জ্বিলহজ্জ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: 1 টি আন্তঃউইকি সংযোগ স্থানান্তর করেছে, যা এখন উইকিউপাত্তের - d:q186022 এ রয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,"যিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে কৃত নেক আমলের চেয়ে আল্লাহর কাছে প্রিয় আর কোনো আমল নেই।"সাহাবাগণ জিজ্ঞাস করলেন, 'আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করাও নয় কি?'তিনি বললেন, "আল্লাহর রাস্তায় জহাদ করাও নয়। তবে এমন ব্যক্তির আমল যে নিজের জান মালসহ বের হয় এবং তারপর কিছুই সংগে নিয়ে ফিরে আসেনা।"বুখারী ও আবু দাউদ।
{{ইসলামি বর্ষপঞ্জি}}
 
এছাড়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আরো বলেছেন, "দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো যিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিন।"বাযযার, ইবনে হিব্বান, সহীহুল জামে ১১৪৪।***************************
 
এই ১০ দিনে যে ইবাদতগুলো বেশি করতে হয়ঃ১. বেশি করে নফল সুন্নত নামায পড়া - যেমন ওয়াক্তিয়া ১২ রাকাত সুন্নত নামায, তাহিয়্যাতুল ওযু ও তাহিয়্যাতুল মসজিদের দুই রাকাত নফল নামায, তাহাজ্জুদের নামায, সালাতুজ-জোহা বা চাশতের নামায ইত্যাদি।
 
২. কুরআন তেলাওয়াত - যত বেশি সম্ভব কুরআন তেলাওয়াত করা। সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির বা আল্লাহর স্মরণ হলো কুরআন তেলাওয়াত করা। এছাড়া ঈমান মজবুত করা, আমল সুন্দর করার একটা উপায় হলো - অর্থসহ কুরআন বুঝে পড়া।
 
৩. যিকির, তাসবীহ, তাহলীল...।৪. সামর্থ্য থাকলে হজ্জ ওমরা করতে যাওয়া।
 
৫. রোযা রাখা - রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দশদিনের প্রথম ৯ দিনই রোযা রাখতেন (১০ ও ১১, ১২, ১৩ - এই চারদিন রোযা রাখা হারাম)।সম্ভব হলে ৯দিন রোযা রাখা মুস্তাহাব। এছাড়া কেউ চাইলে ১০ দিনের এক দিন রোযা রেখে এক দিন ভাংতে পারে। চেষ্টা করা উচিত সোমবার ও বৃহস্পতি রোযা। আর বিশেষ করে হজ্জ করতে না গেলে অন্তত আরাফার দিনে রোযা রাখা উচিত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "আরাফার দিনে রোযা রাখলে বিগত বছর ও সামনের বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যায়।"মুসলিমঃ ১১৬২।
 
৬. দান-সাদাকা করা।ইত্যাদি।{{ইসলামি বর্ষপঞ্জি}}
জ্বিলহজ্জ (আরবি: ذو الحجة ) [[ইসলামি বর্ষপঞ্জি|ইসলামি বর্ষপঞ্জির]] ১২শতম মাস। এটি মুসলমানদের মুসলিমদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা এই মাসে [[মুসলিম|মুসলিমগণ]] [[হজ্ব]] পালন করেন। এ মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত হজ্ব পালনের নির্ধারিত তারিখ জ্বিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে মুসলমানদের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বাৎসরিক ধর্মীয় উৎসব [[ঈদ উল আযহা]] বা কোরবাণীর ঈদ উদযাপন করা হয়।