুরুতে নতুন করে মন নিয়ে গবেষণা শুরু করেন জার্মান বিজ্ঞানী হ্যান্স বার্গার। উনি একটি বিষয় উপলব্ধি করেন, মন যেখানেই থাকুক, তার রঙ কিংবা আকার যেমনি হোক না কেন, মানুষের মস্তিষ্কের সঙ্গে তার সম্পর্কটা নিবিড়।
তাই মনকে বোঝার জন্য তিনি মস্তিষ্ক নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন। ১৯২০ সালে তিনি আবিষ্কার করেন, প্রতি মিনিটে হৃদপিন্ডের যেমন একটি ছন্দ আছে, তেমনি মস্তিষ্কের এক রকম ছন্দ আছে এবং সেটা প্রতি সেকেন্ডে। মানুষের বিভিন্ন মেজাজে তা উঠানামা করে থাকে । মানুষ যখন শান্ত এবং স্থির থাকে তখন তার মস্তিষ্ক তরঙ্গ কমে যায়, আর যখন রেগে থাকে বা উত্তেজিত থাকে তখন মস্তিষ্ক তরঙ্গ বেড়ে যায়। মস্তিষ্ক তরঙ্গ কম এবং স্থির থাকলে অসুস্থ মানুষ খুব দ্রুত সুস্থ হতে পারে।
এই মস্তিষ্ক তরঙ্গকে বিজ্ঞানীরা মাত্রাভেদে চারটা ভাগে ভাগ করে নাম দিয়েছেন বিটা, আলফা, থিটা ও ডেলটা । যারা ইলেকট্রনিক্স সম্পর্কে ধারণা রাখেন তারা জানেন, সবচেয়ে ভালো সার্কিট সেটাই যার প্রতিরোধ ক্ষমতা সবচেয়ে কম। কারণ এই সার্কিটই নিজের বৈদ্যুতিক শক্তিকে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগাতে পারে। মস্তিষ্কের ব্যাপারেও কথাটা সত্য। মস্তিষ্ক যখন সবচেয়ে কম তৎপর থাকে তখন তার ক্ষমতা থাকে সবচেয়ে বেশি। কম তরঙ্গে অনেক বেশি তথ্য সংগ্রহ ও জমা রাখতে পারে মস্তিষ্ক।
মূলতঃ মেডিটিশন চর্চার ফলে মানুষ তার মস্তিষ্ক তরঙ্গকে ইচ্ছেমত বিটা লেভেল থেকে আলফা, থিটা ও ডেলটা লেভেলে ওঠানামা করতে শিখে। ফলে অর্জন করে মনের অসীম ক্ষমতা। সেই অসীম ক্ষমতায় উপনীত হয়ে মানুষ খুব সহজেই পৌঁছে যেতে পারে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে। মেডিটেশন প্রধানত দুই প্রকার। ডাইনামিক (জাগতিক) ও প্যাসিভ (আধ্যাত্মিক) । যারা প্যাসিভ মেডিটেশন করেন তাদের জাগতিক কোন চাহিদা থাকে না। পৃথিবীর সকল লোভ লালসা , মোহ, কামনা বাসনা ইত্যাদি ত্যাগ করে তারা শুধু সৃষ্টিকর্তার সান্নিধ্যের জন্য ধ্যান করেন। আর ডাইনামিক মেডিটেশন তাদের জন্য, যারা ধ্যান বা মেডিটেশনের মাধ্যমে জাগতিক সাফল্য অর্জন করতে চান। পৃথিবীতে মেডিটেশনের নানা পদ্ধতি চালু রয়েছে। তবে খেয়াল রাখা বিশেষ প্রয়োজন মেডিটেশন শিখতে গিয়ে কেউ যেন হিপনোটিজমের স্বীকার বা অন্যের দ্বারা প্রভাবিত না হন।
নিয়মিত মেডিটেশন চর্চায় আমাদের আচরণ, চিন্তা-ভাবনা, স্বভাব চরিত্র, মনের অবস্থান এবং দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে। ফলে ধৈর্য, সহনশিলতা, মনের প্রশান্তি, আত্মবিশ্বাস, শৃঙ্খলাবোধ প্রভৃতির উন্নতি হয়। অপর দিকে হিপনোটিজমে আমরা অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হই। যেটা কোন ক্রমেই আমাদের কাম্য হতে পারে না।
দৈনন্দিন কাজকর্ম চালিয়ে, সংসার ধর্ম পালন করে স্বাভাবিক জীবনযাপন করেও মেডিটেশন চর্চা করা যায়। এ জন্য নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের অনুসারী বা মতাবলম্বিও হতে হবে না, বিশেষ কোনো পোষাক বা নির্দিষ্ট জীবনধারারও প্রয়োজন নেই। প্রয়োজনে যে কোনো জায়গায়, যে কোনো সময়ই এটি চর্চা করা যায়।
জীবনের ফল পেতে চাইলে, নিজের কাজের সাফল্য অর্জন করতে হলে, মনের মত জীবন যাপন করতে চাইলে, মনের শক্তিকে কাজে লাগানোর কৌশল তথা ধ্যান বা মেডিটেশন শিখে নিন। জীবনকে সাজিয়ে তোলা সম্ভব সুন্দর ও সাফল্যমন্ডিতভাবে।
 
আপনার স্বপ্ন আপনার মেডিটেশন
মানুষের জীবনে সমস্যা দুটি। একটি হলো ‘কী করব জানি না’। অন্যটি ‘কীভাবে করব জানি না’।আমরা নিজের খবর নিজেই রাখি না। জানিই না আমরা কী শক্তি নিয়ে বসে আছি। হতাশা, ভয়, পাওয়া না পাওয়ার অতীত আর ভবিষ্যতের শংকায় আমরা মুষড়ে পড়ি। দিন যত এগোয় সময় তত বদলায়। কিন্ত বদলায় না নিজের ভেতকার পদ্ধতিগুলো। ফলে না পাওয়া কিংবা অধিক পাওয়ার আকাঙ্খা আমাদের অস্থির করে তোলে। আমরা ক্রমেই হারিয়ে ফেলি শরীর ও মনের নিয়ন্ত্রণ।
শত সমস্যায় কীভাবে নিজের মন ও শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রেখে অগ্রসর হওয়া যায় নিজের লক্ষ্যের দিকে। কীভাবে সবকিছুতে নিজেকে পজেটিভ রাখা যায়। সঠিক সময়ে নেয়া যায় জীবনের সঠিক সিদ্ধান্তটি।
মানুষের মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) নিয়ন্ত্রণে রেখে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখা যায়। মস্তিষ্ক তরঙ্গ প্রতি সেকেন্ডে ১৪ বা তদূর্ধবার স্পন্দিত লেভেলকে বলা হয় ‘বিটা’ লেভেল। এই লেভেলে মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) যত বাড়তে থাকে মানুষের শরীরে তত ইনব্যালেন্সি তৈরী হতে থাকে। মানুষ তখন হয়ে ওঠে অস্থির ও উত্তেজিত। এভাবেই এক সময় সে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারে না। তাই বিটা লেভেলে মানুষ ঘটায় নানা অঘটন। টেনশনের সময়ও মানুষের মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) একইভাবে বেড়ে যায়। এতে ঘটে স্ট্রোক ও হার্ট এ্যাটাকের মতো ঘটনা। তাই মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরী।
ব্রেইন এ্যাবুয়েলেশন চার্ট অনুসারে প্রতি সেকেন্ডে ৭ থেকে ১৪ বার স্পন্দিত মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) লেভেলকে বলা হয় ‘আলফা’ লেভেল। এটি সবচেয়ে কার্যকরী লেভেল। যে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণে বা সমস্যা সমাধানের উপযোগি লেভেল। মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) প্রতি সেকেন্ডে ৪ থেকে ৭বার স্পন্দিত লেভেলটি ‘থিটা’ লেভেল। উন্নত দেশে যে সকল রোগীকে এ্যানেসথেসিয়া দেয়া সম্ভব হয়না তাদেরকে বিশেষ ব্যবস্থায় থিটা লেভেলে এনে ব্যথা মুক্ত সার্জারী করা হয়।
সবশেষ বা প্রতি সেকেন্ডে ১/২ থেকে ৪ বার স্পন্দিত মস্তিষ্ক তরঙ্গ (ব্রেইন ফ্রিকোয়েন্সি) লেভেলটি ‘ডেল্টা’। এই পর্যায় থেকে স্পিরিচুয়্যাল ডাইমেনশনে উচ্চ বুদ্ধি সম্পন্ন অতীন্দ্রিয় সত্ত্বার সাথে যোগাযোগ করতে পারা যায়। ‘মেডিটেট হয়ে শরীরের কোটি কোটি সেলকে কমান্ড করতে পারলে বিস্ময়করভাবে মানুষের নানা নেগেটিভিটিসহ শারীরিক ও মানসিক আসক্তি দূর হয়ে যায়। ফলে গভীর রিল্যাক্সজেশনের মাধ্যমে টেনশন, নিদ্রাহীনতা, মাথাব্যাথা, মাইগ্রেন, মাদকাসক্তিসহ যে কোন মানসিক চাপ থেকে মুক্তি মিলে।’ প্রতিদিন কয়েক মিনিটে পদ্ধতি নিয়মিত অনুশীলনে হতাশা,বিষন্নতা,নার্ভাসনেস,রাগ,ক্ষোভ,হিংসা,উত্তেজনা প্রভৃতি শুধু দূরই হয় না বরং মানুষের সাইকিক এ্যাবিলিটি বৃদ্ধি পায় অকল্পনীয়ভাবে। এতে অন্যের জন্য, অন্যের কল্যাণের জন্য মানুষের মনে পজেটিভ এ্যানর্জির সঞ্চার ঘটে। ‘তুমি অন্যের সাথে ঠিক সেই ব্যবহার কর যে ব্যবহারটি তুমি তার কাছ থেকে আশা কর।’ এতে মানুষের ব্যক্তিগত, দাম্পত্য ও পারিবারিক সম্পর্কসহ সকল সামাজিক সম্পর্কগুলো উন্নত ও সুন্দর হয়। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষকে বয়সানুপাতে নিজের বাবা-মা, ভাই-বোন অথবা নিজের সন্তানের সমান মনে করতে পারলেই মানুষ হয়ে উঠবে সুস্থ, সতেজ, প্রাণবন্ত ও তারুণ্যদীপ্ত। জীবন হয়ে উঠবে স্বপ্নের মতোই সাফল্যময়।
একজন মানুষের সুস্থতার জন্য যেমন ঔষধের প্রয়োজন, তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন সঠিক মেডিটেশন। আর আধুনিক মেডিকেল সায়েন্সও তাই বলছে’।
আমাদের প্রত্যেকেরই ব্যক্তিগত,পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে রয়েছে নানা সমস্যা। প্রত্যেকেই চাই এই সমস্যাগুলোর শান্তিময় সমাধান। চাই রোগহীন চিন্তামুক্ত জীবন। না পাওয়ার বেদনা আমাদেরকে করে তুলছে অস্থির। ফলে আমরা ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি নিজের আত্মবিশ্বাসটুকু। ফলে মনের স্বপ্নগুলো স্বপ্নই থেকে যাচ্ছে। অপরের ভাল ও কল্যাণের কথা চিন্তা করার মানসিক সক্ষমতা আমাদের মাঝে লোভ পাচ্ছে প্রবলভাবে। ফলে ক্রমেই ম্লান হয়ে যাচ্ছে মানবতা বোধটুকু। ঔষধ, ডাক্তার, ফকির, পাথর প্রভৃতির ওপর আমরা নির্ভর করছি, করছি অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু নিজের মানসিক শক্তির উপর বিশ্বাস থাকছে না বিন্দুমাত্র। অন্যরকম এক আমি যেন ফিরছি। ভাবছি এখনই সময় নিজেকে জানার। দৃষ্টিভঙ্গিটাকে বদলানোর। জীবনের বাকী সময়টুকুকে জীবনের শ্রেষ্ঠসময় রুপে গড়ে তোলার। তাই হতাশা, ব্যর্থতা আর দুঃখবোধগুলোকে বিদায় করে দিন। হয়ে উঠুন পরিশুদ্ধ, তারুণ্যদীপ্ত, সফল ও প্রাণবন্ত একজন মানুষ। দেখবেন স্বপ্নপূরণ তখন হাতের মুঠোয়।
[[User:Sohel I. Pavel|Sohel I. Pavel]] ([[User talk:Sohel I. Pavel|আলাপ]]) ০৬:৫৯, ১২ নভেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)--[[User:Sohel I. Pavel|Sohel I. Pavel]] ([[User talk:Sohel I. Pavel|আলাপ]]) ০৬:৫৯, ১২ নভেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)