'''মাছ''' শীতল- রক্ত বিশিষ্ট জলজ [[মেরুদণ্ডী প্রাণী|মেরুদণ্ডী]] প্রাণিগোষ্ঠীপ্রাণীগোষ্ঠী যারা জোড়-বিজোড় পাখনার সাহায্যেসাহয্যে সাঁতার কাটে এবং ফুলকার সাহায্য অক্সিজেন ও কার্বনশ্বাস-ডাইপ্রশ্বাস অক্সাইড আদান-প্রদান করে।চালায়। সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যা একেবারে কম নয়। এরা সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকারসমুদ্রের লোনা পানিতেপানি যেমন বসবাস করে তেমনইএবং স্বাদু পানির খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবাতেওডোবায় বাস করে। পাহাড়িপাহাড়ী ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে অর্থাৎ যেখানেই পানি রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম [[আমিষ]] যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এছাড়াএ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হয়েওহলেও এগুলো মাছ নামেহিসাবে প্রচলিত।ট্রচলিত। যেমন [[চিংড়িচিংড়ী মাছ]], [[তিমি মাছ]] ইত্যাদি যা স্পষ্টতই ভুল।ইত্যাদি।
== মাছের বৈচিত্র্য ==
রহমান (২০০৫) অনুসারে বাংলাদেশে স্বাদুপানির মাছের প্রজাতির সংখ্যা ২৬০ এবং সামুদ্রিক মাছের সংখ্যা ৪৭৫।