এলিনর রুজাভেল্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ফার্স্ট লেডি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বৈশ্বিক প্রভাব
৫৬ নং লাইন:
== ফার্স্ট লেডি ==
ফাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় ঐ সময়ে এলিয়ানর রুজভেল্ট [[ফার্স্ট লেডি|ফার্স্ট লেডির]] মর্যাদায় অভিষিক্ত হন ও বৈশ্বিকভাবে সমাদৃত হন। কিন্তু জাতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ ও ভূমিকা রাখায় তিনি যথেষ্ট বিতর্কের সৃষ্টি করেন। তিনিই হচ্ছেন প্রথম মার্কিন রাষ্ট্রপতির পত্নী যিনি [[সংবাদ সম্মেলন|সংবাদ সম্মেলনে]] কথা বলেছেন, [[সংবাদপত্র|সংবাদপত্রে]] লিখেছেন এবং জাতীয় সম্মেলনে বক্তৃতা প্রদান করেছেন। কিছু কিছু বিষয় বাদে তিনি তাঁর স্বামীর শাসননীতির সাথে একমত হতে পারেনি। ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার আর্থারডেল এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে বেকার খনি শ্রমিকদের পরিবারদেরকে নিয়ে একটি সমাজ ব্যবস্থা গড়েন যা পরবর্তীতে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। কর্মক্ষেত্রে নারীর অবস্থান নিয়ে পরামর্শমূলক কথকতা, আফ্রো-আমেরিকান ও জাপান-আমেরিকানদের [[নাগরিক অধিকার]] এবং [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] [[শরণার্থী|শরণার্থীদের]] [[অধিকার]] নিয়ে ভূমিকা রেখেছেন তিনি।
 
== বৈশ্বিক প্রভাব ==
স্বামীর মৃত্যুর পর এলিয়ানর তাঁর জীবনের বাকী সময়টুকুতে রাজনৈতিক [[আন্দোলন|আন্দোলনের]] সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি মার্কিন প্রশাসনকে নবগঠিত [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘে]] যোগ দিতে ক্রমাগত চাপ প্রয়োগ করেন। এছাড়াও তিনি জাতিসংঘের ধারণাকে সমর্থন যুগিয়েছেন এবং পরবর্তীকালে জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রতিনিধিরূপে মনোনীত হয়েছিলেন। মানবাধিকার বিষয়ে জাতিসংঘের কমিশনে প্রথম সভাপতিত্ব করেন তিনি। [[মানবাধিকার সনদ|সার্বজনীন মানবাধিকার সনদের]] খসড়া নীতিমালার সাথে অন্যান্যদের সাথে তিনিও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। এরপর তিনি জন এফ. কেনেডি প্রশাসনের ''নারীর মর্যাদা শীর্ষক প্রেসিডেনশিয়াল কমিশনের'' সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এলিয়ানর রুজভেল্ট মারা যাবার পর তাঁকে ''বিশ্বে প্রভাববিস্তাকারী অন্যতম নারী'' ও ''বিশ্বের সর্বত্র সম্মানীয়া'' হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে।<ref name=NYTobit>{{cite web |url=http://www.nytimes.com/learning/general/onthisday/bday/1011.html |title=Mrs. Roosevelt, First Lady 12 Years, Often Called 'World's Most Admired Woman' |date=November 8, 1962 |work=The New York Times |accessdate=December 7, 2012 |archivedate=December 7, 2012|archiveurl=http://www.webcitation.org/6Ck7g7bf2 |deadurl=no}}</ref> ১৯৯৯ সালে তিনি গলাপ'স কর্তৃক ''বিংশ শতকের সেরা ব্যক্তিত্বদের একজনরূপে'' শীর্ষ দশে স্থান পান।<ref name=Gallup>{{cite web|title=Mother Teresa Voted by American People as Most Admired Person of the Century |date=December 31, 1999 |publisher=[[The Gallup Organization]]|url= http://www.gallup.com/poll/3367/Mother-Teresa-Voted-American-People-Most-Admired-Person-Century.aspx |accessdate=May 20, 2008 |archivedate=November 21, 2012 |archiveurl=http://www.webcitation.org/6CLTRNMMq |deadurl=no}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==