এভারেস্ট পর্বত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rex shaheen (আলোচনা | অবদান)
Arr4 (আলোচনা | অবদান)
Rex shaheen-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে ওয়াসিফা জান্নাত-এর সম্পাদিত স...
৮৯ নং লাইন:
 
== ডেথ জোন ==
Camp III থেকে Camp IV যাওয়ার সময় অভিযাত্রীগনকে পাড়ি দিতে হয় 'ডেথ জোন'। নাম শুনেই নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে স্থানটা হলো মরণ ফাদ। আর এই ডেথজোনে অভিযাত্রীরা আসেন 'সাউথ কোল' দিয়ে। আবহাওয়া ঠিকঠাক থাকলে তারা এই "ডেথ জোন" পাড়ি দেবার জন্য সর্বোচ্চ ২ দিন সময় নেয়। আর আব হাওয়া যদি খারাপ থাকে তাহলে তারা নেমে আসে Camp III তে। ঝুঁকিপূর্ণ এ স্থানটি চূড়ার একেবারে কাছাকাছি অবস্থিত ডেথ জোন-এ ১৯৫৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১২০ পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়েছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা, তুষার ঝড়, অক্সিজেনস্বল্পতা ও বিপজ্জনক ঢালের কারণে চূড়ায় আরোহণের এ শেষ ধাপটি পর্বতারোহীদের জন্য মৃত্যুকূপ। ২৬ হাজার ফুটেরও বেশি উচ্চতায় এ ডেথ জোনে নিহত পর্বতারোহীদের মৃতদেহ সেখানেই পড়ে থাকে। অন্য সঙ্গীরা জীবিত থাকলেও এ মৃতদেহ ডেথ জোন থেকে বহন করে নিয়ে আসার সাহস করেন না তাঁরা। এভারেস্ট চূড়ার বরফাবৃত এলাকায় এসব মৃতদেহ অবিকৃত অবস্থায়ই থেকে যায় বছরের পর বছর। ঢাকঢোল পিটিয়ে এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে প্রথম নিখোঁজ হন ব্রিটিশ পর্বতারোহী জর্জ ম্যালোরি ও অ্যান্ড্রু আরভিন। ১৯২৪ সালে এ ঘটনা ঘটে। এর দীর্ঘ ৭৫ বছর পর ১৯৯৯ সালে ডেথ জোনে ম্যালোরি ও আরভিনের মৃতদেহ খুঁজে পায় একটি অভিযাত্রী দল। তবে ডেথ জোনে সবচেয়ে আলোচিত দুর্ঘটনাটি ঘটে ১৯৯৬ সালে। ৩৬ ঘণ্টার ব্যবধানে ভারতীয় একটি অভিযাত্রী দলের আটজনের মৃত্যু হয় সেখানে। পৃথক দুর্ঘটনায় ডেথ জোনে নিহত পাঁচ পর্বতারোহীর মৃত্যুর কাহিনী নিয়ে লেখা 'ইনটু থিন এয়ার' বইটি বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়েছে। সর্বশেষ ২০০৮ সালে একজন সুইস আরোহী ডেথ জোনে মারা যান।
 
==অক্সিজেন সিলিন্ডার ব্যবহার==
== চুরি এবং অন্যান্য অপরাধ ==