বৃহস্পতি গ্রহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mishrarpan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ Mishrarpan-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Addbot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত |
||
৪৭ নং লাইন:
}}
'''বৃহস্পতি গ্রহ''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Jupiter ''জূপিটার্'', [[আ-ধ্ব-ব]]: ˈdʒu:.pɪ.tə(ɹ)) সূর্য থেকে দূরত্বের দিক দিয়ে পঞ্চম এবং আকার আয়তনের দিক দিয়ে
বৃহস্পতি গ্রহের প্রাথমিক উপাদান হচ্ছে [[হাইড্রোজেন]] এবং সামান্য পরিমাণ [[হিলিয়াম]]। এতে অপেক্ষাকৃত ভারী মৌলসমূহ দ্বারা গঠিত একটি কেন্দ্রও থাকতে পারে। খুব দ্রুত ঘূর্ণনের কারণে এর আকৃতি হয়েছে [[কমলাকৃতি|কমলাকৃতির]] গোলকের মত, বিষুবের নিকটে ক্ষুদ্র কিন্তু চোখে পড়ার মত উল্লেখযোগ্য একটি স্ফীতি অংশ রয়েছে। বাইরের বায়ুমণ্ডল বিভিন্ন অক্ষাংশে বিভিন্ন ব্যান্ডে বিভক্ত যেগুলো বেশ সহজেই চোখে পড়ে। এ কারণে একটি ব্যান্ডের সাথে অন্য আরেকটি ব্যান্ডের সংযোগস্থলে ঝড়-ঝঞ্ঝাপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করে। এ ধরণের পরিবেশের একটি অন্যতম ফলাফল হচ্ছে [[মহা লাল বিন্দু]] (great red spot)। এটি মূলত একটি অতি শক্তিশালী ঝড় যা সপ্তদশ শতাব্দী থেকে একটানা বয়ে চলেছে বলে ধারণা করা হয়। গ্রহটিকে ঘিরে এবটি দুর্বল [[গ্রহীয় বলয়]] এবং শক্তিশালী [[ম্যাগনেটোস্ফিয়ার]] রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে কমপক্ষে ৬৩টি উপগ্রহ যাদের মধ্যে চারটি উপগ্রহ বৃহৎ আকৃতির। এই চারটিকে [[গ্যালিলীয় উপগ্রহ]] বলা হয়। কারণ [[১৬১০]] সালে গ্যালিলিও প্রথম এই চারটি উপগ্রহ আবিষ্কার করেছিলেন। সর্ববৃহৎ উপগ্রহ [[গ্যানিমেড|গ্যানিমেডের]] আকৃতি [[বুধ গ্রহ|বুধ গ্রহের]] চেয়েও বেশি। বিভিন্ন সময় বৃহস্পতি গবেষণার উদ্দেশ্যে মহাশূন্য অভিযান প্রেরিত হয়েছে। [[পাইওনিয়ার প্রোগ্রাম|পাইওনিয়ার]] এবং [[ভয়েজার প্রোগ্রাম|ভয়েজার প্রোগ্রামের]] মহাশূন্যযানসমূহ এর পাশ দিয়ে উড়ে গেছে। এর পরে [[গ্যালিলিও অরবিটার]] প্রেরিত হয়েছে। সবশেষে প্রেরিত অভিযানের নাম [[নিউ হরাইজন্স]] যা মূলত প্লুটোর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে। [[২০০৭]] সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বৃহস্পতির নিকট দিয়ে গেছে। পরবর্তীতে [[ইউরোপা]] উপগ্রহের উদ্দেশ্যে অভিযান পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
|