পরশপিপুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৫ নং লাইন:
[[File:Paras pipal पारस पीपल.JPG|thumb|Indian Tulip, photographed at [[Pune]] in India.]]
'''পরশপিপুল'''
===আকার===
বাসি এবং সতেজ ফুলের রং ভিন্ন ভিন্ন। পাতার গড়ন, ডালপালার বিন্যাস এবং অবারিত প্রস্ফুটনে গাছটি আকর্ষণীয় । তবে উপকূল থেকে দূরের গাছগুলোর ফুল ও পাতার গড়নে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। পরশপিপুল মাঝারি আকৃতির চিরসবুজ বৃক্ষ, ৭ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। পাতা তাম্বুলাকৃতির, ১২ সেমি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে, বোঁটা পাঁচ সেমি দীর্ঘ। অশ্বত্থ পাতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিল রয়েছে।
===প্রস্ফুটনকাল===
▲পরশপিপুল মাঝারি আকৃতির চিরসবুজ বৃক্ষ, ৭ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। পাতা তাম্বুলাকৃতির, ১২ সেমি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে, বোঁটা পাঁচ সেমি দীর্ঘ। অশ্বত্থ পাতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিল রয়েছে। তবে অশ্বত্থ পাতার মতো লম্বা লেজ নেই। অশ্বত্থের আরেক নাম পিপুল। সম্ভবত পাতার সাদৃশ্যই এই নামকরণ। ফুল একক বা সজোড়, পাঁচ থেকে সাত সেমি চওড়া, হালকা হলুদ। ভেতরে গাঢ় লাল দাগ। অনেকগুলো পরাগকেশর যুক্ত জবা ফুলের মতো, বাসি ফুল লালচে।
প্রস্ফুটনকাল গ্রীষ্ম-বর্ষা হলেও প্রায় সারা বছরই দু-একটি ফুল দেখা যায়। ফল গোলাকার, তিন সেমি চওড়া, পাঁচ খণ্ড ও শক্ত। আপনাআপনিই ফেটে যায়। সাধারণত বীজ থেকেই বংশবৃদ্ধি।
এ গাছের কাঠ দৃঢ় ও স্থায়ী। সাধারণত নৌকা, বন্দুকের বাঁট, গরুর গাড়ি ও চাষের যন্ত্রপাতি তৈরিতে ব্যবহার্য। বাকল থেকে আঁশ এবং ফুল থেকে হলুদ রং পাওয়া যায়। তা ছাড়া শিকড় টনিক, বাকল অরেচক, আমাশয় ও চর্মরোগের ওষুধ। বীজের তেল একসময় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহূত হতো।<ref name="p-alo">
==তথ্যসূত্র==
|