অলি আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{বাংলাদেশের বীর বিক্রম}} |
জন্ম ও শিক্ষাজীবন |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox person
|
| image =পুরুষ
| office =
| order =
১০ নং লাইন:
| birth_date =
| birth_place =
| known = মুক্তিযোদ্ধা, [[বীর বিক্রম]]
| occupation =
| birth name =
১৬ নং লাইন:
| spouse =
| children =
| residence = [[ঢাকা]],
| profession =
| religion = [[মুসলিম]]
২৪ নং লাইন:
}}
'''কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমেদ''' [[বীর বিক্রম]] বাংলাদেশের একজন প্রথম সারির [[মুক্তিযোদ্ধা]] ও সাবেক মন্ত্রী। ১৯৭১ সালে তিনি [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানের]] নেতৃত্বে চট্টগ্রামে [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহে অংশ নেন। [[চট্টগ্রাম]] [[কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র]] থেকে জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার তিনি অন্যতম স্বাক্ষী। [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে [[বীর বিক্রম]] খেতাব প্রদান করে।<ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-11-16/news/305896 দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৬-১১-২০১২]</ref>
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
অলি আহমেদের পৈতৃক বাড়ি [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম জেলার]] [[চন্দনাইশ উপজেলা |চন্দনাইশ উপজেলার]] চন্দনাইশে। তাঁর বাবার নাম আমানত ছাফা এবং মায়ের নাম বদরুননেছা। তাঁর স্ত্রীর নাম মমতাজ বেগম। তাঁদের দুই মেয়ে, দুই ছেলে।
==কর্মজীবন==
[[১৯৭১]] সালে অলি আহমদ কর্মরত ছিলেন [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। এর অবস্থান ছিল চট্টগ্রামের ষোলশহরে। [[২৫ মার্চ]] মধ্যরাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তিযুদ্ধে। প্রতিরোধযুদ্ধ শেষে [[ভারত|ভারতে]] পুনরায় সংগঠিত হওয়ার পর নিয়মিত মুক্তিবাহিনীর জেড ফোর্সের অধীনে যুদ্ধ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে]] কর্নেল পদে উন্নীত হয়ে অবসর নেন। পরে রাজনীতিতে যোগ দেন।
==বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ==
== সেনাবাহিনীতে কর্মজীবন ==
==রাজনীতি==
জিয়াউর রহমান [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপি]] গঠন করলে তিনি সেনাবাহিনীতে তার চাকুরী ছেড়ে রাজনীতিতে যোগ দান করেন। তখন তার আরো ৯ বছর চাকুরী ছিল। [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ|এরশাদ]] সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করলে তিনি যোগাযোগ মন্ত্রী হন। যমুনা সেতুর কাজ তার সময়েই শুরু হয়। দীর্ঘকাল বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকার পর ২০০৬ সালের ২৬ অক্টোবর তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি [[এ.কিউ,এম, বদরুদ্দোজা চৌধুরী|এ.কিউ,এম, বদরুদ্দোজা চৌধুরীর]] সাথে [[লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি]] গঠন করেন। সম্প্রতি এলডিপি নেতৃবৃন্দ তাদের পূর্বের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ [[আওয়ামী লীগ]] নেতৃত্ত্বাধীন চোদ্দ দলীয় ঐক্য জোটের সাথে একত্রে আন্দোলন ও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। অতি সম্প্রতি তিনি এ.কিউ,এম, বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সাথে মতবিরধের পর সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।
==তথ্যসূত্র==
|