জেমস বন্ড (চরিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Rupak Ghosh (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১১৮ নং লাইন:
 
১৯৫৪ সালে প্রথমবারের মতো জেমস বন্ডকে চলচ্চিত্ররূপ প্রদান করা হয়। এক ঘন্টাব্যাপী ক্যাসিনো রয়েলের আমেরিকান সংস্করণে ''ব্যারী নেলসন'' 'জিমি বন্ড' নামে অভিনয় করেছিলেন। ''ইয়ন প্রোডাকশনের'' ব্যানারে নির্মিত জেমস বন্ড চরিত্রে ''প্যাট্রিক ম্যাকগুহানকে'' আমন্ত্রণ জানানো হলেও, পরবর্তীতে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।
 
১৯৬২ সালে ''ড. নো'' চলচ্চিত্রে স্যার [[শন কনারি]] প্রথমবারের মতো জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় অংশ নেন। পরবর্তীতে জেমস বন্ড সিরিজে তিনি আরো চারটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।
 
১৯৬৯ সালে অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা জর্জ ল্যাজেনবি ''অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস'' ছবিতে দ্বিতীয়তম বন্ড হিসাবে বন্ডের চরিত্রে অংশ নেন।এটি ল্যাজেনবির একমাত্র বন্ড ফিল্ম ,তিনি প্রথম থেকেই ঠিক করেছিলেন যে তিনি মাত্র একবারই চলচ্চিত্রে বন্ড হবেন।
 
জর্জ ল্যাজেনবি পরের ছবিতে অংশগ্রহণ না করায় শন কনারি ১৯৭১ সালে নির্মিত ''ডায়মণ্ডস আর ফরএভার'' ছবিতে পুণরায় বন্ড হিসেবে ফিরে আসেন। ১৯৮৩ সালে ইয়ন প্রোডাকশনের বাইরে ''নেভার সে নেভার এগেইন'' ছবিতেও কনারি অভিনয় করেছিলেন। এর ফলে তিনি ২১ বছর যাবৎ ''সবচেয়ে দীর্ঘদিনের বন্ড'' হিসেবে নিজেকে বিশ্বে তুলে ধরেন।তিনি সর্বমোট সাতটি (ইয়ন প্রোডাকশনের ছয়টি ও ইয়ন প্রোডাকশনের বাইরে ১৯৮৩ সালের "নেভার সে নেভার এগেইন" যা তারই অভিনিত চতুর্থতম চলচ্চিত্র "থান্ডারবল" এর রিমেক।) চলচ্চিত্রে বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন।
 
১৯৭৩ সালের ''লাইভ এণ্ড লেট ডাই'' ছবিতে ''রজার মুরে'' তৃতীয়তম বন্ড হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছিলেন। তিনিও ১৯৭৩ থেকে ১৯৮৫ সালের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।তিনি পরপর সাতটি চলচ্চিত্রে বন্ডের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
 
এরপর চতুর্থতম বন্ড হন টিমোথি ডাল্টন।১৯৮৭ সালের "দ্য লিভিং ডেলাইটস" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ডাল্টনের বন্ডের নাম ভূমিকায় অভিষেক ঘটে।তিনি মাত্র দুটি চলচ্চিত্রে বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন।১৯৮৯ সালে বন্ডের ভূমিকায় অভিনিত তার সর্বশেষ চলচ্চিত্রের নাম "লাইসেন্স টু কিল"।
 
দীর্ঘ ছয় বছর পরে চলচ্চিত্রে ফের বন্ডের প্রত্যাবর্তন ঘটে।এবার রুপোলী পর্দায় [[পিয়ার্স ব্রুসনান]] পঞ্চমতম বন্ড হিসাবে বন্ডের নাম ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ১৯৯৫ সালের "গোল্ডেন আই" চলচ্চিত্রের থেকে শুরু করে ২০০২ সালের "ডাই এনাদার ডে" পর্যন্ত চারটি চলচ্চিত্রে তিনি বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন।
 
এরপর আবার চার বছর পর সাম্রতিকতম ষষ্ঠ বন্ড [[ড্যানিয়েল ক্রেইগ]] এর অভিষেক ঘটে। ২০০৬ সালে তার অভিনিত প্রথম চলচ্চিত্র "ক্যাসিনো রয়েল" এর মাধ্যমে বন্ড সিরিজ রিবুট বা পুনরায় শুরু করা হয়। এরপর ২০০৮ সালে "ক্যাসিনো রয়েল" এর সিক্যুয়েল "কোয়ান্টাম অব সোলেজ" মুক্তি পায়।এর আবার চার বছর পরে ২০১২ সালে মুক্তি পায় [[স্কাইফল]]। ক্রেইগ আরো দুটি চলচ্চিত্রে বন্ডের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। ২০১৪ সালে তার পরবর্তী বন্ড ফিল্ম মুক্তির সময় হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।
 
==শন কনারি==