এভা পেরোন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jashimuddinahmad (আলোচনা | অবদান)
Jashimuddinahmad (আলোচনা | অবদান)
১ নং লাইন:
=ইভা পেরন=
 
<ইভা মারিয়া দোরেত ডি পেরন <> [জন্ম:- ৭ মে ১৯১৯-মৃত্যু: ২৬ জুলাই ১৯৫২] ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর [[আর্জেন্টিনা]]র [[স্বৈরচাশাসকস্বৈরশাসক]] [[জুয়ান পেরনের]] [১৮৯৫-১৯৭৪] দ্বিতীয়া স্ত্রী। ১৯৪৬ থেকে আমৃত্যু [১৯৫২ সাল] ছিলেন আর্জেন্টাইন ফাস্টলেডি।[[ফাস্টলেডি]]। [[স্পেনিশ]] [[ল্যাঙ্গুয়েজে]] ইভা মারিয়া লেখা হয় ˈeβa peˈɾon হিসেবে। স্পেনিশ ভাষায় ইভা শব্দটির উচ্চারণ ইভিতা [Evita]।
আর্জেন্টিনার [[দারিদ্র্যপল্লী]] [[লস তলদস]] গ্রামে [[১৯১৯]] সালে জন্মগ্রহণ করেন। [[জুয়ানা আইভার গুরেনের]] [[বিবাহবহির্ভূত]] সম্পর্কের কন্যা ছিলেন ইভা। মা-বাবার পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ছিলেন তিনি। [[১৯৩৪]] সালে ১৫ বছর বয়সে [[রাজধানী]] [[বুয়েনস এইরেসে]] আগমণ করেন তিনি। উচ্চাভিলাষী ইভা মারিয়া [[ক্যারিয়ার]] হিসেবে [[মঞ্চাভিনয়ের]] পাশাপাশি বেছে নেন [[রেডিও]]-তে [[নাট্যাভিনয়ের]] কাজ। ওই সময় তিনি মোটামুটি [[ফিল্ম একট্রেস]] হিসেবে নাম করতে থাকেন। [[১৯৪৪]] সালে [[সান জুয়ানের]] ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য [[লুনা পার্ক স্টেডিয়ামে]] [Luna Park Stadium] ত্রাণ সহায়তার আয়োজন করা হয়। ওই [[চ্যারিটি]] অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে কর্নেল জুয়ান পেরনের সাক্ষাৎ ঘটে। পরবর্তী [[আর্জেন্টাইন প্রেসিডেন্ট]] জুয়ানের সঙ্গে ওই বছরই [[বিবাহ]] বন্ধনে আবদ্ধ হন ইভা।
[[১৯৪৬]] সালে জুয়ান পেরন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। এর পরবর্তী ছয়টি বছর ইভা ছিলেন [[পেরনিস্ট পার্টিরপার্টি]]র প্রাথমিক সংস্করণ [[ট্রেড ইউনিয়নের]] শক্তিশালী সংগঠক। প্রথমদিকে তিনি শুধু [[শ্রমিক অধিকার]] নিয়ে কথা বলতেন। ওই সময় তিনি [[শ্রম ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের]] পাশাপাশি [[ইভা পেরন ফাউন্ডেশন]] নামের চ্যারিটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি নারী অধিকারের শক্তিশালী সমর্থক ছিলেন। [[নারীবাদী]] হিসেবে আর্জেন্টিনায় প্রথম বৃহৎ পরিসরে পেরনিস্ট পার্টিরও প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।