মোহামেদ বুয়াজিজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২২ নং লাইন:
==কাহিনীর সূত্রপাত==
[[Image:Caravane de la libération 4.jpg|thumb|left|
[[File:French support Bouazizi.jpg|thumb|left|
স্নাতক পাস করে বুয়াজিজি কোনো চাকরি না পেয়ে স্থানীয় বাজারে সবজি বিক্রি করতেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ সকালবেলায় তিউনিশিয়ার শহর সিদি বাওজিদে ফল বিক্রি করছিলেন বুয়াজিজি। পৌরসভার নারী পুলিশ ইন্সপেক্টর ফাইদা হামদির সঙ্গে কথা কাটাকাটি বেধে যায় ঘুষের জন্য।। এক পর্যায়ে ইন্সপেক্টর বুয়াজিজি’র সকল পণ্য ঠেলা গাড়িটিসহ আটক করে নিয়ে যায়। বুয়াজিজি অনেক কাতর অনুনয় বিনয় করে তার পণ্যসহ গাড়ি ফেরত পাওয়ার জন্য। কিন্তু তাতে মন গলেনি নগর কর্তৃপক্ষের। শেষমেষ মরিয়া বুয়াজিজি বাজার থেকে জ্বালানি কিনে এনে সরকারি ভবনের গেটের সামনে নিজেকে জ্বালিয়ে দেন।<ref name="bd-pratidin"></ref>
==মৃত্যু==
[[File:Mother of Mohamed Bouazizi.jpg|thumb|
১৮ দিন ধরে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে ৪ জানুয়ারি মারা যান মোহাম্মদ বুয়াজিজি। তার মৃত্যুর খবরে নতুন করে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে ফুঁসে ওঠে তিউনিসিয়ার তরুণ বিপ্লবীরা।<ref name="bd-pratidin"></ref>
==বিপ্লব==
[[Image:Tunis Hôpital polytraumatisme.JPG|thumb|
মোহাম্মাদ বুয়াজিজির আত্ত্মাহুতির পর দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ। পতন ঘটে ২৩ বছরের স্বৈরশাসক জয়নাল আবেদিন বিন আলির।<ref name="">''[http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=69670 তিউনিসিয়ায় সরকার গঠনে ঐকমত্য]'', দৈনিক সংগ্রাম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২১-১১-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>মাত্র একমাসের মাথায় ক্ষমতা থেকে নেমে যেতে বাধ্য হন তিউনিশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জয়নাল আবেদিন বিন আলী।<ref name="bd-pratidin"></ref>
|