ইনোসেন্স অব মুসলিমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
TjBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2) (বট যোগ করছে: jv:Innocence of Muslims
Xqbot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: ms:Innocence of Muslims; কসমেটিক পরিবর্তন
১ নং লাইন:
'''ইনোসেন্স অব মুসলিমস''' যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র। ইনোসেন্স অব মুসলিমস চলচ্চিত্রের পরিচালক নিজেকে স্যাম বাসিল নামে পরিচয় দেন। স্যাম বাসিল যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকায় এক সাক্ষাতকারে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে নানা কথা বলেন। নির্মিত হওয়ার পর প্রায় তিন মাস আগে হলিউডের একটি থিয়েটারে প্রথম চলচ্চিত্রটি দেখানো হয়। চলচ্চিত্রটির আরবি ভাষায় ডাবিং করা সংস্করণ মুক্তি পায় এবং মিসরের একটি টেলিভিশনে এর ভিডিও ফুটেজ প্রচারিত হওয়ার পর বিক্ষোভ শুরু হয়।<ref name="p-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-14/news/289093 ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নিয়ে রহস্য]'', এএফপি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৪-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
== পটভূমি ==
[[Fileচিত্র:Hollywood Vine Theatre.jpg|thumb|left|হলিউডের ভিন থিয়েটার যেখানে সিঙ্গেল স্ক্রীন হয়েছিল।]]
ইনোসেন্স অব মুসলিমস চলচ্চিত্রের পরিচালক বাসিল জানিয়েছেন চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে ১০০ জন ইহুদি মোট পাঁচ মিলিয়ন ডলার অর্থ দিয়েছেন। চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন ৬০ জন অভিনেতা ও ৪৫ জন কলাকুশলী। ওই চলচ্চিত্র নিয়ে লিবিয়া ও মিসরে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর থেকেই আত্মগোপনে আছেন তিনি। চলচ্চিত্রটির অভিনেতা ও কলাকুশলীদের কয়েকজন দাবি করেন, ইসলাম ধর্মকে অবমাননাকারী সংলাপগুলো তাঁদের আসল সংলাপ নয়। এগুলো পরে সংযোজন করা হয়েছে। স্টিভ ক্লেইন যিনি কলাকুশলীদের একজন চলচ্চিত্রের সঙ্গে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সম্পৃক্ততার খবর নাকচ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাসিল নামটি পরিচালকের ছদ্মনাম।<ref name="p-alo"></ref>এ ছাড়া অন্য দুজন মার্কিন নাগরিক নিজেদের ওয়েবসাইটে এর প্রচারণা চালিয়েছিলো। তাদের একজন হলো খ্রিষ্টীয় চরমপন্থী যাজক টেরি জোনস এবং অন্যজন ওয়াশিংটনের আইনজীবী মরিস সাদেক (ইনি এক মিসরীয় বংশোদ্ভূত কপটিক খ্রিস্টান)। একদল নতুন কলাকুশলীর সহায়তায় খুবই কাঁচা ও অদক্ষ হাতে নির্মাণ করা হয়েছে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নামের বিতর্কিত চলচ্চিত্রটি।<ref name="shokalerkhabor"></ref><ref name="al-ihsan">''[http://www.al-ihsan.net/fulltext.aspx?subid=5&textid=30109 ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ নির্মাণকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেনা সন্ত্রাসবাদী আমেরিকা]'',আল ইহসান ডেস্ক, দৈনিক আল ইহসান। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
== মার্কিন পদক্ষেপ ==
[[Fileচিত্র:A protest against an anti-Islamic film.JPG|thumb|নিন্দামূলক ফিল্মের বিরুদ্ধে [[বাহরাইন|বাহরাইনের]] প্রতিবাদকারীরা।]]
সারা বিশ্বের মুসলিমদের ধর্মীয় চেতনায় চরমভাবে আঘাত করার পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্রের নির্মাতা বা কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। চলচ্চিত্রটির প্রতিক্রিয়া নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংরক্ষিত থাকায় কোনো পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। হিলারি বলেন, পৃথিবীর বড় বড় ধর্ম নিয়ে বিভিন্ন সময়ে উপহাস করা হয়েছে। কিন্তু একে সহিংস আচরণের পক্ষে যুক্তি হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিশ্বের বড় বড় ধর্ম যেকোনো অবমাননার তুলনায় অনেক শক্তিশালী। এসব আক্রমণ প্রতিহত করেই ধর্মগুলো শত শত বছর ধরে টিকে আছে। তিনি আরও বলেছেন, অনেকের চিন্তা-চেতনায় যতই আঘাত করুক না কেন, আমরা কোনো নাগরিককে স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারি না। এ বিষয়ে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগও।<ref name="shokalerkhabor"></ref><ref name="al-ihsan"></ref>
 
== বিভিন্ন দেশের প্রতিক্রিয়া ==
{| class="wikitable"
|-
১৬ নং লাইন:
|-
| {{flag|বাংলাদেশ|23px}}
|মার্কিন চলচ্চিত্রকারের তৈরি ‘দ্য ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্র ইন্টারনেটে প্রচার করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে নিন্দা জানিয়ে বলা হয়, চলচ্চিত্রটি ইসলাম ধর্ম ও মহানবী (সা.) কে কলঙ্কিত করেছে। চলচ্চিত্রটির ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান জানিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘বাংলাদেশ খুবই উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নাম করে কোনো কোনো মহল এই ভিডিওচিত্রটির পক্ষে কথা বলার চেষ্টা করছে। ঘৃণা বাড়ানোর প্ররোচনা দেওয়া কখনই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হতে পারে না। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতির প্রতি এভাবে অসম্মান করা কোনোভাবেই সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না এবং এ ধরনের কাজকে অবশ্যই ক্ষমা করা যায় না।’<ref name="shokalerkhabor">''[http://www.shokalerkhabor.com/details_news.php?id=99790&&%20page_id=%207 ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ : নিন্দা জানিয়ে সরকারের বিবৃতি]'',কূটনৈতিক প্রতিবেদক, দৈনিক সকালের খবর। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref> চলচ্চিত্র ইনোসেন্স অব মুসলিমস প্রচার করায় ভিডিও আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|লিবিয়া|23px}}
|লিবিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে হামলা চালিয়ে রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার স্টিভেন্সকে হত্যা করা হয়েছে। লিবিয়ার জাতীয় পরিষদের প্রধান মোহাম্মদ আল মাগরিয়েফ অভিযোগ করেছেন, বেনগাজিতে মার্কিন কূটনৈতিক মিশনে হামলায় বিদেশিদের হাত থাকতে পারে। এই ঘটনার ব্যাপারে এ পর্যন্ত ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।<ref name="pro-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-17/news/290049 দুই দেশ থেকে দূতাবাস কর্মী সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র]'', এএফপি, সিএনএন, বিবিসি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৭-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>নির্দিষ্ট ভিডিওটির প্রচার ইউটিউব নিজেরাই বন্ধ রেখেছে।<ref name="bbc"></ref>
|-
| {{flag|মিশর|23px}}
|মিসরের প্রধানমন্ত্রী হিশাম কান্দিল বলেছেন, কায়রোতে বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ অর্থ পেয়ে মার্কিন দূতাবাসে হামলা ও বিক্ষোভে অংশ নিয়ে থাকতে পারে।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|পাকিস্তান|23px}}
|প্রতিবাদ-বিক্ষোভে উত্তাল ছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের করাচিতে মার্কিন কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভ হয়। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একজন বিক্ষোভকারী নিহত হয়। <ref name="prothom-alo"></ref>চলচ্চিত্র ইনোসেন্স অব মুসলিমস প্রচার করায় ভিডিও আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|ভারত|23px}}
৩১ নং লাইন:
|-
| {{flag|আফগানিস্তান|23px}}
| হাজারের বেশি বিক্ষোভকারী আফগানিস্তানের কাবুলের রাস্তায় বিক্ষোভ করে। তারা যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত ‘ক্যাম্প ফিনিক্স’ সামরিক ঘাঁটিতে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। <ref name="prothom-alo"></ref>চলচ্চিত্র ইনোসেন্স অব মুসলিমস প্রচার করায় ভিডিও আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।<ref name="pro-alo"></ref>আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এক বিবৃতিতে ইসলাম অবমাননাকর সিনেমা তৈরির নিন্দা জানিয়েছেন। এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মধ্যে সংঘাত বাধানো হচ্ছে বলে বিবৃতি দেয়া হয়।<ref name="sangbad24 ">''[http://www.sangbad24.net/?p=20965 মহানবী (সা.) কে অবমাননার প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র]'',সংবাদ২৪.নেট ডেস্ক, সংবাদ২৪। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
|-
| {{flag|ইন্দোনেশিয়া|23px}}
|ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় মার্কিন দূতাবাসের বাইরে বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভকারীরা দাঙ্গা পুলিশকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে<ref name="prothom-alo"></ref>নির্দিষ্ট ভিডিওটির প্রচার ইউটিউব নিজেরাই বন্ধ রেখেছে।<ref name="bbc"></ref>
|-
| {{flag|ইয়েমেন|23px}}
|ইয়েমেনের শত শত শিক্ষার্থী রাজধানী সানার রাস্তায় বিক্ষোভ করে। তারা দেশ থেকে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের দাবি এবং ইয়েমেনের মাটিতে মার্কিন মেরিন সেনা উপস্থিতির তীব্র নিন্দা জানায়।<ref name="prothom-alo"></ref>
|-
| {{flag|সুদান|23px}}
|সুদানে মার্কিন দূতাবাস থেকে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মীদের দেশটি ছাড়তে বলা হয়েছে। মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তায় দেশটিতে মার্কিন সেনা পাঠাতে ওয়াশিংটনের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে সুদান। বিক্ষুব্ধ মানুষ শুক্রবার খার্তুমে মার্কিন দূতাবাসে হামলা করায় বাড়তি নিরাপত্তার জন্য ওই সেনা পাঠাতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|তিউনিসিয়া|23px}}
|হামলার আশঙ্কায় তিউনিসিয়ায় মার্কিন দূতাবাস থেকে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মীদের সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন নাগরিকদের আপাতত দেশটিতে না যেতেও সতর্ক করা হয়েছে।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|মরক্কো|23px}}
|মরক্কোর রাজধানী রাবাতে মার্কিন দূতাবাসের সামনে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ইসলামভীতি ছড়িয়ে দেয়ার মার্কিন নীতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়েছে।<ref name="sangbad24 "></ref>
|-
| {{flag|ফিলিস্তিন|23px}}
|ফিলিস্তিনের গাজায় বিক্ষোভকারীরা জাতিসংঘ দপ্তরের সামনে জড়ো হয়ে মার্কিন পতাকায় আগুন দিয়েছে।<ref name="sangbad24 "></ref>
|-
| {{flag|রাশিয়া|23px}}
৫৫ নং লাইন:
|}
 
== হিজবুল্লাহর প্রতিক্রিয়া ==
[[Fileচিত্র:Innocence of muslims protest map2.png|300px|thumb|যে সব দেশে চলচ্চিত্রটি নিষিদ্ধ]]
ইসলামকে অবমাননা করে নির্মিত ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন লেবাননভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী হিজবুল্লাহর প্রভাবশালী নেতা [[শেখ হাসান নসরুল্লাহ]]। তিনি মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশে মুসলিম সরকারগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে বিক্ষোভ করারও আহ্বান জানিয়েছেন। হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত আল-মানার টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে নসরুল্লাহ এক সপ্তাহজুড়ে নানা প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি ইনোসেন্স অব মুসলিমস চলচ্চিত্রটিকে ইসলামের জন্য ‘নজিরবিহীন’ অবমাননা বলে আখ্যা দেন। নসরুল্লাহ মন্তব্য করেন, সালমান রুশদির বই দ্য স্যাটানিক ভার্সেস এবং মহানবী (সা.)-কে ব্যঙ্গ করে ডেনমার্কের পত্রিকায় ছাপা কার্টুনের চেয়েও এটা জঘন্য কাজ। তিনি বলেন, ‘চলচ্চিত্রটির সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত এবং যারা তাদের সমর্থন দিয়েছে এবং রক্ষার চেষ্টা করছে, তাদের সবাইকে ধরতে হবে, শাস্তি দিতে হবে এবং বর্জন করতে হবে। নসরুল্লাহ আরও বলেন, ইসলামকে অবমাননা করার মুখে মুসলিমরা নীরব থাকবে না—বিশ্বকে এটা জানানো দরকার। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশে মুসলিম সরকারগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বিক্ষোভ করারও আহ্বান জানান তিনি।<ref name="prothom-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-18/news/290311 নতুন করে বিক্ষোভের ডাক হিজবুল্লাহর]'', এএফপি ও বিবিসি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৮-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref> হিজবুল্লাহ যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, ইসলামের অবমাননা করে তৈরি চলচ্চিত্রের পুরোটা প্রকাশ করা হলে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ। নসরুল্লাহ এ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এ চলচ্চিত্র নির্মাণ করে ইসলামের ওপর বড় ধরনের আক্রমণ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রকে বুঝতে হবে, এ চলচ্চিত্র পুরোটা প্রকাশ করা হলে পরিণতি হবে ভয়াবহ। চলচ্চিত্রের নির্মাতা নাকুলা বাসিলে নাকুলা তাঁর পরিবার নিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন।<ref name="protho-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-19/news/290561 সেই চলচ্চিত্র পুরোটা প্রকাশ হলে ভয়াবহ পরিণতি]'', এএফপি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৯-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
 
৮১ নং লাইন:
[[jv:Innocence of Muslims]]
[[ko:이노센스 오브 무슬림]]
[[ms:Innocence of Muslims]]
[[nds:Innocence of Muslims]]
[[nl:Innocence of Muslims]]