লতিফুর রহমান (বিচারপতি): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
Nhasive ব্যবহারকারী লতিফুর রহমান পাতাটিকে লতিফুর রহমান (বিচারপতি) শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
Motamot (আলোচনা | অবদান)
তিনি
২৪ নং লাইন:
যশোর জেলা স্কুল ও [[ঢাকা কলেজ|ঢাকা কলেজে]] তিনি লেখাপড়া করেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বি.এ. সম্মান ([[১৯৫৫]]) ও স্নাতক ([[১৯৫৬]]) ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে এল.এল.বি. পাশ করেন।
==কর্মজীবন==
পেশাজীবনের শুরুতে লতিফুর রহমান কায়েদে আজম কলেজ (বর্তমান [[শহিদ সোহরাওয়ার্দি কলেজ]])ও জগন্নাথ কলেজে (বর্তমান [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) প্রভাষক হিসেবে কাজ করেন। [[১৯৬০]] সাল থেকে তিনি [[ঢাকা]] হাই কোর্টে আইন পেশা শুরু করেন। তিনি শুরুতেই [[এম.এইচ. খন্দকার|এম.এইচ. খন্দকারের]] নিকট শিক্ষানবিশ ছিলেন। জনাব খন্দকার বাংলাদেশের প্রথম [[এটর্নি জেনারেল]] ছিলেন। [[১৯৭৯]] সালে লতিফুর রহমান সুপৃম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। [[১৯৮১]] সালে তার বিচারকের চাকুরি স্থায়ী হয়। [[জানুয়ারি ১৫|১৫ জানুয়ারি]] [[১৯৯১]] তিনি সুপৃম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। [[২০০১]] সালের [[জানুয়ারি ১|১ জানুয়ারি]] তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। [[ফেব্রুয়ারি ২৮|২৮ ফেব্রুয়ারি]] তিনি প্রধান বিচারপতি থাকা কালীনথাকাকালীন অবসর গ্রহণ করেন।
==[[তত্ত্বাবধায়ক সরকার]]==
সর্বশেষ অবসর প্রাপ্ত বিচাপতি হিসেবে তিনি [[২০০১]] সালের [[জানুয়ারি ১৫|১৫ জানুয়ারি]]জুলাই [[তত্ত্বাবধায়ক সরকার|তত্ত্বাবধায়ক সরকারের]] প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনগ্রহণ করেন। তখন তিনি দায়িত্ব গ্রহণের ৩০ মিনিটের মধ্যে ১৩জন তিনি ১৩ জন সচিবকে ওএসডি করে। <ref>http://www.barta24.net/print_news.php?path=data_files/2011/06/24&news_type_id=1&menu_id=76&news_id=1049</ref>[[অষ্টম জাতীয় সংসদ|অষ্টম জাতীয় সংসদের]] নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় [[অক্টোবর ১|১ অক্টোবর]] [[২০০১]] সালে এবং লতিফুর রহমান [[১০ অক্টোবর|১০ অক্টোবর]] নতুন [[খালেদা জিয়া|প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার]] কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচন দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। [[বিএনপি]] এই নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয় লাভ করে এবং [[আওয়ামী লীগ]] ৫৮ টি আসন পায়। [[আওয়ামী লীগ]] সভানেত্রী [[শেখ হাসিনা]] এই নির্বাচনের ফলাফল প্রথমে প্রত্যাখ্যান করে এবং শপথ নিতে অস্বীকার করে। আওয়ামী লীগ বিচারপতি লতিফুর রহমান ও তার উপদেষ্টামন্ডলীর ও ব্যাপক নিন্দা করে। যদিও কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ করে ও সংসদে বিরোধী দল হিসেবে যোগ দেয়।
 
==রচনা==