ভূত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ যোগ
Reynald~bnwiki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন:
আমাদের দেশে বহু মানুষ আছে যারা জ্বীনের কবলে পড়ছে বা জ্বীন তাদের কাছে এসেছে, এদের মধ্যে কেউ কেই জ্বীনদের সাথে বন্ধুত্ব করতে পেরেছে আবার অনেক খারাপ জ্বীন তাদের ক্ষতি করেছে। আমেরিকার মত একটা উন্নতশীল দেশের মানুষগুলো জ্বীনের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে এবং তারাো স্বীকার করে যে ভূত বা প্রেতআত্মা বলতে কিছু একটা আছে।
পুরুনো কটেজ, করিডোর বা পরিত্যাগ বাসগৃহে এই সকল প্রেতআত্মা উপস্থিতি টের পাোয়া যায়। বিশেষ করে খ্রিষ্টান কবরস্থানগুলোতে এই সকল জিনিষের অস্তিত্ব আছে।
জ্বীনেরা সব সময় সবার সামনে উপস্থিত হয় না। তারা ইচ্ছা করলেই উপস্থিত হতে পারে না, কারণ তাদের সমাজেো একটা রীতিনীতি আছে। অনেক সময় দেখা যায় একই জায়গায় ২জন লোক উপস্থিত আছে কিন্তু একজন একটি জ্বীনকে দেখছে অপরজন জন দেখছে না। এটাই হল তাদের বিশেষ বা মূল শক্তি।
মানুষের মাঝে অনেকে জ্বীন বিশ্বাস করে না। তারা বলে জ্বীন বলতে এই পৃথিবীতে কিছু নেই যা আছে মানুষ আর অন্যান্য প্রাণী। যারা বিশ্বাস করে না তাদের বিশ্বাস করানো খুব কঠিন কারণ তারা এই সকল বিষয়ে আগ্রহী নয়।
আমরা যেমন চলাফেরা করছি, রাস্তাঘাটে অনেক মানুষ জনের সাথে আলাপ করছি চাকুরী ক্ষেত্রে চাকুরী করছি হতে পারে আপনি এই মাত্র যেই লোকটির সাথে চলার পথে ধাক্কা খেলেন বা কথা বললেন বা আপনার সহকর্মীটি যার সাথে আপনি এতদিন দীর্ঘ সময় কাজ করেছেন তার মধ্যে একজন জ্বীন গোত্রের। কারণ জ্বীনেরা মানুষের রূপ ধারণ করে মানুষের সমাজে মানুষের সাথে মিশতে পারে যা মানুষের দ্বারা অসম্ভব।
হুজুর, পীর-মাশায়েক'রা এই জ্বীন সর্ম্পকে ভাল জানেন কারণ তাদের মধ্যে অনেকেই জ্বীনের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে জ্বীনের মাধ্যমে বহু কর্ম হাসিল করেন।
একটু খেয়াল করে দেখুনতো আপনি আজ যার সাথে কথা বললেন বা মজা করলেন সেই লোকটি বা লোকগুলোর মাঝে আপনি নিজে কোন পরিবর্তন ধরতে পেরেছেন কি? আর না ধরতে পাররে ভাল কারণ যারা জ্বীনে বিশ্বাস নেই তাদের বিশ্বাস করানোর কোন মানে হয় না!
জ্বীন এবং মানুষের মাঝে কিছু পার্থক্য:
০১। সৃষ্টির শুরুতে মানুষ মাটি দ্বারা আর জ্বীন আগুন দ্বারা তৈরি।
০২। মানুষ রাত্রে ঘুমায় আর দিনে জাগে, জ্বীনেরা সব-সময় জাগে এবং ঘুমায়।
০৩। মানুষ খারাপ হলেো কোন জ্বীনের না মানুষেরই ক্ষতি করে, আর খারাপ জ্বীনেরা মানুষের ক্ষতি করে।
০৪। মানুষ জ্বীনের কবলে পড়ে অর্থ্যা জ্বীন মানুষের শরীরে আশ্রয় নিতে পারে কিন্তু , মানুষ তা পারে না।
০৫। মানুষ জ্বীনকে বশ করতে পারে, কিন্তু জ্বীন এই কাজটি পারে না।
০৬। মানুষ সূরা ক্বেরাত পাঠ করলে জ্বীন কাছে ঘেষতে পারে না, কিন্তু মানুষ যেহেতু জ্বীনকে দেখে না সেহেতু মানুষ জ্বীনের ধারে কাছে ঘেষে না।
০৭। মানুষ ইচ্ছা করলেই রং রূপ স্থান ইত্যাদি পরিবর্তন করা বা উধাো হতে পারে না যা জ্বীন অনায়াসে করতে পারে।
০৮। মানুষ অনেক কাজ জ্বীনের মাধ্যমে করতে পারে কিন্তু জ্বীন মানুষকে দিয়ে কোন কাজ করাতে পারে না।
০৯। মানুষের পায়ের পাতা গুলো সামনের দিকে আর জ্বীনের পায়ের পাতা পেছনের দিকে।
১০। জ্বীনদের গায়ে আগুন আর মানুষের গায়ে মাটি।
 
তবে ইদানিং ফেসবুকেও ভূত পাওয়া যায় । তাদের মধ্যে রঙিলা ভূত উল্লেখযোগ্য ।
 
== পাদটীকা ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/ভূত' থেকে আনীত