পঞ্জিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
বট: 129 টি আন্তঃউইকি সংযোগ স্থানান্তর করেছে, যা এখন উইকিউপাত্তের - d:Q12132 এ রয়েছে
+
১ নং লাইন:
{{copy edit|date=অক্টোবর ২০১২}}
{{wikify|date=অক্টোবর ২০১২}}
{{cleanup}}
[[চিত্র:Hindu calendar 1871-72.jpg|right|250px|thumb|১৮৭১-১৮৭২ খ্রিস্টাব্দের সমসাময়িক একটি হিন্দু পঞ্জিকার পাতা]]
'''পঞ্জিকা''' বা '''ক্যালেন্ডার''' হলো [[দিন]]সমূহকে হিসাব করার জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতি।
 
==পঞ্জিকা পদ্ধতি==
===সৌর পঞ্জিকা===
====সৌর পঞ্জিকার ব্যবহৃত দিন====
====পঞ্জিকার সংস্কার====
 
===চান্দ্র পঞ্জিকা===
রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য্য
===শকাব্দ===
(তথ্যসূত্র: - শ্রী অমলেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়- জোর্তিবিজ্ঞানী, [[বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা]] ও জগন্মোহন তর্কালঙ্কার প্রণীত নিত্য পূজা পদ্ধতি)
[[বাংলা সন|বাংলা সনের]] ৫১৫ বছর পূর্বে এর যাত্রা শুরু হয়। ৭৮ খ্রিস্টাব্দ হতে [[শকাব্দ|শকাব্দ]] চালু হয়।
পঞ্জিকা অপভ্রংশে পাঁজি, নামটি এসেছে পঞ্চাঙ্গ থেকে। পঞ্চাঙ্গের অর্থ পঞ্জিকার ৫টি অঙ্গ।
===গুপ্তাব্দ===
পঞ্জিকা বার বা বাসর তিথি নক্ষত্র করণ যোগ
৩২০ সালে চন্দ্রগুপ্ত এ সাল গণনার প্রচলন করেন। গুপ্তাব্দের অপর নাম ছিল 'সংবৎ'।
===মঘী সাল===
মঘী সন গণনা শুরু হয় খ্রিস্টাব্দ ৬৩৯ সাল থেকে।
 
===ত্রিপুরাব্দ===
===বিক্রমাব্দ===
খ্রিস্টাব্দ ৫৭ অব্দ থেকে বিক্রমাব্দ গণনা শুরু হয়। বাংলা সনের সাথে ৬৫০ বছর যোগ করলে বিক্রমাব্দ সন পাওয়া যায়।
 
===লক্ষ্মনাব্দ===
সেন বংশের রাজা লক্ষন সেন এর প্রবর্তক বলে ধারণা করা হয়। পার্বত্য ত্রিপুরা অঞ্চলে ৬২১ খ্রিস্টাব্দে এই সনটি চালু হয়।
 
 
<!-- রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য্য (তথ্যসূত্র: - শ্রী অমলেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়- জোর্তিবিজ্ঞানী, [[বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা]] ও জগন্মোহন তর্কালঙ্কার প্রণীত নিত্য পূজা পদ্ধতি)
পঞ্জিকা অপভ্রংশে পাঁজি, নামটি এসেছে পঞ্চাঙ্গ থেকে। পঞ্চাঙ্গের অর্থ পঞ্জিকার ৫টি অঙ্গ। পঞ্জিকা বার বা বাসর তিথি নক্ষত্র করণ যোগ
1. বার বা বাসর: - সোমবার থেকে রবিবার বা সোমবাসর থেকে রবিবাসর।এই প্রত্যেকটি নাম গ্রহ থেকে এসেছে। রবি- সূর্য্য, সোম- চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি বা গুরু, শুক্র বা ভার্গব, শনি।
2. তিথি: - সূর্য্যের সঙ্গে সংযোগের হিসাবে চান্দ্রমাসের গড় মান-২৯.৫৩ দিন। চান্দ্রমাস কাকে বলা হয়? এক অমাবস্যা থেকে ঠিক পরের অমাবস্যা পর্য্যন্ত সময়কে সাধারণত ১ চান্দ্রমাস বলা হয়। চান্দ্রমাসের নামকরণ কিভাবে হয়? আমরা জানি ১২ টি সৌরমাস। যথা:-
৪৪ ⟶ ৫৯ নং লাইন:
দিন ও রাত্রির ভাগ এরকম: - ২৫ দন্ড = দিন = ১০ ঘণ্টা । ৩৫ দন্ডে রাত্রি =১৪ ঘণ্টা । এটা কিন্তু general । ঋতু এবং সূর্য্যোদয়ের সঙ্গে দিন ও রাত্রির ভাগ পাল্টাবে। সূর্য্যোদয়ের সময়ের একটা বড় ভূমিকা কি পঞ্জিকা, কি পূজা সময়ের ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ঘটিকা: -১ দন্ড বা ২৪ মিঃ কে ঘটিকা বলা হয়। মুহূর্ত্ত = ২ দন্ড বা ৪৮ মিঃ । ব্রাহ্মমুহূর্ত্ত= সূর্যোদয়ের ২ মুহূর্ত্ত আগে অর্থাৎ ৯৬ মিঃ আগে বা ১ ঘণ্টা ৩৬ মিঃ পূর্বে। প্রদোষ= সূর্য্যাস্ত হতে ৫ দন্ড বা ২ ঘন্টা। রাত্রির প্রথম অর্ধপ্রহর বা ১ ঘণ্টা ৩০ মিঃ এবং শেষ অর্ধপ্রহরকে “দিবা” বলে। প্রথম অর্ধপ্রহরের পর অর্থাৎ ১ ঘণ্টা ৩০ মিঃ পর ৬ দন্ড বা ২ ঘণ্টা ২৪মিঃ কে বলে “রাত্রি”। তাহার পর ১০ দন্ড কাল বা ৪ ঘণ্টা কাল নিশা ও মহানিশা। এই নিশা ও মহানিশা দেবীপূজার ক্ষেত্রে প্রশস্ত।
সুতরাং, কালীপূজার সময় সেই দিনের দ্বিতীয় করণে এবং সূর্য্যাস্তের ৩ঘণ্টা ৫৪ মিঃ পর আরম্ভ করতে হবে। ষ্মরণে রাখা প্রয়োজন যে দ্বিতীয় করণ আরম্ভ না হওয়া পর্য্যন্ত কিন্তু কালীপূজা আরম্ভ করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে যে কালীপূজা শেষ করতে হবে নিশা ও মহানিশার মধ্যে। -->
 
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:পঞ্জিকা]]