আব্দুল জলিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
Sikbd (আলোচনা | অবদান)
৪৫ নং লাইন:
 
== রাজনৈতিক জীবন ==
তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯৫০-এর দশকের শেষ ভাগে। ছাত্রজীবনেই তিনি তৎকালীন বিভিন্ন আন্দোলন অংশগ্রহণ করতে শুরু করেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানের]] ঘনিষ্ঠ সহচর। তাঁর অন্যতম পরিচয় ছিল '''‘নওগাঁর জলিল’''' হিসাবে। আব্দুল জলিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ৭ নং সেক্টরের প্রধান সংগঠক ও যোদ্ধা ছিলেন। ১৯৭৩, ১৯৮৬, ২০০১ এবং ২০০৮ সালে নওগাঁ সদর আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারী বাকশাল গঠিত হলে তিনি নওগাঁ গভর্ণর মনোনীত, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের পর ১৯৭৫ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত কারারুদ্ধ ছিলেন, ১৯৭২ সালে তিনি নওগাঁ পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান, ১৯৮৪ ও ১৯৮৯ সালে নওগাঁ পৌরসভার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন, ১৯৮৬ সালে সংসদে বিরোধী দলীয় চীপ হুইপ ছিলেন, ১৯৯৮ সালে টেকনোক্র্যাট হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বানিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৮১ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, ১৯৮৩ সালে যুগ্ম-সম্পাদক, ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত প্রেসিডিয়াম সদস্য, ২০০২ থেকে ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং মৃত্যুকালে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৮০’র দশকে তিনি স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। সে সময় থেকেই বিবিসি রেডিও এবং ভয়েজ অব আমেরিকায় নিয়মিতভাবে আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে তার কণ্ঠস্বর শোনা যেত।
 
===ট্রাম্পকার্ড===