রবার্ট এ. হাইনলাইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
হাইনলাইন [[১৯২৯]] সালে মার্কিন নৌ অ্যাকাডেমি থেকে পাশ করে পাঁচ বছর নৌবাহিনীতে কাজ করেন। এরপর সামরিক জীবনের সমাপ্তি ঘটিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া অ্যাট লস এঞ্জেলেস-এ পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতের উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৩৯ সাল থেকে তার পেশাদার লেখক জীবন শুরু হলেও মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আবার নৌবাহিনীর হয়ে কিছুকাল কাজ করেছিলেন।
 
তার প্রথম গল্প "লাইফ-লাইন" অ্যাকশন ও রোমাঞ্চ গল্প প্রকাশক মার্কিন পাল্প সাময়িকী অ্যাস্টাউন্ডিং সায়েন্স ফিকশন-এ প্রকাশিত হয়। ১৯৪২ সালে প্রকৌশলী হিসেবে যুদ্ধে যোগ দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই সাময়িকীতে লেখা চালিয়ে গেছেন; পরবর্তীতে বিখ্যাত হওয়া আরও বেশ কয়েকজন কল্পবিজ্ঞান লেখকওলেখক তখন এতে লিখতেন। পাঁচ বছরের যুদ্ধবিরতি শেষে ১৯৪৭ সালে হাইনলাইন আবার কলম হাতে নেন, তবে এবার তার লক্ষ্য হয়ে উঠে আরও পরিণত পাঠকদের জন্য লেখা। সে বছরই তার প্রথম বই ''রকেট শিপ গ্যালিলিও'' প্রকাশিত হয়। এরপর একটানা লিখে গেছেন, সারা জীবনে ছোট-বড়দের জন্য লেখা প্রচুর গল্প-উপন্যাস জমা হয় তার ঝুলিতে।
 
১৯৪০-এর দশকের পর তিনি সহজে ছোটো কলেবরের কাহিনী লিখতেন না। তার জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে, তবে সম্ভবত সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছায় ''স্ট্রেঞ্জারস ইন আ স্ট্রেইঞ্জ ল্যান্ড'' (১৯৬১) প্রকাশের মধ্য দিয়ে যাকে অনেক সময় তার সেরা কীর্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিচিত্র রকমের বিষয়ে উৎসাহ এবং প্রযুক্তি ও চরিত্র গঠনের দিকে নিবিড় মনোযোগের কারণে তার একটি বিশাল একনিষ্ঠ পাঠকগোষ্ঠী গড়ে উঠেছে। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় বইগুলোর মধ্যে রয়েছে ''দ্য গ্রিন হিলস অফ আর্থ'' (১৯৫১), ''ডাবল স্টার'' (১৯৫৬), ''দ্য ডোর ইন্টু সামার'' (১৯৫৭), ''সিটিজেন অফ দ্য গ্যালাক্সি'' (১৯৫৭), এবং ''মেটুজেলা'স চিলড্রেন'' (১৯৫৮)।<ref>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/259703/Robert-A-Heinlein Robert A. Heinlein], Encyclopedia Britannica, collected on 24 Sep. 2013</ref>