চৌ এন-লাই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
রাজনৈতিক জীবন
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সোভিয়েত সম্পর্ক উন্নয়ন
৩ নং লাইন:
== রাজনৈতিক জীবন ==
দক্ষ ও ঝানু [[কূটনীতিবিদ]] হিসেবে চৌ এন-লাই ১৯৪৯ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [[কোরীয় যুদ্ধ|কোরীয় যুদ্ধের]] পর তিনি পশ্চিমা দেশসমূহের সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালান। ১৯৫৪ সালে [[জেনেভা কনফারেন্স|জেনেভা কনফারেন্সে]] অংশগ্রহণ করেন এবং [[রিচার্ড নিক্সন|রিচার্ড নিক্সনকে]] ১৯৭২ সালে চীনে সফরে নিয়ে আসতে সমর্থ হন। যুগোপযোগী নীতি-নির্ধারণী পন্থা তৈরী করে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]], [[তাইওয়ান]], [[ভারত]] এবং [[ভিয়েতনাম|ভিয়েতনামের]] সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এছাড়াও ১৯৬০ সালের পর [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] সাথেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে সমর্থ হন। [[বৈদেশিক নীতি|বৈদেশিক নীতিতে]] তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্তের অধিকারী ব্যক্তিত্ব। মাও সে তুং এবং চৌ এন-লাই দুই ধরনের ব্যক্তিত্বের অধিকারী হলেও উভয়েই কার্যকরী কর্মপন্থার সন্নিবেশ ঘটিয়েছিলেন। ফলশ্রুতিতে আমেরিকান কূটনীতিবিদ [[হেনরি কিসিঞ্জার]] উভয়ের সাথে পৃথক বৈঠক করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
 
== সোভিয়েত সম্পর্ক উন্নয়ন ==
১৯৫৩ সালে সোভিয়েত নেতা [[যোসেফ স্ট্যালিন|যোসেফ স্ট্যালিনের]] মৃত্যুর পর চৌ এন-লাই [[মস্কো]] [[ভ্রমণ]] করেন ও [[শবযাত্রা|শবযাত্রায়]] যোগ দেন। এরপূর্বে তিনি মস্কো সফরে যাননি। খুব সম্ভবতঃ [[বেইজিং|বেইজিংয়ে]] কোন শীর্ষ পর্যায়ের নেতাসহ ১৯৪৮ সালে স্ট্যালিনের সাথে মাও সে তুংয়ের বৈঠকের প্রস্তাবনাটি নাকচ হওয়াই এর প্রধান কারণ। তাঁকে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] নতুন নেতৃত্ব হিসেবে [[নিকিতা ক্রুশ্চেভ]], [[গিওর্গি মেলেনকভ]] এবং [[লাভরেন্তি বেরিয়া|লাভরেন্তি বেরিয়া'র]] ন্যায় শীর্ষপর্যায়ের নেতৃবর্গ স্বাগতঃ জানান। এ তিন নেতার সঙ্গে সরাসরি স্ট্যালিনের [[কফিন]] বহন করেছিলেন তিনি। তাঁর এ সফর অত্যন্ত ফলপ্রসু হয় ও ১৯৫৪ সালে ক্রুশ্চেভ গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৫ম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে [[চীন]] ভ্রমণ করেছিলেন।<ref>Barnouin and Yu 117</ref><ref>Spence 525</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==