শিকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কারণ
২ নং লাইন:
 
যখন মানুষ [[পাথর]] এবং [[কাঠ|কাঠের]] [[যন্ত্রপাতি|যন্ত্রপাতির]] ব্যবহার করতে শিখে তখনই তারা শিকার কার্য্যের সাথে পরিচিত হয়। তখন তারা [[বর্শাফলক]], [[বল্লম]], [[সড়কি]] ইত্যাদি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দলবদ্ধভাবে শিকারে বেরুতো। এ সকল অস্ত্র দিয়ে প্রাণী হত্যা করে কিংবা আহত প্রাণীকে সাথে নিয়ে নিজ নিজ [[গুহা|গুহায়]] ফিরে আসতো। বর্তমানের আধুনিক সভ্য জীবনে শিকারপ্রিয় ব্যক্তিরা [[বন্দুক]] এবং [[তীর]]-[[ধনুক|ধনুকের]] সাহায্যে শিকার করতে বের হয়। কেউ কেউ নিছক চিত্তবিনোদনের উদ্দেশ্যে শিকারে বেড়িয়ে পড়েন। অনেক [[দেশ|দেশেই]] শিকার কার্য্য পরিচালনার জন্য সুনির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন রয়েছে।
 
== কারণ ==
অনেক শিকারীই শুধুমাত্র পশুর [[চামড়া]] দিয়ে [[পোশাক]] বানানোর উদ্দেশ্যে শিকার করে থাকে। কেউবা আবার ব্যক্তিগত সক্ষমতা, পারিবারিক ঐতিহ্য বা বাহাদুরী প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে বাড়ীর [[দেয়াল|দেয়ালে]] সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্যে ঝুলিয়ে রাখে। আবার কেউ হয়তোবা অর্থ উপার্জনের হীন উদ্দেশ্যে শিকার করে থাকে।
 
পশুর ঘণত্ব বৃদ্ধিরোধকল্পে শিকার করা ভাল বলে মনে করা হয়। কিন্তু অতিমাত্রায় শিকারের ফলে বিভিন্ন প্রজাতির পশু-পাখীর বিলুপ্তি ঘটতে পারে। সপ্তদশ শতকের শেষ দিকে [[মরিশাস|মরিশাসের]] [[ডোডো পাখি]] ব্যাপকহারে শিকার হওয়ায় তা [[বিলুপ্ত]] [[প্রজাতি]] হিসেবে গণ্য হয়েছে। এটিই প্রথম প্রজাতির পাখি হিসেবে পরিচিত যা মানুষের হাতে শিকার হয়ে লুপ্ত হয়।<ref>{{cite web
|url=http://www.davidreilly.com/dodo/background.html
|title=Background: the tragedy of the Dodo (1598-1681)
|publisher=www.davidreilly.com
|accessdate=2009-03-09
|last=Reilly
|first=David
}}
</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==