ডাই হার্ড ৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
বট: 39 টি আন্তঃউইকি সংযোগ স্থানান্তর করেছে, যা এখন উইকিউপাত্তের - d:Q50861 এ রয়েছে
সম্প্রসারন
১ নং লাইন:
'''ডাই হার্ড ৪''' ([[ইংরেজি ভাষায়]]: Live Free or Die Hard) লেন ওয়াইজম্যান পরিচালিত ২০০৭ সালের একটি আমেরিকান অ্যাকশন চলচ্চিত্র। এটি [[ডাই হার্ড (চলচ্চিত্র সিরিজ)]] এর ৪র্থ ছবি। এতে অভিনয় করেছেন, [[ব্রুস উইলস]] ।
 
==কাহিনী==
{{spoiler}}
এফবিআই সাইবার ডিভিশন সাইবার হুমকি সংক্রান্ত তদন্ত করতে কিছু কম্পিউটার হ্যাকারকে ট্রেক করে তাদের কয়েকজনকে মৃত অবস্থায় পায়। অন্যদের জিঞ্গাসাবাদ করার জন্য তারা নিউয়ার্ক শহরের পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেইনকে কম্পউটার হ্যাকার ম্যাথিও “ম্যাট” ফেরেলকে ধরে আনতে বলে। ম্যাকক্লেইন পৌছেঁ ম্যাটকে সাইবার সন্ত্রাসী মাই লিনের ভাড়াটে খুনিদের হাত থেকে রক্ষা করে। মাই লিন তার প্রেমিক ও বস থমাস গেব্রিয়েলের হয়ে কাজ করে। ওয়াশিংটনে যাওয়ার পথে ম্যাট ম্যাকক্লেইনের কাছে ব্যাখ্যা করে সে অনেক টাকার বিনিময়ে মাই লিনকে একটি সিকিউরিটি কোড লিখে দিয়েছিল।
 
তারা ওয়াশিংটনে পৌঁছার পর থমাস গেব্রিয়েল তার অনুগত কম্পিউটার হ্যাকারদের ককম্পিটার নিয়ন্ত্রিত যোগাযোগ ব্যাবস্থা ও শেয়ার বাজের নিয়ন্ত্রন নিতে নির্দেশ দেয়। একই সাথে তারা স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলে আমেরিকাকে হুমকি দিয়ে একটি ভিডিও সম্প্রচার করে। ফ্যারেল
বুঝতে পারে এই আক্রমন হলো “ফায়ার সেল” যার মাধ্যমে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সকল ব্যাবস্থার নিয়ন্ত্রন নেয়া যাবে। ম্যাকক্লেইন এফবিয়াই এর অন্য সদস্যদের নিয়ে ফ্যারেলকে নিরাপদ এফবিআই অফিসে নিয়ে জিঞ্গাসাবাদ করার জন্য যাওয়ার সময় মাই লিন হ্যাক করা যোগাযোগ ব্যাবস্থার সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করে জানতে পারে তারা কোথায় আছে ও একটি হেলিকাপ্টার পাঠিয়ে দেয় তাদের হত্যা করার জন্য।
 
ম্যাকক্লেইন একটি ভাঙ্গা পুলিসের গাড়ি দিয়ে হেলিকাপ্টারটি ধ্বংস করে। ম্যাকক্লেইন ও ফ্যারেল বেঁচে যায় ঠিক তখন গেব্রিয়েল জনগণের মনে ভীতি সঞ্চারের জন্য দ্বিতীয় সম্প্রচার শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটাল ভবন ধ্বংস করার একটি ভূয়া ভিডিও প্রচার করে। ফ্যারেল বুঝতে পারে ফায়ার সেলের পরবর্তী হামলা ওয়েস্ট ভার্জেনিয়ার শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রে।
 
এদিকে মাইয়ের নেতৃত্তে একটি দল শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রের গার্ডদের হত্যা করে ভেতরে প্রবেশ করে। ম্যাকক্লেইন তাদের সকলেকে হত্যা করে। গেব্রিয়েল প্রেমিকাকে হত্যা করার পর, গেব্রিয়েল শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রের রিমোট কন্ট্রোল ব্যাবহার করে সেখানে গ্যাসের মাধ্রমে বিস্ফোরন ঘটায়। পুরো ভবন বিস্ফোরিত হওয়ার পূর্বেই তারা ভবন থেকে ভবন থেকে বের হয়ে আসেতে সক্ষম হয়।
 
ফ্রারেল ম্যাকক্লেইনকে বাল্টিমোরের কম্পিউটার হ্যাকার ফ্রেডরিক “ওয়ারলক” কালোদিসের কাছে নিয়ে যায়। ওয়ারলক তার কম্পিউটার ব্যবহার করে গেব্রিয়েলের ঠিকানা বের করে এবং ভিডিও কলের সাহায্যে ম্যাট ও ম্যাকক্লেইনের সাথে কথা বলে। ম্যাকক্লেইন ও ম্যাট দুজন মিলে ম্যাকক্লেইনের মেয়ে লুসিকে উদ্ধার করতে যায় যে বর্তমানে গেব্রিয়েলের কাছে বন্দি আছে। কিন্তু তারা পৌঁছার পর গেব্রিয়েল ম্যাট ও লুসিকে নিয়ে পালিয়ে একটি ওয়ারহাউজে চলে যায়।
ম্যাকক্লেইন পিছু নিয়ে ওয়ারহাউজে চলে আসে এবং ম্যাট ও লুসিকে উদ্ধার করে এবং গেব্রিয়েলকে হত্যা করে। এর পরপরই এফবিআই ঘটনাস্থলে পৌঁছে ম্যাট ও ম্যাকক্লেইনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।
 
 
== চরিত্রসমূহ ==
৭ ⟶ ২২ নং লাইন:
* [[ম্যারি এলিজাবেথ উইনসটেড]] - লুসি<ref name="MetaCriticVend">{{cite web|url=http://apps.metacritic.com/games/platforms/cube/diehardvendetta|title=Die Hard: Vendetta|publisher=Metacritic}}</ref>
 
==আহত==
==বক্স অফিস==
লীভ ফ্রি অর ডাই হার্ড চলচ্চিত্রের শ্যূটিং শুরু হয় ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬ সালে বাল্টিমোর, ম্যারি্যোন্ডে। আটটি ভিন্ন ভিন্ন সেট তৈরি করা হয়েছিল ও বড় সাউন্ড স্টেজ তৈরি করা হয়েছিল বিভিন্ন দৃশ্যের শব্দ ধারন করার জন্য। ছবির শেষ একটি দৃশ্যের জন্য ১৮টি মাইক্রোফোন ব্যাবহার করা হয়েছিল যাতে গাড়ির শব্দ ও বিভিন্ন বিষ্ফোরনের শব্দ ভালোভাবে শোনা যায়।
 
২৪ জানুয়ারি, ২০০৭ সালে উইলিস একটি অ্যাকশন দৃশ্য করার সময় অহত হন।ম্যাগি কিউ এর স্ট্যান্ট ডাবল যখন হিল জুতা পরে উইলিসের ডান চোখে আঘাত করে তখন তিনি তার চোখে আঘাত পান। প্রথমে উলিস তেমন কিছু মনে করেননি কিন্তু যখন ওয়াইজম্যান পরীক্ষা করে দেখে তখন দেখা যায় আঘাত অনেক গুরতর। ডিভিডির ভাষ্যে ওয়াইজম্যান বলেন তিনি উলিসের হাড় দেখতে পেয়েছিলেন। উইলিসকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ও তার ভ্রুতে সাতটি সেলাই দেওয়া হয়।
 
==তথ্যসূত্র==