ইনোসেন্স অব মুসলিমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৩ নং লাইন:
{| class="wikitable"
|-
! style="width:150px;"| Nationজাতি
! তথ্য
! Information
|-
| {{flag|বাংলাদেশ|23px}}
|মার্কিন চলচ্চিত্রকারের তৈরি ‘দ্য ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্র ইন্টারনেটে প্রচার করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে নিন্দা জানিয়ে বলা হয়, চলচ্চিত্রটি ইসলাম ধর্ম ও মহানবী (সা.) কে কলঙ্কিত করেছে। চলচ্চিত্রটির ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান জানিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘বাংলাদেশ খুবই উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নাম করে কোনো কোনো মহল এই ভিডিওচিত্রটির পক্ষে কথা বলার চেষ্টা করছে। ঘৃণা বাড়ানোর প্ররোচনা দেওয়া কখনই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হতে পারে না। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতির প্রতি এভাবে অসম্মান করা কোনোভাবেই সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না এবং এ ধরনের কাজকে অবশ্যই ক্ষমা করা যায় না।’<ref name="shokalerkhabor">''[http://www.shokalerkhabor.com/details_news.php?id=99790&&%20page_id=%207 ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ : নিন্দা জানিয়ে সরকারের বিবৃতি]'',কূটনৈতিক প্রতিবেদক, দৈনিক সকালের খবর। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
|-
| {{flag|লিবিয়া|23px}}
|লিবিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে হামলা চালিয়ে রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার স্টিভেন্সকে হত্যা করা হয়েছে। লিবিয়ার জাতীয় পরিষদের প্রধান মোহাম্মদ আল মাগরিয়েফ অভিযোগ করেছেন, বেনগাজিতে মার্কিন কূটনৈতিক মিশনে হামলায় বিদেশিদের হাত থাকতে পারে। এই ঘটনার ব্যাপারে এ পর্যন্ত ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।<ref name="pro-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-17/news/290049 দুই দেশ থেকে দূতাবাস কর্মী সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র]'', এএফপি, সিএনএন, বিবিসি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৭-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
|-
| {{flag|মিশর|23px}}
|মিসরের প্রধানমন্ত্রী হিশাম কান্দিল বলেছেন, কায়রোতে বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ অর্থ পেয়ে মার্কিন দূতাবাসে হামলা ও বিক্ষোভে অংশ নিয়ে থাকতে পারে।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|পাকিস্তান|23px}}
|প্রতিবাদ-বিক্ষোভে উত্তাল ছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের করাচিতে মার্কিন কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভ হয়। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একজন বিক্ষোভকারী নিহত হয়। <ref name="prothom-alo"></ref>
|-
| {{flag|Afghanistanআফগানিস্তান|23px}}
| হাজারের বেশি বিক্ষোভকারী আফগানিস্তানের কাবুলের রাস্তায় বিক্ষোভ করে। তারা যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত ‘ক্যাম্প ফিনিক্স’ সামরিক ঘাঁটিতে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। <ref name="prothom-alo"></ref>
|-
৩২ ⟶ ৩৮ নং লাইন:
|-
| {{flag|সুদান|23px}}
|সুদানে মার্কিন দূতাবাস থেকে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মীদের দেশটি ছাড়তে বলা হয়েছে। মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তায় দেশটিতে মার্কিন সেনা পাঠাতে ওয়াশিংটনের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে সুদান। বিক্ষুব্ধ মানুষ শুক্রবার খার্তুমে মার্কিন দূতাবাসে হামলা করায় বাড়তি নিরাপত্তার জন্য ওই সেনা পাঠাতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|তিউনিসিয়া|23px}}
|হামলার আশঙ্কায় তিউনিসিয়ায় মার্কিন দূতাবাস থেকে অপরিহার্য নয়—এমন কর্মীদের সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন নাগরিকদের আপাতত দেশটিতে না যেতেও সতর্ক করা হয়েছে।<ref name="pro-alo"></ref>
|-
| {{flag|রাশিয়া|23px}}