ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Synthebot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: bpy, de, en, es, hi, id, la, ms, new, pt, ru, uk
Reverted to revision 1286207 by Cybrian saurav: আমার ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে টুইংকেল প্রচুর লেখা মুছে দিয়েছিল. (TW)
১ নং লাইন:
{{very long|date=ডিসেম্বর ২০১২}}
{{cleanup|date=এপ্রিল ২০১২}}
{{copy edit|date=এপ্রিল ২০১২}}
১৮৭ ⟶ ১৮৬ নং লাইন:
 
===== '''পরিসংখ্যান বিভাগ''' =====
বাংলাদেশের প্রথম একাডেমিক ভাবে স্বীকৃত পরিসংখ্যানবিদ ও সাহিত্যিক অধ্যাপক [[কাজী মোতাহার হোসেন|ডঃ কাজী মোতাহার হোসেন]] বাংলাদেশে পরিসংখ্যান শিক্ষা ও গবেষণা বিস্তারে সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনা করে মাত্র একজন সুদক্ষ পরিসংখ্যানবিদ শহীদ অধ্যাপক এ.এন.এম. মুনিরুজ্জামানকে নিয়ে [[১৯৫০]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের গোড�%গোড়াপত্তন করেন। কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন এর প্রথম বিভাগীয় প্রধান। এই বিভাগের কয়েকজন পরিসংখ্যানবিদ আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এই বিভাগে স্নাতক (সম্মান), স্নাতকোত্তর, এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি পর্যায়ে শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ সুবিধা রয়েছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৬</ref>
 
===== '''বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ''' =====
 
===== '''তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ''' =====
 
==== আইন অনুষদ ====
 
১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে তিনটি অনুষদ নিয়ে যাত্রা শুরু করে আইন অনুষদ তাদের অন্যতম। ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইন অনুষদের অধীনে দু'বছর মেয়াদী স্নাতক কোর্স এল এল বি (সান্ধ্যকালীন) চালু ছিল। ১৯৭৩-৭৮ শিক্ষাবর্ষ হতে এল এল বি কোর্স এর পরিবর্তে তিন বছর মেয়াদী এল এল বি অনার্স কোর্স চালু করা হয়। ১৯৭৬-৭৭ শিক্ষাবর্ষ হতে এল এল বি (অনার্স) চার বছর করা হয়। এ অনুষদ থেকে ''Journal of the Faculty of Law (The Dhaka University Studies Part-F) নামে একটি বার্ষিক পত্রিকা নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:২৩</ref>
 
''বিভাগ সমূহ''
 
===== '''আইন বিভাগ''' =====
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে সকল বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু করে, আইন বিভাগ তাদের অন্যতম। ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইন বিভাগের অধীনে শুধুমাত্র দু'বছর মেয়াদী স্নাতক কোর্স এলএল.বি. (সান্ধ্যকালীন) চালু ছিল। ১৯৭৩-৭৪ শিক্ষাবর্ষ হতে দুই বছর মেয়াদী এলএল.বি. কোর্সের পরিবর্তে তিন বছর মেয়াদী এলএল.বি. (অনার্স) কোর্স প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৭-৭৮ শিক্ষাবর্ষ হতে এলএল.বি. (অনার্স) কোর্সের মেয়াদ চার বছরে বর্ধিত করা হয়। ২০০৪-৫ শিক্ষাবর্ষে এলএল.বি. অনার্স-এর পাঠ্যক্রম নতুনভাবে প্রণয়ন করা হয়, যাতে মোট ১৭০০ নম্বরের স্থলে ২৩০০ নম্বরের মোট ২৪টি কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতি বছর কলা এবং [[সামাজিক বিজ্ঞান]] অনুষদের অধীনে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা এই বিভাগে ভর্তি হবার সুযোগ পায়। আইন বিভাগে ১৯৭৬-৭৭ শিক্ষাবর্ষে এলএল.এম. কোর্স খোলা হয়। ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে সাধারণ এলএল.এম.-এর পাশাপাশি বিশেষায়িত এলএল.এম. ডিগ্রিও প্রদান করা হচ্ছে। ১৯৯১-৯২ শিক্ষাবর্ষে আইন বিভাগে সর্বপ্রথম এম.ফিল. কোর্স প্রবর্তিত হয়। বর্তমানে এই বিভাগ থেকে পিএইচ.ডি. ডিগ্রিও প্রদান করা হচ্ছে।<br />
বর্তমানে আইন বিভাগে যে সব ডিগ্রি দেয়া হয়ঃ
* [[ব্যাচেলর অফ লজ|এলএল.বি.]] (অনার্স)
* [[এলএল.এম.]] (সাধারণ)
* এলএল.এম. (বিশেষায়িত)
* এম.ফিল.
* পিএইচ.ডি.<br />
 
==== সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ====
 
[[১৯৭৩]] সালে এই অনুষদ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে সেমিস্টার পদ্ধতি এবং জিপিএ-ভিত্তিক গ্রেডিং ব্যবস্থা চালু করা হয়।
 
''বিভাগ সমূহ''
 
===== '''অর্থনীতি বিভাগ''' =====
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের যাত্রা [[১৯২১]] সাল থেকেই শুরু। শিক্ষা ও গবেষণার প্রসারে এ বিভাগের দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। প্রথম থেকেই উন্নত শিক্ষা ও আধুনিক জ্ঞান চর্চার একটি কেন্দ্রে পরিণত হয় অর্থনীতি বিভাগ। এ বিভাগ দেশের মূলধারার অর্থনীতি চর্চার ক্ষেত্রে দিকনির্দেশকের ভূমিকা পালন করে এবং দেশের অর্থনীতি বিষয়ক ইস্যু গুলো নিয়ে আলোচনা করে। এ বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্রদের গবেষণা পত্র পৃথিবীর বিখ্যাত জার্নাল সমূহে প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে ৩০ জন শিক্ষক এ বিভাগে কর্মরত আছেন। বিভিন্ন বর্ষ মিলিয়ে প্রায় ৭৫০ জন ছাত্র ছাত্রী এই বিভাগে শিক্ষা গ্রহণ করছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৩৯</ref>
 
===== '''রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ''' =====
[[১৯৩৮]] সালে অর্থনীতি বিভাগ থেকে পৃথক হয়ে একটি স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের যাত্রা শুরু। দেবেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি ছিলেন এই বিভাগের প্রতিষ্ঠা চেয়ারম্যান। সেই থেকে শুরু করে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বৃহত্তম বিভাগ। বর্তমানে এই বিভাগে ছাত্র সংখ্যা প্রায় ১,২০০। এর মধ্যে ৯২৫ জন সম্মান শ্রেণীর। [[১৯৮৬]] সাল থেকে এই বিভাগ পি.এইচ.ডি ডিগ্রি প্রদান শুরু করে। বর্তমানে ([[২০০৬]]) এই বিভাগে শিক্ষক সংখ্যা ৩২ জন। এখানে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রায় সকল শাখায় শিক্ষা প্রদান করা হয়। এর মধ্যে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা, বাংলাদেশের রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব এশিয়ার রাজনীতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিভাগের শিক্ষকগণ বেশ কয়েকটি গবেষণা কেন্দ্র পরিচালনা করেছেন। এগুলো হচ্ছে Center for East Asian Studies, Center for Human Society এবং Center for Japan Studies. <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪০</ref>
 
===== '''আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ''' =====
[[১৯৪৭]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। কেবল এম.এস.এস. প্রোগ্রাম দিয়ে যাত্রা শুরু হলেও [[১৯৬৮]] সাল থেকে বি.এস.এস. প্রোগ্রাম শুরু হয়। এই বিভাগে একটি সার্টিফিকেট কোর্সও চালু আছে। ২০০৬-২০০৭ সেশন থেকে সেমিষ্টার পদ্ধতি চালু হয়।পোষ্ট প্রাজুয়েট ইন আইআর বা পিজিডি ইন আইআর চালু রয়েছে। বর্তমানে এটি সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ অনুষদের একটি উল্লেখযোগ্য বিভাগ।বর্তমানে বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন [http://duir.ac.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=81&Itemid=87 ড. দেলোয়ার হোসেন ] । অধ্যাপকদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন আর্ন্তজাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক এম শাহিদুজ্জামান, সমুদ্র আইন বিশেষজ্ঞ মো রমজুল হক, আর্ন্তজাতিক সর্ম্পকের বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ, ড. আকমল হোসাইন, মো আব্দুল হালিম, ড. আমেনা মহসিন।[http://duir.ac.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=52&Itemid=60] <br />
Journal of IR (JIR) নামে বিভাগ থেকে একটি নিয়মিত জার্নাল প্রকাশিত হয়। [http://imtiazalter.netfirms.com/প্রফেসর ইমতিয়াজ আহমেদ ]এডিটর হিসেবে জার্নালের দায়িত্বে রয়েছেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের ২০২৪ নম্বর রুম এই বিভাগের বিভাগীয় ক্লাস রুম।বিভাগের একটি [http://www.duir.ac.bd ওয়েব ]আছে। বিভাগের একটি কম্পিউটার ল্যাব ও আধুনিক সেমিনার লাইব্রেরি আছে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪০</ref>
 
===== '''সমাজবিজ্ঞান বিভাগ''' =====
প্রয়াত অধ্যাপক এ.কে.নাজমুল করিমের উদ্যোগে ও [[ইউনিসেফ|ইউনিসেফের]] আর্থিক সহযোগিতায় [[১৯৫৭]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা অনুষদের অধীনে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। [[১৯৭৩]] সনে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ চালু হবার পর বিভাগটি এই অনুষদের অন্তর্ভুক্ত হয়। এই বিভাগে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের সাথে সাথে পি.এইচ.ডি ও এম.ফিল. প্রোগ্রাম চালু আছে। সমাজবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপক নাজমুল করিম প্রতিষ্ঠিত একটি জাদুঘর আছে যা বাংলাদেশের সার্বিক সংস্কৃতিকে প্রতিফলিত করে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪১</ref>
 
===== '''লোক প্রশাসন বিভাগ''' =====
স্বাধীন বাংলাদেশে [[১৯৭২]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক প্রশাসন বিভাগ চালু হয়। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই এই বিভাগে মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। এরপর আশির দশকের প্রথম দিকে এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি কোর্স চালু হয়। এই বিভাগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা-উত্তর প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী এবং লোক প্রশাসন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক নুর মুহাম্মদ মিঞার ভূমিকা গুরুত্বের সাথে স্মরণীয়। শুরুতে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাঁচজন শিক্ষক লোক প্রশাসন বিভাগে যোগদান করে। স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রির সাথে সাথে এই বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ও এম.ফিল ডিগ্রি প্রদান করা হয়। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪২</ref>
 
===== '''গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ''' =====
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চালু হয় [[১৯৬২]] সালে। প্রথমে এর নাম ছিল সাংবাদিকতা বিভাগ এবং তখন কেবল এক বছরের ডিপ্লোমা কোর্স ছিল। [[১৯৬৮]] সালে ডিপ্লোমা কোর্সের সাথে দুই বছর মেয়াদী মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। [[১৯৭৮]] সালে তিন বছর মেয়াদী স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু হয়। বর্তমানে চার বছর মেয়াদী সম্মান কোর্স চালু আছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে এবং বাংলাদেশেও মুদ্রণ ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রসারের সাথে সাথে এই বিভাগের গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। প্রতিবছর এই বিভাগে ৭০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। তত্ত্বীয় অনেক কোর্সের পাশাপাশি ভিডিও, ফটোগ্রাফি ও ডিটিপির মত কারিগরী অনেক কোর্সও চালু আছে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪১</ref>
 
===== '''নৃবিজ্ঞান বিভাগ''' =====
[[ডিসেম্বর ৫|৫ ডিসেম্বর]] [[১৯৯২]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সামাজিক বিজ্ঞানের একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসেবে নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ও নৃবিজ্ঞানী অধ্যাপক [[আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী|ডঃ আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী]]। স্বল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়ে ঐ সময় এই বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয় এবং [[১৯৯৩]] সালের জানুয়ারি মাসে প্রথম ব্যাচের ক্লাস শুরু হয়। ইতিমধ্যে বিভাগটি এক যুগ অতিক্রম করেছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪২</ref>
বিভাগের চলমান প্রধান হলেন সাইফুর রশিদ। প্রফেসর আরেফিন এবং প্রফেসর জাহিদ দুজন বিশিষ্ট নৃবিজ্ঞানী যারা বিগত কয়েক দশক সুনামের সাথে নৃবিজ্ঞান অনুশিলন করে যাচ্চেন।
 
===== '''পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগ''' =====
[[১৯৯৮]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পপুলেশন সাইন্স বিভাগ তার যাত্রা শুরু করে। দেশের জনসংখ্যা সম্পর্কিত বিষয়গুলো যথাযথভাবে অনুধাবন করে কার্যকর ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য UNFPA- বাংলাদেশ এই বিভাগকে অর্থায়ন করছে। এই বিভাগ থেকে দুইবছর মেয়াদী সান্ধ্যকালীন "Master of Population Science" (MPS) Professional Degree Programme প্রদান করা হয়। এই বিভাগে প্রতি বছর ২৫ জন করে ছাত্রছাত্রী নেওয়া হয়, যার মধ্যে ১০টি আসন মেয়েদের জন্য সংরক্ষিত।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৩</ref>
 
===== '''শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগ''' =====
[[জুন ৮|৮ জুন]] [[১৯৯৯]]-এ "শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন" বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উপমহাদেশে শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগ একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই রয়েছে। {{cn}}এই বিভাগে বছরে দুইটি দিনে দুটি "লেকচার সেশন" অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমতঃ; [[জুন ৮|৮ জুন]] Foundation Day Lecture এবং দ্বিতীয়তঃ; [[সেপ্টেম্বর ২১|২১ সেপ্টেম্বর]] Gan-Sohagi International Peace Day Lecture. <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৩</ref>
 
===== '''উইমেন্স স্টাডিজ বিভাগ''' =====
উইমেন্স স্টাডিজ বিভাগ [[২০০০]] সনের এপ্রিল মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়। অধ্যাপক নাজমা চৌধুরীর চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে বিভাগীয় কার্যক্রম শুরু হয়। এই বিভাগের সাথে Royal Netherland Embassy-এর ৫ বছর মেয়াদী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর আর্থিক সহায়তায় কলা ভবনের পঞ্চম তলায় বিভাগের জন্য বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৪</ref>
 
===== '''ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ''' =====
বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের উন্নয়ন নীতি বিশ্লেষণে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের সমন্বয়ে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে [[২০০৩]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে দুই বছর মেয়াদী (চার সেমিস্টার) মাস্টার্স অব ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম স্টাডিজ প্রোগ্রামে ভর্তি চালু হয়। [[ডেনমার্ক|ডেনিশ সরকার]] মার্চ [[২০০৫]] এক বছরের জন্য বিভাগের উন্নয়নকল্পে "DDS-DANIDA" শীর্ষক একটি প্রকল্প সহায়তা প্রদান করে। প্রকল্পের আওতায় বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম উন্নয়নের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষকদের গবেষণা ও আনুষঙ্গিক উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৪</ref>
 
===== '''টেলিভিশন অ্যান্ড ফিল্ম স্টাডিজ বিভাগ''' =====
<ref>http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=220468</ref> <ref>http://www.theindependentbd.com/paper-edition/metropolitan/dhaka/92415-new-du-department-begins-its-journey.html</ref>
 
==== বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ====
১৯৭০ সালে বাণিজ্য অনুষদ ম্যানেজমেন্ট ও একাউন্টিং নামে ২ টি বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭৪ সালে মার্কেটিং ও ফিন্যান্স নামে আরও দুটি নতুন বিভাগের সূচনা হয়। ১৬ জুলাই [[১৯৯৫]] তারিখ থেকে নাম পরিবর্তন করে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ করা হয়। এ বিভাগে এমবিএ বিবিএ প্রোগ্রামে প্রায় ৬০০০ ছাত্রছাত্রী রয়েছে। এছাড়াও সান্ধ্যকালিন এমবিএ কোর্স চালু রয়েছে।
 
''বিভাগ সমূহ''
 
===== '''ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ''' =====
[[১৯৭০]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যানেজমেন্ট বিভাগ স্থাপিত হয়। [[জুন ২]] [[২০০১]] পর্যন্ত এই বিভাগের নাম ছিল ব্যবস্থাপনা বিভাগ। [[জুন ৩]], [[২০০১]] সালে এই বিভাগের নামকরণ করা হয় ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ। স্থাপিত হবার পর থেকেই ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন করে বিশেষায়িত শিক্ষা প্রবর্তন ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে আসছে। এই বিভাগে স্নাতক (সম্মান), স্নাতকোত্তর, এম. ফিল, পিএইচ.ডি প্রোগ্রাম চালু আছে।
 
===== '''একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ''' =====
একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ [[১৯৭০]] সালে ১৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং ৮ জন শিক্ষক নিয়ে হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ নামে যাত্রা শুরু করে। এর উদ্দেশ্য বাস্তব ক্ষেত্রে হিসাব বিজ্ঞান পেশা গ্রহণ ও প্রয়োগের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সুনির্দিষ্ট জ্ঞান ও কৌশল শিক্ষাদানের জন্য বিভাগ স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম চালু করা। দেশের হিসাববিজ্ঞান পেশা, শিক্ষা ও গবেষণায় বিভাগের অবদান এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।
 
===== '''মার্কেটিং বিভাগ''' =====
মার্কেটিং বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের অন্তর্গত একটি বিভাগ যা বাংলাদেশের ব্যবসায় শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃত। [[১৯৭৪]] সালের [[জুলাই ১|১ জুলাই]] এই বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রথম বিভাগীয় প্রধান ছিলেন প্রয়াত অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ফারুক। [[১৯৭৪]]-[[১৯৭৫|৭৫]] শিক্ষাবর্ষে মাত্র চার জন শিক্ষক ও ৪৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই বিভাগ যাত্রা শুরু করে। এই বিভাগ থেকে প্রতিবছর নিয়মিত ভাগে প্রকাশিত হয় "জার্নাল অফ মার্কেটিং" নামক একটি স্বীকৃত জার্নাল। [[২০০১]]-[[২০০২|০২]] শিক্ষাবর্ষে মার্কেটিং বিভাগে EMBA (সান্ধ্যকালীন MBA) প্রোগ্রাম চালু হয়। এই বিভাগ থেকে বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এমফিল, ও পিএইচ.ডি প্রদান করা হয়।
 
===== '''ফিন্যান্স বিভাগ''' =====
ফিন্যান্স বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় [[জুলাই ১|১ জুলাই]] [[১৯৭৪]] সালে। এই বিভাগ থেকে বিবিএ, এমবিএ, এমফিল, ও পিএইচ.ডি প্রদান করা হয়। সম্প্রতি সান্ধ্যকালীন এমবিএ চালু করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকেই ফিন্যান্স বিভাগ দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন করে বিশেষায়িত শিক্ষা প্রবর্তন ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে আসছে।
 
===== '''ব্যাংকিং বিভাগ''' =====
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই সর্বপ্রথম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে বাণিজ্য অনুষদের অধীনে ব্যাংকিং বিভাগ চালু হয়। মুক্ত বাজার অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ার কারণে ব্যাংকিং বিষয়ের শিক্ষা কার্যক্রম যখন চাহিদার সাথে সংগতি রেখে বাস্তবমুখী ও জটিল হচ্ছে, তখন ব্যাংকিং বিভাগ সময়ের প্রয়োজনে দেশের ব্যাংক তথা ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনায় সুযোগ ও দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়। [[২০০৪]] সালের আগস্ট মাসে এই বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়।
 
===== '''ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ''' =====
এই বিভাগটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনিষ্ঠ সদস্য। অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরীকে প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নিয়োগের মাধ্যমে [[২০০৫]] সালের [[এপ্রিল ১২|১২ এপ্রিল]] এই বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এমবিএ প্রোগ্রামের সাথে সাথে এই বিভাগে সান্ধ্যকালীন এমবিএ প্রোগ্রাম চালু হয়েছে। বিভাগটি বিবিএ ও পিএইচ.ডি প্রোগ্রাম চালুর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫৪-৫৬</ref>
 
==== জীববিজ্ঞান অনুষদ ====
[[চিত্র:Zoology DUBD.jpg|thumbnail|বিজ্ঞান গ্রন্থাগার]]
১৯৭৪ সালে উদ্ভিদ বিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ, ফার্মেসি, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদ গঠিত হয়। ১৯৭৯ সালে [[অণুজীব বিজ্ঞান]] বিভাগ নামে একটি বিভাগ, ১৯৯৭ সালে চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান ও মৎসবিজ্ঞান নামে দুটি নতুন বিভাগ এবং ২০০০ সালে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি নামে আরও একটি নতুন বিভাগ এ অনুষদে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বর্তমানে অনুষদে বিভাগ সংখ্যা ৯ টি। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে অনুষদের বিভাগ সমূহ জীববিজ্ঞান বিষয়ক জাতীয় সমস্যা সম্পর্কিত গবেষণায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে এবং ইতিমধ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও প্রশংসা লাভ করেছে। এ অনুষদের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ১২৫ জন। অনুষদের বিভাগ সমূহ দেশী বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণাগারের সাথে একাধিক যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে। অনুষদের অধীনে [[:en:Biotechnology|Biotechnology]] Research Center ও Advanced Center for Biological Research , [[সেন্টার অফ এক্সেলেন্স|center of excellence]] নামে তিনটি উচ্চতর গবেষণা কেন্দ্র আছে। এছাড়াও অনুষদের অধীনে The [[:en:University of Dhaka|Dhaka University]] Journal of Biological Sciences নামে একটি নিয়মিত জার্নাল প্রকাশিত হয়ে আসছে।
অনুষদের বতর্মান ডীন অধ্যাপক ডঃ আনোয়ার হোসেন। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:২৬</ref>
 
'''বিভাগ সমূহ'''
 
===== '''মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ''' =====
১৯৪৯ সালে বর্তমান বিভাগটি মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হবার পর ১৯৬২ সন পর্যন্ত এই বিভাগ থেকে এম এস সি ডিগ্রি প্রদান করা হত। ১৯৬৩ সন হতে বি এস সি অনার্স ও এম এস সি উভয় ডিগ্রি প্রদান করা হচ্ছে। ২৩ শে জুলাই ২০০০ সালে বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির এক সভায় মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের নাম পরিবর্তন করে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ করা হয়। তখন থেকেই এই বিভাগ বি এস সি অনার্স এবং এম.এস ডিগ্রি চালু করেছে। বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রমের পাশাপাশি বর্তমানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থার সাথে বিভাগ যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে। এম.এস.সি ডিগ্রি ছাড়াও পোস্টগ্রাজুয়েট পর্যায়ে এম.ফিল ও পিএইচ. ডি কার্যক্রম ও গবেষণা সম্পাদিত হচ্ছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫০</ref>
 
===== '''উদ্ভিদ বিজ্ঞান''' =====
উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রাচীনতম বিভাগ এবং উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ক দেশের প্রথম বিভাগ। প্রয়াত প্রফেসর পি. মহেশ্বরী কর্তৃক ১৯৩৯ সালে জীববিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এই বিভাগেই উদ্ভিদ বিজ্ঞানের পাঠদান শুরু হয়। ঐ সময় বিএসসি পাস কোর্সে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয় পড়ানো হত। ১৯৪৮ সালে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে প্রথম এম.এস.সি ক্লাস শুরু হয় এবং ১৯৫০ সনে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ে এম.এস.সি এর প্রথম ব্যাচ ডিগ্রি প্রাপ্ত হয়। ডঃ মজিদ আহমেদ বিভাগীয় প্রধান হিসেবে ১৯৪৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালে স্বতন্ত্র উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ আত্মপ্রকাশ করে এবং বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান হন প্রফেসর জি. পি. মজুমদার। বর্তমানে এই বিভাগে মোট ৬৫০ জন ছাত্রছাত্রী লেখাপড়া করেছেন। সংখ্যাতিরিক্ত ও অনারারি শিক্ষকসহ বিভাগের মোট ৩৫ জন শিক্ষক পাঠদান ও গবেষণা কর্মকান্ডে নিয়োজিত আছেন। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫০</ref>
 
[[চিত্র:zoology DUBD.jpg|thumb|right|প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
===== '''প্রাণিবিদ্যা''' =====
১৯৫৪ সালে প্রাণিবিদ্যা বিভাগ চালু হয়। প্রয়াত প্রফেসর ডঃ হাবিবুল্লাহ খান ইউসুফজাই ছিলেন প্রথম বিভাগীয় প্রধান, এর পূর্বে বিভাগটি ১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত জীববিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ছিল। প্রতিষ্ঠাকালে প্রাণিবিদ্যা বিভাগটি ছিল মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগীয় ভবনে এবং ১৯৫৫ সালে তা বর্তমান জায়গায় স্থানান্তরিত হয়। মৎসবিজ্ঞান, কীটতত্ত্ব, বন্যপ্রাণিতত্ত্ব, পরজীবিতত্ত্ব ও বংশগতি বিদ্যার গবেষণা ও শিক্ষার জন্য এখানে প্রচুর সুবিধা আছে। এ বিভাগ থেকে প্রাণিবিদ্যার বিভিন্ন শাখায় বি.এস.সি, এম.এস, এম.ফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫০-৫১</ref>
 
===== '''প্রাণ রসায়নও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান ''' =====
১৯৫৭ সালে কার্জন হলের শেষ প্রান্তে অবস্থিত চারতলা বিল্ডিংটিতে বিভাগটির পথচলা শুরু হয়। প্রফেসর কামালউদ্দিন আহমেদ এর প্রতিষ্ঠাতা। পূর্বে এটি শুধু প্রাণরসায়ন বিভাগ থাকলেও সম্প্রতি এর নামকরণ করা হয় প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ এবং সেই অনুযায়ী পাঠতালিকাতেও বিশেষ পরিবর্তন আনা হয়। এই বিভাগে অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন একরাশ খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ও গবেষক। বিভাগে চার বছর মেয়াদী অনার্স , এক বছর মেয়াদী মাস্টার্স, এম ফিল ও পিএইচডির সুবিধা রয়েছে। বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর ইশতিয়াক আহমেদ।
===== '''মনোবিজ্ঞান''' =====
মনোবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত। এই বিভাগ ১৯৬৫ সালে প্রফেসর ডঃ মীর ফখরুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তিনিই ছিলেন প্রথম বিভাগীয় প্রধান। প্রথমে এই বিভাগ থেকে এম.এ ডিগ্রি প্রদান করা হত। ১৯৬৭ সালে মনোবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক কোর্স চালু হয়। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫১-৫২</ref>
 
===== অণুজীব বিজ্ঞান =====
১৯৭৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় অবস্থিত প্রাণিবিদ্যা ভবনের প্রথম তলার একটি অংশে অণুজীব বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম অধ্যাপক ডঃ আনোয়ারুল আজিম চৌধুরীর নিরলস প্রচেষ্টায় এবং দেশের খ্যাতনামা অণুজীব বিজ্ঞানীদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় মাত্র ১০-১২ জন এম.এস.সি গবেষণা গ্রুপের ছাত্র নিয়ে বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে এই বিভাগের শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন হয় এবং এর খ্যাতি দেশে ও বিদেশে বিস্তৃত হয়। এ দেশের কৃষি খাদ্য-পানীয় ও ঔষধ শিল্প, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রের উন্নয়নে অণুজীব বিজ্ঞানীদের বিশেষ অবদানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভূত হওয়ায় ১৯৮৮-১৯৮৯ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ বিভাগে বি.এস.সি অনার্স কোর্স শুরু করা হয়। [[চিত্র:Dept of microbiology DU.jpg.jpg|right|thumb|অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ভবন]]বর্তমানে বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স কমপ্লেক্স ভবনের ১ম ও ২য় তলায় বি.এস.সি অনার্স, এম. এস, এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি কোর্সে প্রায় ২৫০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিভাগের ২৪ জন শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে প্রতিবছর প্রায় ৪০ জন ছাত্রছাত্রী সফলতার সাথে তাঁদের অধ্যয়ন শেষে দেশের ও বিদেশের খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানে যোগদান করছে। এপ্রিল ২০০৪ পর্যন্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, এই বিভাগের ২৮৫ জন এম.এস.সি ডিগ্রীধারী প্রায় ৪৫% ছাত্রছাত্রী বিদেশে পি.এইচ.ডি করবার জন্য বৃত্তি পেয়েছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা অনুদানে বিভাগটিতে বিভিন্নক্ষেত্রে যেমন Virology, Microbial biotechnology, Environmental Microbiology and Molecular Ecology, Environmental Biotechnology, Fermentation and Enzyme technology, Food and Industrial Microbiology, Pollution control, bioresource technology, Immunology and Clinical Microbiology, Food and Industrial Microbiology ইত্যাদি ক্ষেত্রে গবেষণা হচ্ছে। বিভাগের সদস্যবৃন্দ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হল আইসিডিডিয়ারবি ([[:en:ICDDRB|ICDDRB]]), বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা কমিশন, [[বিসিএসআইআর]] (BCSIR), বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BJRI), গণস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (IPH), আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA) ইত্যাদি। বর্তমানে অধ্যাপক ডঃ আনোয়ার হোসেন এই বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫২</ref>; <ref>Department of Microbiology, DU;The Guardian, April 2004, </ref>
 
===== '''মৎস বিজ্ঞান'''=====
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস খাতের গুরুত্ব অনুধাবন করে [[১৯৯৭[[-[[১৯৯৮|৯৮}]] শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাকুয়াকালচার ও ফিশারিজ বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়। [[২৯ মার্চ]] [[২০০৪]] তারিখের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট-এর সভায় এ বিভাগের নাম পরিবর্তন করে মৎসবিজ্ঞান বিভাগ করা হয়। বাংলাদেশের মৎস সম্পদ সংরক্ষণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য দেশের সমগ্র মৎস খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত মজ্জ্জ্জ্জৎসবিজ্ঞানী তৈরি করা মৎসবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান লক্ষ্য। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন [[২০০৬]], পৃষ্ঠা:৫৩</ref>
ম্ম;
উজন্ন
 
===== '''চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান''' =====
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন-এর সঙ্গে লিংক প্রোগ্রামের অধীনে ব্রিটিশ Department of International Development (DFID) এর অর্থানাকুল্যে এবং ১২ জন ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞের সহায়তায় ১৯৯৬ সনে (১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি কোর্সটি চালু হয়। ১৯৯৭ সালে এটি একটি স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিভাগে বর্তমানে ৫ জন পূর্ণকালীন ও ২ জন খন্ডকালীন শিক্ষক আছেন।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৫৩</ref>
 
===== '''জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি''' =====
বিভাগটি [[কার্জন হল|কার্জন হলের]] পিছনে অবস্থিত।২০১১ সালে অধ্যাপক [[ডঃ আফতাব আহমেদ]] এই বিভাগের প্রধান নির্বাচিত হন।বতমানে তিনিই দায়িত্ব পালন করছেন।
 
===== '''এডুকেশনাল সাইকোলজি''' =====
<ref>http://bdunilife.com/campusnews/?p=99</ref> <ref>http://www.dhakamirror.com/metropolitan/du-to-establish-research-centre-on-71-genocide/</ref>
 
====ফার্মেসি অনুষদ ====
 
প্রতিষ্ঠা কাল: ১৯৯৫।পূর্বে এটি রসায়ন বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ অনুষদের বর্তমান ডীন হলেন অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি [[সাদা দল|সাদা দলের]] পক্ষে ডীন নির্বাচনে জয়লাভ করেন{{fact}}। [[ফার্মেসি অনুষদ]] তিনটি বিভাগ নিয়ে গঠিত।
 
=====ফার্মাসিউটিকাল কেমিস্ট্রি=====
এই বিভাগের চেয়ারম্যান হলেন ড মুনিরা আহসান।
 
=====ক্লিনিকাল ফার্মেসি এন্ড ফার্মাকোলজি=====
এই বিভাগের চেয়ারম্যান হলেন ফরিদা বেগম।
 
=====ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজি=====
এই বিভাগের চেয়ারম্যান হলেন ড শামসুর রউফ।{{fact}}
 
====ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজী অনুষদ ====
 
ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজী বিষয়ের তিনটি বিভাগ নিয়ে ০১/০৭/২০০৮ তারিখে এই অনুষদ প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এই অনুষদের ডীন ড. শাহিদা রফিক। কার্জন হল প্রাঙ্গণের সায়েন্স ক্যাফেটেরিয়ার দ্বিতীয় তলায় এ অনুষদের কার্যালয় অবস্থিত।
এই অনুষদের অন্তর্ভূক্ত বিভাগগুলো হচ্ছে:
===== ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্‌স এবং কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ =====
Communication ও Electronics এর বিশেষ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে [[১৯৬৫]] সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে মাত্র ২৫-জন ছাত্র নিয়ে ফলিত পদার্থবিদ্যা বিভাগের সূচনা হয়। অধ্যাপক শাহ মোঃ ফজলুর রহমান বিভাগের প্রতিষ্ঠা চেয়ারম্যান ছিলেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর দেশে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন শিক্ষার দ্রুত উন্নয়নের জন্য বিভাগে ধীরে ধীরে বিভিন্ন আধুনিক কোর্স চালু হয়। ১৯৭৪ সালে এই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেক্ট্রনিক্স রাখা হয় এবং ২০০৫ সালের ৮ অক্টোবর ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেক্ট্রনিক্স ও যোগাযোগ প্রকৌশল রাখা হয়। [[১৯৭৪]] সালে এই বিভাগে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু হয়। বর্তমানে এই বিভাগে স্নাতকোত্তর, এম. ফিল ও পি.এইচ.ডি কোর্সও চালু আছে। <ref>http://apece.univdhaka.edu/index.php?option=com_content&view=article&id=2&Itemid=18</ref>
 
===== ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তি বিভাগ =====
ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তি বিভাগের জন্ম হয় [[১৯৭২]] সালে। রসায়ন, রসায়নিক প্রযুক্তি ও রসায়নিক প্রকৌশল সমন্বয়ে কোর্স কারিকুলাম এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন এখান থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা শিল্প-কারখানায় তাদের জ্ঞান দক্ষতার সাথে প্রয়োগ করতে পারে।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৮</ref>
===== কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ =====
[[১৯৯২]] সালের [[সেপ্টেম্বর ১|১ সেপ্টেম্বর]] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে শুধু পোস্ট-গ্রাজুয়েশন কোর্স চালু হলেও পরে গ্রাজুয়েশন কোর্সও চালু করা হয়। [[২০০৪]] সালের [[মার্চ ২৭|২৭ মার্চ]] বিভাগের নাম পরিবর্তন করে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল করা হয়। বিভাগটি মোকাররম ভবনরাজিতে অবস্থিত মনোরম সায়েন্স কমপ্লেক্স ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় অবস্থিত। এই বিভাগ গড়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডঃ লুৎফর রহমানের <ref>http://www.daffodilvarsity.edu.bd/vc/next.php</ref> <ref>http://news.daffodilvarsity.edu.bd/index.php/diu-news/88-new-vice-chancellor.html</ref>অবদান উল্লেখযোগ্য। এই বিভাগের ১১টি আধুনিক ল্যাবরেটরী রয়েছে। এই বিভাগের অধ্যাপকগণ বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা অর্জন করে এসেছেন। ২০১০ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদে প্রথম এই বিভাগে সেমিস্টার পদ্ধতি চালু করা হয়। ২০১০ সালের এসিএম আইসিপিসিতে এই বিভাগের ডিইউ ডার্ক নাইট দল অংশগ্রহণ করে। <ref>http://www.cse.univdhaka.edu/index.php?menu=44&asc=28&aid=53</ref> এই বিভাগের একটি সক্রিয় অ্যালমনাই অ্যাসোসিয়েশন আছে। ২০১২ সালে বিভাগটি তার প্রতিষ্ঠার ২০ বছর উদযাপন করে। বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের একটি বিশেষ অংশ জুড়ে রয়েছে এ বিভাগের কৃতী শিক্ষার্থীরা। বিশ্বের নামকরা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান যেমন গুগল, মাইক্রোসফট, মটরোলা ইত্যাদিতে এই বিভাগের বহু প্রাক্তন শিক্ষার্থী কর্মরত আছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অটোমেটেড সিস্টেম সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি সহায়তায় এই বিভাগের অবদান রয়েছে।
[[চিত্র:Glorious 20 years celebration of CSE DU.jpg|thumbnail|কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের গৌরব উজ্জ্বল ২০ বছর পূর্তি]] এই বিভাগের ল্যাবরেটরিগুলো হলো-
* ১. সফটওয়্যার ল্যাব-১
* ২. সফটওয়্যার ল্যাব-২
* ৩. হার্ডওয়্যার ল্যাব
* ৪. মাইক্রোপ্রসেসর ও ইন্টারফেসিং ল্যাব
* ৫. অপারেটিং সিস্টেম ল্যাব
* ৬. নেটওর্কিং ল্যাব
* ৭. গ্রাফিক্স ও মাল্টিমিডিয়া ল্যাব
* ৮. হাই পার্ফোর্ম্যান্স কম্পিউটার ল্যাব (সহযোগিতায়: খুলনা পাওয়ার গ্রিড)
* ৯. এম. এস. রিসার্চ ল্যাব
* ১০. স্যামসাং ইনোভেশন ল্যাব (সহযোগিতায়: স্যামসাং আর এন্ড ডি বাংলাদেশ)
* ১১. ডেটাবেইজ ল্যাব
<br />
এছাড়াও এ বিভাগের একটি নিজস্ব সার্ভার রুম রয়েছে। আছে একটি গ্রন্থাগার ও সেমিনার রুম, শিক্ষার্থীদের অবসর কাটানোর জন্য ইনডোর গেম (টেবিল টেনিস, বুলজ্‌ আই) রুম। <br />
 
বাংলাদেশের প্রথম নিজস্ব অনলাইন জাজ ওয়েব সাইট এই বিভাগ তৈরি করেছে। শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়নের জন্য রয়েছে বিভাগের প্রোগ্রামিং কন্টেস্ট ক্লাব, কালচারাল ক্লাব, ক্রিকেট ক্লাব, ডিবেটিং ক্লাব, কম্পিউটার ক্লাব। এছাড়াও আই.সি.টি. সর্ট কোর্সের মাধ্যমে বিভাগ বহির্ভুত শিক্ষার্থীদের জন্য কারিগরী ও প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট কোর্স প্রোগ্রামও সফলভাবে এই বিভাগ থেকে পরিচালিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য এ বিভাগ পুরোটা ওয়াই-ফাই ইন্টার্নেট সুবিধা সম্পন্ন। এছাড়া প্রতিটি ল্যাবে রয়েছে উচ্চ গতির ইন্টার্নেট সংযোগ। বিভাগের একটি ল্যাব শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য প্রতিদিন রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়।
 
===== নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ =====
<ref>http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Natok&pub_no=814&cat_id=1&menu_id=43&news_type_id=1&index=26&archiev=yes&arch_date=07-03-2012</ref> <ref>http://www.barta24.net/?view=details&data=Forum&news_type_id=1&menu_id=71&news_id=40846</ref> <ref>http://www.jnunews24.com/index.php?option=com_content&view=article&id=473:2012-03-06-21-38-01&catid=41:2011-07-16-19-26-05&Itemid=48</ref> <ref>http://dhakanews24.com/?p=91154</ref> <ref>http://www.eduicon.com/News/Details/?News_ID=287</ref>
 
==== আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ ====
 
===== ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ =====
[[১৯৪৭]]-[[১৯৪৮|৪৮]] সালে অধ্যাপক নাফিস আহমেদের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ভূগোল বিভাগ। প্রথমে এখানে শুধুমাত্র পোস্ট-গ্রাজুয়েট কোর্স চালু ছিল। [[১৯৫৪]] সালে ভূগোলে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু হয়। সম্মান ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রথমে প্রাকৃতিক ও মানবিক ভূগোলের বিভিন্ন শাখা চালু হয়। শ্রেণীকক্ষের বাইরে হাতে-কলমে শেখার জন্য ফিল্ড-ট্রিপ, ফিল্ড-স্টাডিজ ও ফিল্ড-ক্যাম্প সহ মাঠ জরিপ এবং ভূমি ব্যবহার জরিপের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হত। [[১৯৯৬]] সাল থেকে নাম পরিবর্তন করে "ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ" করা হয়। এই বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণীর কোর্সভিত্তিক ডিগ্রির পাশাপাশি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের থিসিসের মাধ্যমে ডিগ্রি প্রোগ্রামও চালু আছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৭</ref>
 
===== ভূতত্ত্ব বিভাগ =====
[[১৯৪৯]] সালে ভূতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হবার পর প্রথমে সনাতন পাস কোর্স পদ্ধতিতে বি.এস.সি. ডিগ্রি প্রবর্তন করা হয়। [[১৯৫৭]] সনে এম.এস.সি., [[১৯৬৭]] সনে তিন বছর মেয়াদী স্নাতক (সম্মান) ও [[১৯৯৮]] সনে চার বছরের সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু হয়। এই বিভাগে বর্তমানে ২৩ জন শিক্ষক রয়েছেন। এই বিভাগে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম চালু রয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Columbia University অন্যতম। এই বিভাগের পঠিত বিষয়ের মধ্যে Hydrology, Petroleum Geology, Environmental Geology, Fieldwork এবং Geological Mapping জাতীয় উন্নয়নে যথেষ্ট কার্যকর ভূমিকা রেখে চলেছে। <ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা:৪৭</ref>
 
===== সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ =====
<ref>http://bdunilife.com/campusnews/?p=99</ref> <ref>http://www.dhakamirror.com/metropolitan/du-to-establish-research-centre-on-71-genocide/</ref> <ref>http://bdnews24.com/bangla/details.php?id=191674&cid=10</ref> <ref>http://www.barta24.net/?view=details&data=News&news_type_id=1&menu_id=71&news_id=40844</ref>
 
==== চারুকলা অনুষদ ====
* '''অংকন ও চিত্রায়ন'''
* '''গ্রাফিক্স ডিজাইন'''
* '''প্রিন্ট মেকিং'''
* '''প্রাচ্যকলা'''
* '''ভাষ্কর্য'''
* '''কারুশিল্প'''
* '''মৃৎশিল্প'''
* '''শিল্পকলার ইতিহাস'''
 
==== অন্যান্য অনুষদ ====
 
* চিকিৎসা অনুষদ
 
* স্নাতকোত্তর চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ
 
* [[শিক্ষা]] অনুষদ
 
=== ইনস্টিটিউটসমূহ ===
 
# শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (IER):
দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রের উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের জন্য যোগ্য শিক্ষক, শিক্ষাবিদ ও শিক্ষাবিজ্ঞানী গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে ইনস্টিটিউটটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ইনস্টিটিউট হিসেবে USAID এর অর্থায়নে কলোরাডো স্টেট কলেজের (বর্তমানে University of Northern Colorado) টেকনিকাল সহায়তায় ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন কোর্সের মধ্যে রয়েছে চার বছরের বি.এড (সম্মান), এক বছরের এম.এড (নিয়মিত), দুই বছরের এম.এড সান্ধ্যকালীন কোর্স, এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি.।
# [[পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট]]
ইস্টিটিউটটি সাধারণত আই.এস.আর.টি নামে পরিচিত।১৯৬৪ সালে এই ইস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়।পরিসংখ্যানবিদ ডঃ কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন এই ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক,বর্তমানে পরিচালক হলেন মোহাম্মদ সোয়াইব।এই ইনস্টিটিউটে ফলিত পরিসংখ্যান বিষয়ে চার বছর মেয়াদি বি.এস(সম্মান) ও এক বছর মেয়াদি এম.এস কোর্সে পাঠদান করা হয়।
# [[ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট]]
# [[পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট]]
# [[চারুকলা ইনস্টিটিউট]]
# [[সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট]]
# [[আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট]]
# [[তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট]]
==স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য==
*[[অপরাজেয় বাংলা]]
*[[রাজু সন্ত্রাস বিরোধী ভাস্কর্য]]
*[[স্বোপার্জিত স্বাধীনতা]]
*[[দোয়েল চত্বর]]
*[[তিন নেতার মাজার]]
*[[ঢাকা গেইট]]
*[[স্বাধীনতা সংগ্রাম]]
*[[স্বামী বিবেকানন্দ]]
*[[শহীদ মিনার]]
*[[ঘৃণাস্তম্ভ]]
*[[মধুদার ভাস্কর্য]]
 
== আবাসিক হলসমূহ ==
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রীকে কোনো না কোনো হলের সাথে আবাসিক/অনাবাসিক ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে যুক্ত থাকতে হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য ১৩ টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৪ টি আবাসিক হল রয়েছে। এছাড়া চারুকলা ইনস্টিটিউট ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা হোস্টেল এবং বিদেশী ছাত্রদের জন্য আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাস।
 
=== সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ===
[[১৯২১]] সালে এই হলের যাত্রা শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথেই। এর মূলভবন তৈরি হয় বিশের দশকের শেষের দিকে। এই হলের প্রথম প্রোভোস্ট ছিলেন অধ্যাপক এ এফ রাহমান। এই হলের প্রথম নাম ছিল মুসলিম হল , কিন্তু পরবর্তীতে ঢাকা নবাব [[খাজা সলিমুল্লাহ|নবাব স্যার সলিমুল্লাহের]] নামে এই হলের নামকরণ করা হয়।
=== ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্‌ হল ===
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী হল। প্রথমে এই হলের নাম ছিল ঢাকা হল। [[১৯৬৯]] সালে এশিয়ার বিখ্যাত পণ্ডিত, জ্ঞানতাপস [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্‌|ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহের]] নামানুসারে এই হলের নাম করণ করা হয় '''শহীদুল্লাহ্‌ হল'''। এ হলে মোট ছয়টি ভবন রয়েছে। একটি তিন তলা আভিজাত মূল ভবন, যেটি কার্জন হলের নকশার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এছাড়াও ৫ তলা বিশিষ্ট দুটি বর্ধিত ভবন। মোট আবাসিক ও দ্বৈতাবাসিক ছাত্রে সংখ্যা প্রায় ১০৯৫ জন। এই হলে আনোয়ারুল আজিম ভবন নামে একটি ভবন রয়েছে যেটিতে রয়েছে ছাত্রদের ডাইনিং রুম, ক্যান্টিন, ২ টি ইনডোর গেমস্‌ (টেবিল টেনিস, ক্যারোম) রুম, একটি টিভি রুম, শহীদুল্লাহ্‌ হল ডিবেটিং ক্লাব রুম, ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব অব শহীদুল্লাহ্‌ হল রুম, বাঁধন (স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন) রুম, একটি কনফারেন্স রুম, একটি রিডিং রুম, একটি নিউজ পেপার রুম। আর আছে একটি মেস ভবন যার উপর তলায় হলের সুদৃশ্য মসজিদ। এই হলের প্রশাসনিক ভবন লিটন হল নামে পরিচিত। আরো রয়েছে একটি লন্ড্রি, সেলুন এবং একটি কারপেন্টার হাউজ। পুরো হল জুড়েই মনোমুগ্ধকর বাগান তৈরি করেছে একটি সুন্দর পরিবেশ। হলের মাঝখানে একটি বহুমুখী খেলার মাঠ রয়েছে। হলের সামনের বিশাল পুকুর এর অনন্য বৈশিষ্ট। ১৯৫২ সালে এই পুকুর ঘাটে বসেই ১৪৪ ধারা ভেঙে ভাষা আন্দোলনের মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ১৯৭১ সালের মার্চ ২৫ রাতে এই হলের পাশেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়। যার ফলে ক্ষিপ্ত পাক সেনারা সর্বপ্রথম হত্যাকাণ্ডটি চালায় এই হলে ঢুকে। সেই রাতে বর্বর পাক সেনাদের হাতে খুন হন এ হলের আবাসিক শিক্ষক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আতাউর রহমান খান খাদিম সহ আরো অনেকে।
 
[[চিত্র:Musa Khan's Mosque.jpg|right|thumb|মুসা খাঁ মসজিদ]]
শহীদুল্লাহ হল এলাকার পূর্বের নাম ছিল বাগ-এ-মুসা খাঁ। এটি [[বারো ভূইয়াঁ|বারো ভূইয়াঁর]] অন্যতম ভূইয়াঁ [[ঈসা খাঁ|ঈসা খাঁর]] পুত্র মুসা খাঁয়ের নামে নামাঙ্করণ করা হয়। মুসা খাঁ সুবেদার ইসলাম খাঁয়ের নিকট যুদ্ধে হেরে যাবার পর যুদ্ধাবন্দী হিসেবে আটক ছিল। তবে সুবেদার ইসলাম খাঁ তার প্রতি বেশ সহৃদয় ছিল। হাকিম হাবিবুর রহমানের মতে এটি একটি বাগান ছিল যা মুসলিম বাগান হিসেবেও বিখ্যাত ছিল। সেই সময়ের নিদর্শন হিসাবে রয়েছে [[মুসা খান মসজিদ|মুসা খাঁয়ের মসজিদ]], এবং সমাধি।
 
=== জগন্নাথ হল ===
{{main|জগন্নাথ হল}}
জগন্নাথ হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু তথা হিন্দু ছাত্রদের জন্য সংরক্ষিত বিশেষ হল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম যে তিনটি হল নিয়ে যাত্রা শুরু করে জগন্নাথ হল তার একটি।
=== ফজলুল হক মুসলিম হল ===
[[চিত্র:newbuildingfh.jpg|right|thumb|ফজলুল হক হলের নতুন ভবন]]
অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী [[এ কে ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] নামানুসারে হলের নামকরণ করা হয় '''ফজলুল হক হল'''। মূল ভবনের পাশাপাশি এর একটি বর্ধিত ভবন রয়েছে যা দক্ষিন ভবন নামে পরিচিত।আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৬৩৬ জন এবং অনাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৯৩৪ জন। অধ্যাপক ডঃ হারুন উর রশীদ এই হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব পালন করছেন{{fact}}।
 
=== সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ===
{{মূল|সার্জেন্ট জহুরুল হক}}
 
প্রথমে এ হলের নাম ছিল ''ইকবাল হল''। [[১৯৭১]] সালে [[বাংলাদেশ]] স্বাধীন হওয়ার পর [[পাকিস্তান|পাকিস্তানীদের]] গুলিতে নিহত [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার]] ৩৫জন আসামীর অন্যতম শহীদ [[সার্জেন্ট জহুরুল হক|সার্জেন্ট জহুরুল হকের]] নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় '''সার্জেন্ট জহুরুল হক হল'''। আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৭৫০ জন এবং অনাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ১৬২৩ জন।
 
=== রোকেয়া হল ===
{{মূল|রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন#স্বীকৃতি}}
 
মহিয়সী বাঙালি নারী [[বেগম রোকেয়া|বেগম রোকেয়ার]] নামানুসারে এই হলের নাম করা হয়।
 
=== মাস্টারদা সূর্যসেন হল ===
এটি প্রতিষ্ঠিত হয় [[১৯৬৬]] সালে। প্রথমে এই হলের নাম ছিল জিন্নাহ হল। [[বাংলাদেশ]] স্বাধীন হওয়ার পর [[১৯৭২]] সালে ব্রিটিশ-বিরোধী বিপ্লবী [[সূর্য সেন|সূর্য সেনের]] নামানুসারে হলের নামকরণ করা হয় '''মাস্টারদা সূর্যসেন হল'''।
 
=== হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল ===
প্রতিষ্ঠা [[১লা জানুয়ারি]], [[১৯৬৭]]। বর্তমান আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৬০০, দ্বৈতাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৮২০ এবং অনাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৮৯০।
 
=== শামসুন নাহার হল ===
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ছাত্রী হল। বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও কবি [[বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ|শামসুন নাহার মাহমুদের]] নামে এই হলের নামকরণ করা হয়।
 
=== কবি জসিম উদ্দিন হল ===
===স্যার এ. এফ. রহমান হল===
১৯৭৬ সালে হলটি প্রতিষ্ঠিত হয় । নামকরন করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালি ভিসি এবং বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আহমেদ ফজলুর রহমান- এর নামে ।
আবাসিক/দ্বৈতবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৯৯২ জন ও অনাবাসিক সংযুক্ত ছাত্র সংখ্যা ৮৯৫ জন । হলটির অবস্থান নীলক্ষেত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশ মুখে ।
ই-মেইল:afrhall@du.ac.bd
 
=== বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ===
[[১৯৮৮]] সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] নামানুসারে এ হলের নামকরণ করা হয় বঙ্গবন্ধু '''শেখ মুজিবুর রহমান হল'''। এ হলে আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৪৮৪ জন এবং অনাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৩৭৫২ জন।
 
=== মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ===
[[১৯৮৮]] সালে মরহুম রাষ্ট্রপতি শহিদ মুক্তিযোদ্ধা [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানের]] নামানুসারে হলের নামকরণ করা হয় '''মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল'''। এ হলের আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ১২০৫ জন এবং অনাবাসিক ছাত্রের সংখ্যা ৩৭৫২ জন।
 
=== বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল ===
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস থেকে একটু দূরে নিউ মার্কেটর পিছনে বিজিবি ৩নং গেইটের মধ্যবর্তী এলাকাতে এই হল অবস্থিত। বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের পাশেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যান ইনিষ্টিটিউট অবস্থিত। এই হলের পাশেই ''বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল
'' অবস্থিত।
 
=== স্যার ফিলিপ হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হল ===
[[১৯৬৬]] সালে আন্তর্জাতিক হোস্টেল নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। [[২০০২]] সালে এটি ছাত্রাবাসে উন্নিত হয়। এ হলে ৩৬ জন বিদেশি ছাত্র আছে। এছাড়া এ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫ জন তরুণ শিক্ষকের আবাসিক ব্যব্যস্থা আছে।
=== অমর একুশে হল ===
[[২০০১]] সালে '''অমর একুশে হল''' প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আগে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী [[শেখ হাসিনা]] এই হলের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। আবাসিক ছাত্র সংখ্যা ৪২৫ জন এবং অনাবাসিক ৩৭০ জন।
=== বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ===
 
=== আই.বি.এ. হোস্টেল ===
রাজধানীর ফার্মগেট এলাকাতে এই হোষ্টেল অবস্থিত। ব্যবসায়ে প্রশাসন ইনিষ্টিটিউড বা আই বি এ বিভাগের ছাত্রদের জন্য এই হোষ্টেল।
 
=== শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাস ===
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের [[স্যার এ. এফ. রহমান]] হলের বর্ধিতাংশ হিসেবে নিউ মার্কেট বিপনী বিতানের পিছনে এই ছাত্রাবাসের অবস্থান।
 
=== নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাস ===
==সংগঠন==
===রাজনৈতিক===
বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলো হল [[সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট]], [[বাংলাদেশ ছাত্রলীগ]], [[বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন]], [[বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন]], [[জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল]], [[বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী]] ইত্যাদি।
===সাংস্কৃতিক===
উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের মধ্যে রয়েছে সংস্কৃতির নয়া সেতু,প্রপদ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টুরিস্ট সোসাইটি ইত্যাদি।
 
===বিজ্ঞান===
===বিবিধ===
*বাধন
*বন্ধুসভা
 
== ক্যাফেটেরিয়া ==
[[চিত্র:Science cafeteria DUBD.jpg|right|thumb|সাইন্স ক্যাফেটেরিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।]]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ক্যাফেটেরিয়া আছে,যার মধ্যে কয়েকটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হল [[মধুর ক্যান্টিন]]। তাছাড়া টিএসসি ক্যাফেটেরিয়া,[[ডাকসু]] ক্যাফেটেরিয়া ,সাইন্স ক্যাফেটেরিয়া, জহিরের ক্যান্টিন, সেন্টার ফর এক্সিলেন্সের ক্যান্টিন, তাছাড়া বিভিন্ন হলের নিজস্ব ক্যান্টিন রয়েছে।
 
== নোবেল পুরস্কার ==
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও [[গ্রামীন ব্যাংক|গ্রামীন ব্যাংকের]] প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডঃ [[মোহাম্মদ ইউনুস]] ২০০৬ সালে শান্তিতে [[নোবেল পুরস্কার]] লাভ করেন।
 
== ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ==
{{মূল নিবন্ধ|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য}}
[[চিত্র:Nabab ali chowdhury bhobon DU front.jpg|right|thumb|নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন]]
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ মোট ২৭ জন উপাচার্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও ২৭ তম উপাচার্য অধ্যাপক [[আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক]]।
 
==সমাবর্তন==
১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর ব্রিটিশ আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বপ্রথম নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ১৯২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি। এরপর ১৯২৪ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরই (সর্বমোট ২৪ বার) সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশ আমলে শেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৪৬ সালের ২১ নভেম্বর। পাকিস্তান আমলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৪৮ সালের ২৪ মার্চ। এরপর ১৯৭০ সাল পর্যন্ত আরও ১৫ বার সমাবর্তন হয়। সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ১৯৭০ সালের ৮ মার্চ; সেটি ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯তম সমাবর্তন। স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো (৪০তম) সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাষ্ট্রপতি হিসেবে সমাবর্তন উদ্বোধন করার কথা ছিল; কিন্তু তার আগেই ভোররাতে ঘটে যায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড, ১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডি। এরপর ৪০তম সমাবর্তন হয় ১৯৯৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর। এরপর সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় যথাক্রমে ২০০১, ২০০৪, ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯ ও ২০১২ সালে। <ref>http://www.samakal.com.bd/details.php?news=14&action=main&option=single&news_id=248569&pub_no=1008</ref> <ref>http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=228553</ref>
 
==সম্মানসূচক ডক্টরেট==
* ১৯৩৬ : [[জগদীশ চন্দ্র বসু]]<br>[[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]<br>[[প্রফুল্ল চন্দ্র রায়]]
* ১৯৪৯ : [[খাজা নাজিমুদ্দিন]]
* ১৯৫৬ : [[আবুল কাশেম ফজলুল হক]]
* ১৯৬০ : [[জামাল আব্দেল নাসের]]<br>[[আইয়ুব খান]]
* ১৯৭৪ : [[কাজী নজরুল ইসলাম]]<br>[[সত্যেন্দ্রনাথ বসু]]<br>[[মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা]]<br>[[আবুল ফজল]]<br>[[কাজী মোতাহার হোসেন]]<br>[[আলী আকবর খান]]<br>[[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ]]
* ১৯৯৩ : [[আবদুস সালাম (পদার্থবিজ্ঞানী)|আবদুস সালাম]]
* ১৯৯৯ : [[অমর্ত্য সেন]]<br>[[শেখ হাসিনা]]
* ২০০৪ : [[মাহাথির বিন মোহাম্মদ]]
* ২০০৭ : [[মুহাম্মদ ইউনূস]]
* ২০০৯ : [[আবুল হুসসাম]]<br>[[রণজিত গুহ]]
<ref>http://www.univdhaka.edu/DownLoads/DU-Prospectus-2008.pdf</ref> <ref>http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=228553</ref> <ref>http://www.dhakamirror.com/city-news/du-45th-convocation-on-january-29/</ref> <ref>http://www.demotix.com/news/201474/45th-convocation-dhaka-university</ref> <ref>http://www.univdhaka.edu/the_university/honoris_causa.php</ref>
 
== কৃতি ছাত্র ==
{|
| valign="top" |
<div class="references-small">
*[[শেখ মুজিবুর রহমান]], বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জনক,বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি
*[[সৈয়দ নজরুল ইসলাম]], বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি
*[[তাজউদ্দীন আহমদ]], বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
*[[আব্দুল মতিন চৌধুরী]], পদার্থবিজ্ঞানী, সদস্য, নোবেল কমিটি <ref>http://www.banglapedia.org/httpdocs/HT/C_0237.HTM</ref>
*[http://www.bas.org.bd/fellowship/list-of-fellows-/userprofile/akmsiddiq.html এ কে এম সিদ্দিক], পদার্থবিজ্ঞানী, সদস্য, নোবেল কমিটি ১৯৮১ <ref>http://www.bas.org.bd/fellowship/list-of-fellows-/userprofile/akmsiddiq.html</ref>
*[[এম এ ওয়াজেদ মিয়া]], পদার্থবিজ্ঞানী
*[[খন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী]], পদার্থবিজ্ঞানী
*[[মোহাম্মদ আতাউল করিম]], পদার্থবিজ্ঞানী
*[[এ এম হারুন-অর-রশিদ]], পদার্থবিজ্ঞানী
*[[এম ইন্নাস আলী]], পদার্থবিজ্ঞানী
*[[সুলতানা নুরুন নাহার]], পদার্থবিজ্ঞানী
| valign="top" |
*[[ড. এ এফ এম ইউসুফ হায়দার]], মনোনীত, [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] ১৯৯৪<ref>http://www.univdhaka.edu/department/common/facultymemberdetail.php?memberid=FMPHY72032&bodyid=PHY</ref>
* [[ড. শাহিদা রফিক]], মনোনীত, [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] ২০০১ <ref>http://www.du.ac.bd/DownLoads/profile/FMAPE80007.pdf</ref>
* [[মুহম্মদ মুনিরুল ইসলাম]], পদার্থবিজ্ঞানী<ref>http://www.phys.uconn.edu/~islam/</ref> <ref>http://www.bas.org.bd/fellowship/list-of-fellows-/userprofile/mmislam.html</ref>
*[[ফজলুর রহমান খান]], পুরকৌশলী, স্থপতি
*[[মুহাম্মদ ইউনূস]], অর্থনীতিবিদ
*[http://www.northsouth.edu/vc/vc_cv.html হাফিজ জি এ সিদ্দিকী], অর্থনীতিবিদ উপাচার্য, [[নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়]]
*[[আব্দুস সাত্তার খান]], রসায়নবিজ্ঞানী
*[[ফজলুল হালিম চৌধুরী]], রসায়নবিজ্ঞানী, সাবেক উপাচার্য, [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
*[[আবুল হুসসাম]], রসায়নবিজ্ঞানী
*[[আবেদ চৌধুরী]], জিনবিজ্ঞানী
*[[শাহ মোহাম্মদ ফারুক]]
| valign="top" |
*[[শাহ এ এম এস কিবরিয়া]], অর্থনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশের সাবেক অর্থমন্ত্রী
*[[শাহাবুদ্দিন আহমেদ]], বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি
*[[আখতারুজ্জামান ইলিয়াস]], কথাসাহিত্যিক
*[[বুদ্ধদেব বসু]], বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, কথাসাহিত্যিক, অনুবাদক এবং সম্পাদক
*[[জাহানারা ইমাম]], লেখিকা, কথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী।
*[[হুমায়ূন আহমেদ]], কথাসাহিত্যিক
*[[রফিক কায়সার]], গবেষক,প্রাবন্ধিক
*[[মুহম্মদ জাফর ইকবাল]], লেখক
</div>
|}
 
== কৃতি শিক্ষক ==
==='''বিজ্ঞান অনুষদ''' ===
{|
| valign="top" |
<div class="references-small">
* [[সত্যেন্দ্রনাথ বসু]]
* [[শ্রীনিবাস কৃষ্ণান]]
* [[এ এম হারুন-অর-রশিদ]]
* [[খন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী]]
* ড. [[জে. কে. খাস্তগীর]]
* ড. [[মোকাররম হোসেন খন্দকার]]
* [[এম ইন্নাস আলী]]
* [http://www.univdhaka.edu/department/common/facultymemberdetail.php?memberid=FMPHY72032&bodyid=PHY ড. এ এফ এম ইউসুফ হায়দার]
* [http://www.du.ac.bd/DownLoads/profile/FMAPE80007.pdf ড. শাহিদা রফিক]
* [http://www.banglapedia.org/httpdocs/HT/C_0237.HTM আব্দুল মতিন চৌধুরী]
* ড. এম. শমশের আলী
| valign="top" |
* ড. [[মুহাম্মদ ইব্রাহিম (পদার্থবিজ্ঞানী)|মুহাম্মদ ইব্রাহিম]]
* ড. [[কাজী মোতাহার হোসেন]]
* ড. মজিদ আহমেদ
* ভূপতিমোহন সেন
* নলিনীমোহন বসু
* নাফিস আহমেদ
* ড. [[অজয় রায়]]
* ড. ললিত মোহন নাথ
* ড. হিরন্ময় সেনগুপ্ত
*[http://www.bas.org.bd/fellowship/list-of-fellows-/userprofile/akmsiddiq.html এ কে এম সিদ্দিক]
*[[ফজলুল হালিম চৌধুরী]]
</div>
|}
 
==='''কলা অনুষদ'''===
{|
| valign="top" |
<div class="references-small">
* মহামোপাধ্যায় [[হরপ্রসাদ শাস্ত্রী]]
* [[আর. সি. মজুমদার|রমেশচন্দ্র মজুমদার]]
* ডবলু. এইচ. এ. সাদানি
* ড.[[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ]]
* আবু মাহমেদ হাবিবুল্লাহ
* ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা
* ড. রাশিদুল হাসান
* ড. [[মুনির চৌধুরী]]
| valign="top" |
* [[মুহম্মদ আবদুল হাই]]
* ড. কাজী দীন মুহম্ম‌দ
* ড. [[আহমদ শরীফ]]
* ড.[[সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী]]
* ড. ওয়াকিল আমেদ
* ড. [[মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী]]
* ড. [[এমাজউদ্দিন আহমেদ]]
* [[আনোয়ার পাশা]]
| valign="top" |
* ড. [[মাহমুদ হুসাইন]]
* ড. [[সুশীল কুমার দে]]
* ড.[[গোবিন্দ চন্দ্র দেব]]
* ড. [[মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিঞা]]
* ড. [[মুহম্মদ এনামুল হক]]
* ড. [[আনিসুজ্জামান]]
* ড. [[হুমায়ুন আজাদ]]
* ড. [[রেহমান সোবহান]]
</div>
|}
==='''আইন অনুষদ'''===
* এন. সি. সেনগুপ্ত
 
==='''বাণিজ্য অনুষদ'''===
* ড. আবদুল্লাহ ফারুক
* ড. মঈনউদ্দিন খান
==='''সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ'''===
* [[আবদুর রাজ্জাক (জাতীয় অধ্যাপক)]]
* [[সরদার ফজলুল করিম]]
* এ. কে. নাজমুল করিম
* [[আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী]]
* ড. আবু আহমেদ
 
==='''জীব বিজ্ঞান অনুষদ'''===
{|
| valign="top" |
<div class="references-small">
* [[শাহ মোহাম্মদ ফারুক]]
* পি. মহেশ্বরী
* ড. হাবিবুল্লাহ খান ইউসুফজাই
* ড. কামালউদ্দিন সিদ্দিকী
| valign="top" |
* ড. আনোয়ারুল আজিম চৌধুরী
* ড. [[ইয়াজুদ্দিন আহমেদ]]
* ড. এ. জেড. এম. নওশের আলী খান
* ড. এ. কে. এম. নুরুল ইসলাম (জাতীয় অধ্যাপক)
</div>
|}
 
==='''ফার্মেসী অনুষদ'''===
* ড. [[এ. কে. আজাদ চৌধুরী|আবুল কালাম আজাদ চৌধুরী]]
* ড. রাশেদুজ্জামান চৌধুরী
* ড মহিউদ্দিন আহমেদ কাদেরী{{fact}}।
 
==গ্রন্থাগার==
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার আঠারো হাজার বই নিয়ে যাত্রা শুরু করে। গ্রন্থাগারে বর্তমানে ছয় লাখ আশি হাজারেরও বেশি বই রয়েছে।<ref>http://www.univdhaka.edu/du_library.php</ref>
== উৎস ==
{{reflist|2}}
 
== আরও দেখুন ==
{{বাংলাদেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.univdhaka.edu ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট]
* [http://www.ittefaq.com/get.php?d=07/07/01/w/n_zqytqx ইত্তেফাক পত্রিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনালগ্নের ইতিহাস]
<!--interwiki sections -->
 
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী‎]]
 
[[bpy:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]