দীপু নাম্বার টু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সাবিলা (আলোচনা | অবদান)
সূচনাংশ
১৭ নং লাইন:
| isbn = 9844584736
}}
'''দীপু নাম্বার টু''' বাংলাভাষায় লিখিত ও প্রকাশিত একটি কিশোর উপন্যাস যার লেখক বাংলাদেশের প্রখ্যাত লেখক [[মুহাম্মদ জাফর ইকবাল]]। এটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল বাংলাদেশের একমাত্র শিশু-কিশোর [[কিশোর বাংলা|কিশোর বাংলায়]]। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে লেখক এই উপন্যাসটি রচনা করেন এবং কিশোর বাংলা'র ১৯৮১'র ঈদ সংখ্যায় প্রকাশের জন্য [[রফিকুল হক]] ডাকযোগে প্রেরণ করেন। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে এটি নিয়ে একটি চলচ্চিত্র [[দীপু নাম্বার টু (চলচ্চিত্র)]] নির্মিত হয়।
 
==গল্পসংক্ষেপ==
সংসারে দুজন ব্যক্তি - আব্বা ও দীপু। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই। দীপুর বাবার খুব অদ্ভুত স্বভাব, কোনো জায়গাতেই বাবার তিন/চার মাসের বেশি থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছর-ই দীপুর বাবা পোস্টিং নিয়ে নতুন নতুন জায়গায় যান, খুব স্বাভাবিক ভাবেই দীপুকেও বাবার সাথে ঘুরতে হয়। প্রতি বছর-ই সে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। এর-ই ধারাবাহিকতায় সে ক্লাস এইটে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর ভালো লেগে যায় এই নতুন স্কুল। তারিক ছাড়া প্রায় সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়ে যায় তার। ঘটনাপ্রবাহে তারিক হয়ে ওঠে দীপুর ঘনিষ্ঠতম বন্ধু। এক পর্যায়ে দীপু জানতে পারে ওর মায়ের কথা। জানতে পারে, বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে বহুদিন আগে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন। দেশে এসেছেন কয়েক দিনের জন্য। ছেলেকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি লিখেছেন। দীপু একা একাই মায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য ঢাকায় যায়। মাকে পেয়ে দীপুর মধ্যে অদ্ভুত এক অনুভূতি জেগে ওঠে। তারপর-ও সে আবার ফিরে আসে বাবার কাছে। মা চলে যান আমেরিকায়। এদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অপ্রকৃতিস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে ওর মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর শুরু হয় দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহস খাটিয়ে দীপু, তারিক আর ওদের বন্ধুরা দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে ধরিয়ে দেয়।