ভার্সাই চুক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muhidmehedi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muhidmehedi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬৩ নং লাইন:
জার্মান সরকার যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি [[উড্রো উইলসন|উড্রো উইলসনকে]] [[১৯১৮]] সালের অক্টোবরের মাসে একটি সাধারণ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায়। এর প্রেক্ষাপটে উড্রো উইলসন তার বিখ্যাত [[চৌদ্দ দফা]] পেশ করেন যাকে সঠিক শান্তির একমাত্র উপায় হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এরমধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দফা ছিল জার্মানির কাছে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সকল মিত্রপক্ষের ক্ষতিপূরণ দাবী। এর মধ্যে নয়টি দফা ছিল নতুন রাষ্ট্রীয় [[প্রেষিতক]] বিষয়ে। বেশ কয়েকটি গোপন চুক্তির কারণে এই দফাগুলোর ধারণা জটিল আকার ধারণ করেছিল। এর মধ্যে আছে যুদ্ধের শেষ বছরগুলোতে [[গ্রিস]] এবং [[রুমানিয়া|রুমানিয়ার]] সাথে [[ইংল্যান্ড]], [[ফ্রান্স]] এবং [[ইতালি|ইতালির]] সম্পাদিত চুক্তিসমূহ।
 
[[১৯১৯]] সালের বসন্তে [[প্যরিস|প্যারিসে]] অনুষ্ঠিত [[প্যারিস শান্তি সম্মেলন|প্যারিস শান্তি সম্মলনেসম্মেলনে]] চুক্তির খসড়া করা হয়। খসড়ার মূল নকশা করেন চারজন নেতা যারা ইতিহাসে [[বিগ ফোর]] হিসেবে খ্যাত। এরা হলেন [[বৃটেন|বৃটেনের]] [[ডেভিড লয়েড জর্জ]], ফ্রান্সের [[জর্জেস ক্ল্যামেনকু]] (Georges Clamenceau), যুক্তরাষ্ট্রের [[উড্রো উইলসন]] এবং [[ইতালি|ইতালির]] [[ভিটোরিও অরল্যান্ডো]]। মূলত প্রথম তিনজনই নকশা তৈরি করেন। কোন পরাজিত জাতি চুক্তির খসড়া তৈরিতে কোন ভূমিকা রাখতে পারেনি, এমনকি মিত্রশক্তির সহযোগী জাতিসমূহেরও তেমন উল্লেখযোগ্য কোন ভূমিকা ছিলনা। ২৮ জুন তারিখেই এই চুক্তি অনুমোদিত হয়। কিন্তু এতে উপস্থিত জার্মান প্রতিনিধিদল অসন্তোষ প্রকাশ করে, কারণ তাদের মতে এতে সম্মেলন চলাকালে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের ব্যত্যয় হয়েছে এবং মূল সমস্যা ছিল এই যে এই চুক্তিতে জার্মানিকে [[যুদ্ধাপরাধী]] হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
 
== প্রধান দিকসমূহ ==