বাংলা ভাষা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nasirkhan (আলোচনা | অবদান)
→‎আরো পড়ুন: কমন্স লিংক সংশোধন
Subrata Roy (আলোচনা | অবদান)
১২৯ নং লাইন:
 
=== পুলিশ কর্মকর্তার ভাষ্য ===
[[চিত্র:21 Feb 15952 just before breaking Curfew.png|250px|thumb|১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে কারফিউ ভাঙ্গার পূর্ব মুহুর্তের চিত্র]]
[[১৯৫২]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ২১|২১ ফেব্রুয়ারি]] [[ঢাকা জেলা|ঢাকার]] লালবাগ থানার ওসিভারপ্রাপ্ত ছিলেনকর্মকর্তা [[এম এ গোফরান|এম এ গোফরানের]] অধীনে ছিল [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এলাকাটি। ঐদিন ছাত্রদেরছাত্ররা প্রধামমন্ত্রীপ্রধানমমন্ত্রী নুরুল আমিনকে বাংলা ভাষার দাবিতে স্মারকলিপি দেবার কথা ছিল। [[ফেব্রুয়ারি ২১|২১ ফেব্রুয়ারি]] অধিবেশন চলাকালীন ছাত্রদের কর্মসূচিতে বাধা দেবার নির্দেশ আসে [[রাওয়ালপিন্ডি]] থেকে। তখন ঢাকার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট (ডিএম) ছিলেন কোরেইশী নামের এক পঞ্জাবি। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এলাকায় [[১৪৪ ধারা]] জারি করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাত ১০টায় এম এ গোফরানের কাছে ডিসি স্বাক্ষরিত সেই চিঠিটি পৌঁছায় এবং তখনই তা সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করা হয়। [[ফেব্রুয়ারি ২১|২১ ফেব্রুয়ারি]] সকালে রাজারবাগ থেকে স্পেশাল আর্মস ফোর্সের একটি বড় দল ক্যাম্পাসে আসে। তাদের ইন-চার্জ ছিলেন পঞ্জাবি কর্মকর্তা আর আই নবীশের খান। ঢাকার ডিএম কোরেইশী, ডিআইজিপি এ জেড ওবায়দুল্লাহ, এসপি ইদ্রিস ও এডিশনাল এসপি মাসুদ মাহমুদ ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
 
৫ জন ছাত্র একত্রিত হলেই ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার অভিযোগে ধরে নিতে প্রস্তুত ছিল পুলিশ। এ অবস্থায় বেলা ৩টা-সাড়ে ৩টার দিকে ছাত্ররা ৪ জন করে অ্যাসেম্বলি হলের দিকে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু তাতেও বাধা দেওয়া হয়। পুলিশের মারমুখী আচরণের প্রতিবাদে ইট-পাটকেল নিক্ষেপও শুরু হয়ে যায়। হোস্টেল থেকে বয়রা টুকরিতে করে কিংবা লুঙ্গিতে ভরে ইটের টুকরো ছাত্রদের কাছে সরবরাহ করতে থাকে। তারা নিজেরাও ইট-পাটকেল ছুড়ে পুলিশকে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। ওই সময় ডিআইজিপি ওবায়দুল্লাহর পিঠে ইট পড়ে। আর আই নবীশের খানের মাথায় পড়ে ইটের একটি টুকরো। তখনই ডিএম কোরেইশী গুলি করার নির্দেশ দেন। অন্যদিকে [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রামের]] বিভাগীয় কমিশনার নিয়াজ মোহাম্মদ খান ছাত্রদের মিছিল সমাবেশে বাঁধা দেওয়ায় বিপক্ষে অবস্থান নেন।