গাজী আশরাফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সৃষ্ট!
 
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন
১ নং লাইন:
'''গাজী আশরাফ হোসেন লীপু''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] [[জন্ম|জন্মগ্রহণকারী]] জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়ক]] ছিলেন। বাংলাদেশ দলের পক্ষ হয়ে প্রথম সাতটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে]] অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে ছিল - [[১৯৮৬ এশিয়া কাপ|১৯৮৬]] সালে [[এশিয়া কাপ]] ও ১৯৮৮ সালের এশিয়ান কাপে দুইটি এবং ১৯৯০ সালে [[অস্ট্রেলিয়া-এশিয়া কাপ|অস্ট্রেলিয়া-এশিয়া কাপে]] দুইটি খেলা। [[ক্রিকেট]] জীবন থেকে [[অবসর]] নেয়ার পর লীপু বাংলাদেশে ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড|বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের]] শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা হিসেবে অন্যান্যদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
বাংলাদেশের ক্রিকেটের ঊষালগ্নে লীপু সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। মার্চ, ১৯৮৫ সালে [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে দলকে নেতৃত্ব দেন। এর ১৯৯০-এর গ্রীষ্মকালে [[আইসিসি ট্রফি]] [[প্রতিযোগিতা]] পর্যন্ত বাংলাদেশের দায়িত্বে ছিলেন। জাতীয় দলের দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে [[ঘরোয়া ক্রিকেট|ঘরোয়া ক্রিকেটে]] বেশ সফল ছিলেন তিনি। [[ঢাকা লীগ|ঢাকা লীগের]] [[আবাহনী ক্রীড়া চক্র|আবাহনী ক্রীড়া চক্রের]] দায়িত্ব পালনসহ [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] ক্রিকেট দলেরও নেতৃত্ব দেন। জানুয়ারি, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৫ জাতীয় ক্রিকেট দলকে সফরকারী [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে অংশ নেন।<ref>Hasan Babli. "Antorjartik Cricket Bangladesh". Khelar Bhuban Prakashani, November, 1994.</ref> অভিজ্ঞজনদের মতে লীপু'র অধিনায়কত্বকালীন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট বেশ অগ্রসরমান হয়। জাতীয় দলের উল্লেখযোগ্য সাফল্য না এলেও নব্বুইয়ের দশকে [[মিনহাজুল আবেদীন|মিনহাজুল আবেদীন নান্নু]], [[আতাহার আলী খান]], [[আকরাম খান]], [[গোলাম নওশের|গোলাম নওশের প্রিন্স]], [[আমিনুল ইসলাম|আমিনুল ইসলাম বুলবুলসহ]] বেশ কয়েকজন উদীয়মান খেলোয়াড়ের আত্মপ্রকাশ ঘটে। মূলতঃ আশি'র দশকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলায় পেশাদারীত্ব পর্যায়ে যায় এবং একই সময়ে পরবর্তী প্রজন্মের তরুণদের মধ্যে ব্যাপকভাবে ক্রিকেটের প্রতি গভীর অনুরাগ জন্মায়।<ref>[http://www.thedailystar.net/magazine/2006/05/02/sports.htm Rafiqul Ameer. "Looking Back: Bangladesh Cricket in the 80's". Retrieved on 2007-12-18.]</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==