আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arifng (আলোচনা | অবদান)
Arifng (আলোচনা | অবদান)
১৯ নং লাইন:
 
== বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ==
১৯১৯ সালে তিনি [[খেলাফতখিলাফত আন্দোলন]] ও অসহযোগ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন ৷ ১৯২২ সালে ২২ বছর বয়সে তিনি বৃটিশ বিরোধী ঐতিহাসিক '[[সলংগা আন্দোলন]]'-এ নেতৃত্ব দান করেন, যার জন্য তাঁকে কারাভোগ করতে হয় ৷ এই '[[সলংগা বিদ্রোহ]]' ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে "রক্তসিঁড়ি" হিসেবে পরিচিত ৷<ref name="bdcabinet">[http://www.cabinet.gov.bd/view_award.php?lang=en&award_person_id=134 বাংলাদেশ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ]</ref> বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়ায় তাঁর পক্ষে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি ৷ পরবর্তীকালে শিক্ষা গ্রহণের জন্য তিনি যুক্ত প্রদেশের বেরেলি ইশতুল উলুম মাদ্রাসা, সাহারানপুর মাদ্রাসা, দেওবন্দ মাদ্রাসা ও লাহোরের এশাতুল ইসলাম কলেজে অধ্যয়ন করেন ও তর্কশাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করে তর্কবাগীশ উপাধিতে ভূষিত হন ৷মরহুম মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ১৯৩৩ সালে রাজশাহীর চাঁটকৈড়ে নিখিলবঙ্গ রায়ত খাতক সম্মেলন আহবান করে ঋণ সালিশী বোর্ড আইন প্রণয়নের প্রস্তাব রাখেন ৷ তিনি ১৯৩৭ সালে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে নাটোরে কৃষক সম্মেলন আহবান করেন ৷ তিনি গণতস্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর একজন ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন ৷ ১৯৩৮ সালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে তিনি বাংলা, আসাম ও ভারতের বিভিন্ন স্থানে সাঙ্গঠনিক কাজে আত্মনিয়োগ করেন৷ ১৯৪৬ সালে তিনি বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন ৷ তিনি অবিভক্ত বাংলার এম.এল.এ হিসেবে তত্কালীন ব্যবস্থাপক পরিষদে পতিতাবৃত্তি নিরোধ, বাধ্যতামূলক অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা ও বিনা ক্ষতি পূরেনে জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের প্রস্তাব উত্থাপন করেন ৷
 
== পাকিস্তান আমল ==