আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
BdEdit (আলোচনা | অবদান)
উন্নয়ন
১ নং লাইন:
'''আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা''' [[পাকিস্তান]] আমলে [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানে]] দায়ের করা একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার [[আওয়ামী লীগ]] নেতা ও পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানসহ]] ৩৫ জন ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেছিল।<ref name="bac">''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান'', সম্পাদকঃ সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, ২য় সংস্করণ, ২০০৩, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃ. ১৭২</ref> ১৯৬৮ সালের প্রথম ভাগে দায়ের করা এই মামলায় অভিযোগ করা হয় যে, শেখ মুজিব ও অন্যান্যরা [[ভারত|ভারতের]] সাথে মিলে পাকিস্তানের অখন্ডতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই মামলাটির পূর্ণ নাম ছিল ''রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবর রহমান গং'' মামলা। তবে এটি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হিসাবেই বেশি পরিচিত, কারণ মামলার অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, ভারতের [[ত্রিপুরা]] রাজ্যের রাজধানী [[আগরতলা|আগরতলায়]] কথিত ষড়যন্ত্রটি শুরু হয়েছিল। মামলা নিষ্পত্তির চার যুগ পর মামলার আসামী [[ক্যাপ্টেন এ. শওকত আলী]] ২০১১ সালে প্রকাশিত একটি স্বরচিত গ্রন্থে এ মামলাকে ''সত্য মামলা' বলে দাবী করেন।
 
১৯৬৮ সালের প্রথম ভাগে দায়ের করা এই মামলায় অভিযোগ করা হয় যে, শেখ মুজিব ও অন্যান্যরা [[ভারত|ভারতের]] সাথে মিলে পাকিস্তানের অখন্ডতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই মামলাটির পূর্ণ নাম ছিল ''রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবর রহমান গং'' মামলা। তবে এটি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হিসাবেই বেশি পরিচিত, কারণ মামলার অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, ভারতের [[ত্রিপুরা]] রাজ্যের রাজধানী [[আগরতলা|আগরতলায়]] কথিত ষড়যন্ত্রটি শুরু হয়েছিল।
 
==প্রেক্ষাপট==
৯ ⟶ ৭ নং লাইন:
 
==নামকরণ==
তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাটিকে সরকারীভাবে নামকরণ করেছিল '[[রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্যদের বিচার']]। এই মামলায় ৩৫জনকে আসামী করা হয়।<ref name="bac" />
 
আসামীরা সকলেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তারা হলেন -শেখ মুজিবুর রহমান; আহমেদ ফজলুর রহমান, সিএসপি; কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন; স্টুয়ার্ড মুজিবুর রহমান; সাবেক এলএস সুলতানউদ্দীন আহমদ; এলএসসিডিআই নূর মোহাম্মদ; ফ্লাইট সার্জেন্ট মাহফিজ উল্লাহ; কর্পোরাল আবদুস সামাদ; সাবেক হাবিল দলিল উদ্দিন; রুহুল কুদ্দুস, সিএসপি; ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ ফজলুল হক; বিভূতি ভূষণ চৌধুরী (ওরফে মানিক চৌধুরী); বিধান কৃষ্ণ সেন; সুবেদার আবদুর রাজ্জাক; সাবেক কেরাণী মুজিবুর রহমান; সাবেক ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; সার্জেন্ট জহুরুল হক; এ. বি. খুরশীদ; খান মোহাম্মদ শামসুর রহমান, সিএসপি; একেএম শামসুল হক; হাবিলদার আজিজুল হক; মাহফুজুল বারী; সার্জেন্ট শামসুল হক; শামসুল আলম; ক্যাপ্টেন মোঃ আব্দুল মোতালেব; ক্যাপ্টেন এ. শওকত আলী; ক্যাপ্টেন খোন্দকার নাজমুল হুদা; ক্যাপ্টেন এ. এন. এম নূরুজ্জামান; সার্জেন্ট আবদুল জলিল; মাহবুবু উদ্দীন চৌধুরী; লেঃ এম রহমান; সাবেক সুবেদার তাজুল ইসলাম; আলী রেজা; ক্যাপ্টেন খুরশীদ উদ্দীন এবং ল্যাঃ আবদুর রউফ।